ভালুকা, ময়মনসিংহ

ময়মনসিংহের ভালুকায় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে পূর্ব শত্রুতার জেরে পরিকল্পিত ভাবে বসতবাড়িতে গিয়ে হামলার ঘটনা ঘটেছে। ওই ঘটনায় উপজেলার নিশিন্দা গ্রামের নারায়নের স্ত্রী শ্রীনতা (৪৩) বাদি হয়ে ৬ জনের নাম উল্লেখ করে ভালুকা মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার নিশিন্দা গ্রামের মৃত শ্রী আবু সরকারের ছেলে সুভাষ চন্দ্র সরকার (৬০), মৃত নগেন্দ্র চন্দ্র সরকারের ছেলে কমল সরকার (৫৫), অনিল সরকার (৫২), সুভাষ চন্দ্র সরকারের ছেলে সুচরন সরকার (২৮), মৃত পাল্লা সরকারের ছেলে জ্যোতিষ চন্দ্র সরকার (৬৫), জ্যোতিষ চন্দ্র সরকারের ছেলে কৃষ্ণ সরকার (৪৫)দের সাথে জমিজমা সংক্রান্ত বিষয়ে মামলা মোকাদ্দমা নিয়ে পূর্ব বিরোধ চলছিলো। এ নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কথা-কাটাকাটিসহ বিভিন্ন ঝামেলা চলছিলো। গত ১২ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) আনুমানিক সকাল ৮টার দিকে উল্লিখিত ব্যক্তিরা গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে খুন, জখম করার উদ্দেশ্যে দা, লাঠি, লোহার রড, শাবল, ডেগার সহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়া বসতবাড়িতে প্রবেশ করে পরিবারের সদস্যদেরকে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। তখন প্রতিবাদ করলে বিবাদীরা ক্ষিপ্ত হয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে শ্রীনতা সহ তার স্বামী নারায়ন (৫০), ভাসুর বিমল (৫৮), জা দুর্গা রানি সরকার (৫০) ও ভাতিজী বীণা রানি সরকার (৩০) কে এলোপাতাড়ি ভাবে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে নীলাফুলা জখম করে। ঐ সময় সুভাষ চন্দ্র সরকারের হুকুমে সুচরন সরকার তার হাতে থাকা শাবল দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে তার স্বামী নারায়ন এর মাথায় সজোরে আঘাত করে গুরুতর ফাটা রক্তাক্ত জখম করে। তখন ডাক চিৎকারে আশপাশের প্রতিবেশী লোকজন ঘটনাস্থলে আসতে থাকলে বিবাদীরা তাদের হাতে থাকা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র উঁচু করে প্রকাশ্যে খুন, জখমের ভয়ভীতি দেখিয়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়। শ্রীনতা, তার জা দুর্গা রানি সরকার ও ভাতিজী বীনা রানী সরকারকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয় এবং তার স্বামী ও ভাসুরকে দ্রুত ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়া যান। পরে হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার ভাসুর বিমলকে হাসপাতালে ভর্তি করান এবং তার স্বামী নারায়নকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। বর্তমানে নারায়ন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
অভিযোগের বাদী শ্রীনতা জানান, তাদের সাথে আমাদের দীর্ঘদিনের বিরোধ চলছে। আমাদের বিভিন্ন ভাবে অত্যাচার করে। আমরা হতাশ হয়ে পড়েছি। আমরা এর বিচার চাই।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত সুচরন সরকার জানান, জায়গা-জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ঝামেলা চলছে। একাধিক মামলাও রয়েছে। মামলা চলমান জায়গা থেকে তারা গাছ কাটছে শুনে আমরা গেলে তারা প্রথমে আমাদের আঘাত করে।
ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ শামসুল হুদা খান জানান, অভিযোগ পেয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

