পাবনা

পাবনার সদর উপজেলার পদ্মা নদীর তীরবর্তী ফসলি জমি থেকে জোরপূর্বক মাটি কাটার অভিযোগে ১৪ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের তিন মাসের জেল দেওয়া হয়। এসময় ৮টি ট্রাক, ৪টি স্কেভেটর মেশিন জব্দ করা হয়।
রোববার ( ১১ মে) রাতে উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের চরঘোষপুরে অঞ্চলে সহকারী কমিশনার(ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেনের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
আটককৃতরা হলো- পাবনা সদরের কৃষ্টপু্র গ্রামের কালু প্রামাণিকের ছেলে জুয়েল(৪০), হেরাজ প্রামাণিকের ছেলে হৃদয়(২৮), চর চরভাঙ্গা বাড়িয়ার রাসেল বিশ্বাসের ছেলে মারুফ (৪০), বধেরহাটের সাদেক মন্ডলের ছেলে বাবু মন্ডল (৪০), লাইব্রেরী বাজারের আব্বাস উদ্দিনের ছেলে বাপ্পি (৩২), চরঘোষপুরের মুক্তার মন্ডলের ছেলে হযরত আলী (২৯), বাংলাবাজারের মৃত আকবর আলী ছেলে মক্কার প্রামানিক (৬২), মৃত রোস্তম আলীর ছেলে রবিউল ইসলাম (৪৩), গাছপাড়ার জাহের আলী জমির হোসেন (৩৫), চক ছাতিয়ানির মৃত নূর হোসেনের ছেলে সাহাবুল ইসলাম (৪২), চাটমোহরের মৃত নুরুজ্জামানের ছেলে নাহিদ পারভেজ (৩৫), পাবনা শহরের আটুয়া গ্রামের মৃত মানিক হোসেনের ছেলে সাব্বির হোসেন (২৮),কাচারীপাড়ার সিদ্দিক মন্ডলের ছেলে পান্না (৩২), বাংলাবাজারের সোহরাব প্রামাণিকের ছেলে সাইফুল (৩৫)।
জানা গেছে, জেলার পদ্মার নদীর তীরবর্তী এলাকায় ব্যাপক ফসলি জমির আবাদ হয়। কৃষকরা সারাদেশে সবজির চাহিদা মিটিয়ে থাকে। সেখানে কৃষকের ফসলি জমি থেকে জোরপূর্বক মাটি কেটে নেওয়ার শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) এর তথ্যের ভিত্তিতে রাত ১০ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে পাবনা সদর উপজেলাধীন চরঘোষপুরে অবৈধভাবে মাটি কাটার অভিযোগে ৮টি ট্রাক, ৪টি স্কেভেটর মেশি জব্দ এবং জড়িত ১৪জনকে আটক করে তিন মাসের জেল দেওয়া হয়। এসময় সেনাবাহিনী, এনএসআই সহকারী পরিচালক,পুলিশ ও আনসার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, এই অঞ্চলে আজ প্রায় ৫ মাস ধরে ফসলি জমি থেকে মাটি ও বালু কাটা হচ্ছে। সব প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে। আমরা অভিযোগ দিলেও কোন কাজ হয় না। এলাকায় এসে এসব অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগ করে চলে যায়। আবার প্রশাসন মাঝেমধ্যে এসে এদের আটকও করে। কিন্তু দু-একদিনের মধ্যে জেল থেকে বের হয়ে এসে আবারও মাটি কাটা শুরু করে। এসব বালু ও মাটি কাটার সঙ্গে প্রশাসন ওতপ্রোতভাবে জড়িত। মাঝেমধ্যে দায়সারা অভিযান চালানো হয়। স্থায়ীভাবে ফসলি জমি থেকে বালু ও মাটি কাটা বন্ধের দাবি করেন তারা।
পাবনা সদরের সহকারী কমিশনার(ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেন বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে স্থানীয় কিছু দুষ্কৃতিকারী চরঘোষপুরে পদ্মা নদীতে অবৈধভাবে উত্তোলন করে আসছিল। যার ফলে উক্ত এলাকায় পরিবেশ নষ্ট হওয়া সহ রাস্তাঘাটের এর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং আশেপাশের আবাদী জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
এছাড়াও সম্প্রতি মাটিকাটা ট্রাক্টরের নিচে চাঁপা পড়ে বেশ কিছু দুর্ঘটনা ঘটেছে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান করে ১৪ জনকে আটক করে জেল দেওয়া হয়েছে। অবৈধ বালু ও মাটি কাটার বিরুদ্ধে অভিযান চলমান থাকবে।

