খুলনায় ট্রিপল মার্ডার
খুলনা

মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) শিশুদের বাবা শেফার আহমেদ অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে লবণচরা থানায় মামলা দায়ের করেন। তদন্তের স্বার্থে পরিবারের একজনকে হেফাজতে নেওয়া হলেও পুলিশের পক্ষ থেকে তার পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, রবিবার ১৬ নভেম্বর) সকাল ৯টা ২০ মিনিটে শেফার দুই সন্তানকে শ্বাশুড়ির কাছে রেখে কর্মস্থলে যান। দুপুরে মেয়ে ফাতিহাকে দাঁতের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ফেরার পর সন্ধ্যায় স্ত্রী রুবি আক্তার বাড়ি গিয়ে মূল গেটে ডাকাডাকি করলে কোনো সাড়া পাননি। গেট খোলার পর বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ও দরজা বন্ধ অবস্থায় ঘরে ঢুকে তিনি রক্তাক্ত অবস্থায় মহিতুন্নেছাকে এবং অচেতন অবস্থায় দুই শিশুকে দেখতে পান। দুই শিশু হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
শেফার অভিযোগ করেন, তার মামাতো ভাই শামীম আহমেদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে জমি-বিরোধ চলছিল, যা আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। শামীম একবার অস্ত্রসহ গ্রেপ্তারও হয়েছেন। এছাড়া এলাকায় মাদক কারবার সক্রিয়, যা হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকতে পারে।
তদন্তসূত্র জানায়, শিশুদের মা রুবি আক্তার বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছেন এবং পরিবারের ভেতরের কিছু সদস্যও চাপে থাকায় সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে পারছেন না। প্রাথমিকভাবে শিশু দু’জনকে হত্যা করা হয়, এরপর নানি মহিতুন্নেছা। দুই শিশুর মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করা হয়েছিল।
লবণচরা থানার ওসি হাওলাদার সানওয়ার হুসাইন মাসুম জানান, ঘটনাস্থল থেকে রক্তমাখা ইটসহ গুরুত্বপূর্ণ আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট পরীক্ষা চলছে। তদন্তে পারিবারিক দ্বন্দ্ব, জমি-বিরোধ ও মাদক সংশ্লিষ্টতা সব দিক বিবেচনা করা হচ্ছে।
সিআইডি, পিবিআই, ডিবি ও র্যাব-৬ পৃথকভাবে তদন্ত চালাচ্ছে। পুলিশ জানিয়েছে, প্রকৃত অপরাধীরা যাঁই হোন, তাদের আইনের মুখোমুখি আনা হবে। মৃতদের পরিবার ও এলাকায় শোক নেমে এসেছে।

মঙ্গলবার (১৮ নভেম্বর) শিশুদের বাবা শেফার আহমেদ অজ্ঞাতনামা আসামিদের বিরুদ্ধে লবণচরা থানায় মামলা দায়ের করেন। তদন্তের স্বার্থে পরিবারের একজনকে হেফাজতে নেওয়া হলেও পুলিশের পক্ষ থেকে তার পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
এজাহারে উল্লেখ করা হয়েছে, রবিবার ১৬ নভেম্বর) সকাল ৯টা ২০ মিনিটে শেফার দুই সন্তানকে শ্বাশুড়ির কাছে রেখে কর্মস্থলে যান। দুপুরে মেয়ে ফাতিহাকে দাঁতের চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে নিয়ে গিয়ে ফেরার পর সন্ধ্যায় স্ত্রী রুবি আক্তার বাড়ি গিয়ে মূল গেটে ডাকাডাকি করলে কোনো সাড়া পাননি। গেট খোলার পর বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন ও দরজা বন্ধ অবস্থায় ঘরে ঢুকে তিনি রক্তাক্ত অবস্থায় মহিতুন্নেছাকে এবং অচেতন অবস্থায় দুই শিশুকে দেখতে পান। দুই শিশু হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাদের মৃত ঘোষণা করেন।
শেফার অভিযোগ করেন, তার মামাতো ভাই শামীম আহমেদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে জমি-বিরোধ চলছিল, যা আদালত পর্যন্ত গড়িয়েছে। শামীম একবার অস্ত্রসহ গ্রেপ্তারও হয়েছেন। এছাড়া এলাকায় মাদক কারবার সক্রিয়, যা হত্যাকাণ্ডে জড়িত থাকতে পারে।
তদন্তসূত্র জানায়, শিশুদের মা রুবি আক্তার বিভ্রান্তিকর তথ্য দিচ্ছেন এবং পরিবারের ভেতরের কিছু সদস্যও চাপে থাকায় সঠিক তথ্য প্রকাশ করতে পারছেন না। প্রাথমিকভাবে শিশু দু’জনকে হত্যা করা হয়, এরপর নানি মহিতুন্নেছা। দুই শিশুর মাথায় ইট দিয়ে আঘাত করা হয়েছিল।
লবণচরা থানার ওসি হাওলাদার সানওয়ার হুসাইন মাসুম জানান, ঘটনাস্থল থেকে রক্তমাখা ইটসহ গুরুত্বপূর্ণ আলামত সংগ্রহ করা হয়েছে। ফিঙ্গারপ্রিন্ট পরীক্ষা চলছে। তদন্তে পারিবারিক দ্বন্দ্ব, জমি-বিরোধ ও মাদক সংশ্লিষ্টতা সব দিক বিবেচনা করা হচ্ছে।
সিআইডি, পিবিআই, ডিবি ও র্যাব-৬ পৃথকভাবে তদন্ত চালাচ্ছে। পুলিশ জানিয়েছে, প্রকৃত অপরাধীরা যাঁই হোন, তাদের আইনের মুখোমুখি আনা হবে। মৃতদের পরিবার ও এলাকায় শোক নেমে এসেছে।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
১ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।
১ দিন আগে
রায় পরবর্তী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশের ব্যাপক অভিযানে গত ২৪ ঘণ্টায় গ্রেফতার হয়েছে ১ হাজার ৬৪৯ জন। একই সঙ্গে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী উদ্ধার করেছে আগ্নেয়াস্ত্র, ককটেল ও বিপুল পরিমাণ গানপাউডার
১ দিন আগেপঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।