অনলাইন ডেস্ক

সাভারে মেয়ের ছুরিকাঘাতে বাবা আব্দুস সাত্তার (৫৬) নিহত হয়েছেন। জাতীয় জরুরি সেবা নাম্বার ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে বাবাকে হত্যার বিষয়টি পুলিশকে জানায় মেয়ে। এমনকি ওই তরুণী বাবাকে হত্যার দায়ে নিজেকে আটকের জন্যও অনুরোধ করেন পুলিশের কাছে।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) ভোরে সাভার পৌরসভা এলাকা থেকে আব্দুস সাত্তারের লাশ উদ্ধারের পর এমনটাই জানিয়েছে পুলিশ।
নিহত আব্দুর সাত্তার নাটোর জেলার সিংড়া থানার ভগা গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে। তিনি স্ত্রী মারা যাওয়ার পর মেয়েকে নিয়ে ওই এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন এবং কম্পিউটারের দোকানে চাকরি করতেন।
আটক তরুণীর বরাতে পুলিশ জানিয়েছে, তার মা মারা যাওয়ার পর তিনি তার বাবার হাতে ধর্ষণের শিকার হয়ে মামলা করেছিলেন। ওই মামলায় আব্দুস সাত্তার গ্রেপ্তার হয়ে কয়েক মাস পর জামিনে বের হন। এরপর বিভিন্ন সময়ে ধর্ষণচেষ্টা ও নির্যাতনের শিকার হয়ে ক্ষোভে তার বাবাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী গতকাল বুধবার রাতে তিনি তার বাবাকে ভাতের সঙ্গে ঘুমের বড়ি মিশিয়ে খাওয়ান। এরপর ভোর ৪টার দিকে ঘুমন্ত অবস্থায় তাকে বুকে ও পেটে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে ৯৯৯-এ খবর দেন।
সাভার থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা (ডিউটি অফিসার) আব্দুর রশিদ বলেন, ভোর ৪টার দিকে এক তরুণী জরুরি সেবার ৯৯৯-এ ফোনকল করে তার বাবাকে হত্যার কথা জানান এবং তাকে আটকের অনুরোধ করেন। পরে সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশে পাঠিয়ে ওই তরুণীকে আটক ও মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়।
সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইমরান হোসেন বলেন, ‘মেয়েটি বাবার কাছে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এবং সেই ঘটনায় তিনি মামলা করেছিলেন। আবারও তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। এই ক্ষোভ থেকেই বাবাকে হত্যা করেছেন বলে মেয়েটি আমাদের জানিয়েছেন।’
এ ঘটনায় সাভার মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।

সাভারে মেয়ের ছুরিকাঘাতে বাবা আব্দুস সাত্তার (৫৬) নিহত হয়েছেন। জাতীয় জরুরি সেবা নাম্বার ৯৯৯-এ ফোন দিয়ে বাবাকে হত্যার বিষয়টি পুলিশকে জানায় মেয়ে। এমনকি ওই তরুণী বাবাকে হত্যার দায়ে নিজেকে আটকের জন্যও অনুরোধ করেন পুলিশের কাছে।
বৃহস্পতিবার (৮ মে) ভোরে সাভার পৌরসভা এলাকা থেকে আব্দুস সাত্তারের লাশ উদ্ধারের পর এমনটাই জানিয়েছে পুলিশ।
নিহত আব্দুর সাত্তার নাটোর জেলার সিংড়া থানার ভগা গ্রামের আব্দুর রশিদের ছেলে। তিনি স্ত্রী মারা যাওয়ার পর মেয়েকে নিয়ে ওই এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় থাকতেন এবং কম্পিউটারের দোকানে চাকরি করতেন।
আটক তরুণীর বরাতে পুলিশ জানিয়েছে, তার মা মারা যাওয়ার পর তিনি তার বাবার হাতে ধর্ষণের শিকার হয়ে মামলা করেছিলেন। ওই মামলায় আব্দুস সাত্তার গ্রেপ্তার হয়ে কয়েক মাস পর জামিনে বের হন। এরপর বিভিন্ন সময়ে ধর্ষণচেষ্টা ও নির্যাতনের শিকার হয়ে ক্ষোভে তার বাবাকে হত্যার পরিকল্পনা করেন। পরিকল্পনা অনুযায়ী গতকাল বুধবার রাতে তিনি তার বাবাকে ভাতের সঙ্গে ঘুমের বড়ি মিশিয়ে খাওয়ান। এরপর ভোর ৪টার দিকে ঘুমন্ত অবস্থায় তাকে বুকে ও পেটে ছুরিকাঘাতে হত্যা করে ৯৯৯-এ খবর দেন।
সাভার থানার কর্তব্যরত কর্মকর্তা (ডিউটি অফিসার) আব্দুর রশিদ বলেন, ভোর ৪টার দিকে এক তরুণী জরুরি সেবার ৯৯৯-এ ফোনকল করে তার বাবাকে হত্যার কথা জানান এবং তাকে আটকের অনুরোধ করেন। পরে সংবাদ পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশে পাঠিয়ে ওই তরুণীকে আটক ও মরদেহটি উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়।
সাভার থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ইমরান হোসেন বলেন, ‘মেয়েটি বাবার কাছে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এবং সেই ঘটনায় তিনি মামলা করেছিলেন। আবারও তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করা হয়েছে। এই ক্ষোভ থেকেই বাবাকে হত্যা করেছেন বলে মেয়েটি আমাদের জানিয়েছেন।’
এ ঘটনায় সাভার মডেল থানায় একটি হত্যা মামলা দায়েরের প্রস্তুতি চলছে বলে জানান তিনি।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
৬ ঘণ্টা আগে
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
৭ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।
১ দিন আগেপঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।