পাবনার সদর উপজেলার পদ্মা নদীর তীরবর্তী ফসলি জমি থেকে জোরপূর্বক মাটি কাটার অভিযোগে ১৪ জনকে আটক করা হয়েছে। আটককৃতদের তিন মাসের জেল দেওয়া হয়। এসময় ৮টি ট্রাক, ৪টি স্কেভেটর মেশিন জব্দ করা হয়।
রোববার ( ১১ মে) রাতে উপজেলার হেমায়েতপুর ইউনিয়নের চরঘোষপুরে অঞ্চলে সহকারী কমিশনার(ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেনের নেতৃত্বে অভিযান পরিচালনা করা হয়।
আটককৃতরা হলো- পাবনা সদরের কৃষ্টপু্র গ্রামের কালু প্রামাণিকের ছেলে জুয়েল(৪০), হেরাজ প্রামাণিকের ছেলে হৃদয়(২৮), চর চরভাঙ্গা বাড়িয়ার রাসেল বিশ্বাসের ছেলে মারুফ (৪০), বধেরহাটের সাদেক মন্ডলের ছেলে বাবু মন্ডল (৪০), লাইব্রেরী বাজারের আব্বাস উদ্দিনের ছেলে বাপ্পি (৩২), চরঘোষপুরের মুক্তার মন্ডলের ছেলে হযরত আলী (২৯), বাংলাবাজারের মৃত আকবর আলী ছেলে মক্কার প্রামানিক (৬২), মৃত রোস্তম আলীর ছেলে রবিউল ইসলাম (৪৩), গাছপাড়ার জাহের আলী জমির হোসেন (৩৫), চক ছাতিয়ানির মৃত নূর হোসেনের ছেলে সাহাবুল ইসলাম (৪২), চাটমোহরের মৃত নুরুজ্জামানের ছেলে নাহিদ পারভেজ (৩৫), পাবনা শহরের আটুয়া গ্রামের মৃত মানিক হোসেনের ছেলে সাব্বির হোসেন (২৮),কাচারীপাড়ার সিদ্দিক মন্ডলের ছেলে পান্না (৩২), বাংলাবাজারের সোহরাব প্রামাণিকের ছেলে সাইফুল (৩৫)।
জানা গেছে, জেলার পদ্মার নদীর তীরবর্তী এলাকায় ব্যাপক ফসলি জমির আবাদ হয়। কৃষকরা সারাদেশে সবজির চাহিদা মিটিয়ে থাকে। সেখানে কৃষকের ফসলি জমি থেকে জোরপূর্বক মাটি কেটে নেওয়ার শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। জাতীয় গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) এর তথ্যের ভিত্তিতে রাত ১০ টা থেকে ১২ টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে পাবনা সদর উপজেলাধীন চরঘোষপুরে অবৈধভাবে মাটি কাটার অভিযোগে ৮টি ট্রাক, ৪টি স্কেভেটর মেশি জব্দ এবং জড়িত ১৪জনকে আটক করে তিন মাসের জেল দেওয়া হয়। এসময় সেনাবাহিনী, এনএসআই সহকারী পরিচালক,পুলিশ ও আনসার সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।

স্থানীয়রা অভিযোগ করে বলেন, এই অঞ্চলে আজ প্রায় ৫ মাস ধরে ফসলি জমি থেকে মাটি ও বালু কাটা হচ্ছে। সব প্রশাসন নিরব ভূমিকা পালন করছে। আমরা অভিযোগ দিলেও কোন কাজ হয় না। এলাকায় এসে এসব অভিযুক্তদের সঙ্গে যোগাযোগ করে চলে যায়। আবার প্রশাসন মাঝেমধ্যে এসে এদের আটকও করে। কিন্তু দু-একদিনের মধ্যে জেল থেকে বের হয়ে এসে আবারও মাটি কাটা শুরু করে। এসব বালু ও মাটি কাটার সঙ্গে প্রশাসন ওতপ্রোতভাবে জড়িত। মাঝেমধ্যে দায়সারা অভিযান চালানো হয়। স্থায়ীভাবে ফসলি জমি থেকে বালু ও মাটি কাটা বন্ধের দাবি করেন তারা।
পাবনা সদরের সহকারী কমিশনার(ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মুরাদ হোসেন বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে স্থানীয় কিছু দুষ্কৃতিকারী চরঘোষপুরে পদ্মা নদীতে অবৈধভাবে উত্তোলন করে আসছিল। যার ফলে উক্ত এলাকায় পরিবেশ নষ্ট হওয়া সহ রাস্তাঘাটের এর ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয় এবং আশেপাশের আবাদী জমি নদীগর্ভে বিলীন হয়ে যাচ্ছে।
এছাড়াও সম্প্রতি মাটিকাটা ট্রাক্টরের নিচে চাঁপা পড়ে বেশ কিছু দুর্ঘটনা ঘটেছে। এমন অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযান করে ১৪ জনকে আটক করে জেল দেওয়া হয়েছে। অবৈধ বালু ও মাটি কাটার বিরুদ্ধে অভিযান চলমান থাকবে।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
৫ ঘণ্টা আগে
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
৬ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।
১ দিন আগেপঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।