ময়মনসিংহের ভালুকায় গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে পূর্ব শত্রুতার জেরে পরিকল্পিত ভাবে বসতবাড়িতে গিয়ে হামলার ঘটনা ঘটেছে। ওই ঘটনায় উপজেলার নিশিন্দা গ্রামের নারায়নের স্ত্রী শ্রীনতা (৪৩) বাদি হয়ে ৬ জনের নাম উল্লেখ করে ভালুকা মডেল থানায় একটি লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, উপজেলার নিশিন্দা গ্রামের মৃত শ্রী আবু সরকারের ছেলে সুভাষ চন্দ্র সরকার (৬০), মৃত নগেন্দ্র চন্দ্র সরকারের ছেলে কমল সরকার (৫৫), অনিল সরকার (৫২), সুভাষ চন্দ্র সরকারের ছেলে সুচরন সরকার (২৮), মৃত পাল্লা সরকারের ছেলে জ্যোতিষ চন্দ্র সরকার (৬৫), জ্যোতিষ চন্দ্র সরকারের ছেলে কৃষ্ণ সরকার (৪৫)দের সাথে জমিজমা সংক্রান্ত বিষয়ে মামলা মোকাদ্দমা নিয়ে পূর্ব বিরোধ চলছিলো। এ নিয়ে দুই পরিবারের মধ্যে বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কথা-কাটাকাটিসহ বিভিন্ন ঝামেলা চলছিলো। গত ১২ ফেব্রুয়ারি (বুধবার) আনুমানিক সকাল ৮টার দিকে উল্লিখিত ব্যক্তিরা গাছ কাটাকে কেন্দ্র করে পূর্ব পরিকল্পিতভাবে খুন, জখম করার উদ্দেশ্যে দা, লাঠি, লোহার রড, শাবল, ডেগার সহ দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়া বসতবাড়িতে প্রবেশ করে পরিবারের সদস্যদেরকে অশালীন ভাষায় গালিগালাজ করতে থাকে। তখন প্রতিবাদ করলে বিবাদীরা ক্ষিপ্ত হয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র দিয়ে শ্রীনতা সহ তার স্বামী নারায়ন (৫০), ভাসুর বিমল (৫৮), জা দুর্গা রানি সরকার (৫০) ও ভাতিজী বীণা রানি সরকার (৩০) কে এলোপাতাড়ি ভাবে শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাত করে নীলাফুলা জখম করে। ঐ সময় সুভাষ চন্দ্র সরকারের হুকুমে সুচরন সরকার তার হাতে থাকা শাবল দিয়ে হত্যার উদ্দেশ্যে তার স্বামী নারায়ন এর মাথায় সজোরে আঘাত করে গুরুতর ফাটা রক্তাক্ত জখম করে। তখন ডাক চিৎকারে আশপাশের প্রতিবেশী লোকজন ঘটনাস্থলে আসতে থাকলে বিবাদীরা তাদের হাতে থাকা দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র উঁচু করে প্রকাশ্যে খুন, জখমের ভয়ভীতি দেখিয়ে ঘটনাস্থল থেকে চলে যায়। শ্রীনতা, তার জা দুর্গা রানি সরকার ও ভাতিজী বীনা রানী সরকারকে স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয় এবং তার স্বামী ও ভাসুরকে দ্রুত ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়া যান। পরে হাসপাতালের কর্তব্যরত ডাক্তার ভাসুর বিমলকে হাসপাতালে ভর্তি করান এবং তার স্বামী নারায়নকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করেন। বর্তমানে নারায়ন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছে।
অভিযোগের বাদী শ্রীনতা জানান, তাদের সাথে আমাদের দীর্ঘদিনের বিরোধ চলছে। আমাদের বিভিন্ন ভাবে অত্যাচার করে। আমরা হতাশ হয়ে পড়েছি। আমরা এর বিচার চাই।
এ বিষয়ে অভিযুক্ত সুচরন সরকার জানান, জায়গা-জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ঝামেলা চলছে। একাধিক মামলাও রয়েছে। মামলা চলমান জায়গা থেকে তারা গাছ কাটছে শুনে আমরা গেলে তারা প্রথমে আমাদের আঘাত করে।
ভালুকা মডেল থানার অফিসার ইনচার্জ শামসুল হুদা খান জানান, অভিযোগ পেয়েছি। পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
৭ ঘণ্টা আগে
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
৯ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।
১ দিন আগেপঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।