নিজস্ব প্রতিবেদক

পিএসসি’র থানা সহকারী শিক্ষা অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতাকে গ্রেফতার করেছে সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর মালিবাগে সিআইডির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি মো. জাহিদুল ইসলাম।
তিনি জানান, গ্রেফতারকৃত মতিউর রহমান মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিপুল অঙ্কের টাকা আদায় করতেন। এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে পরীক্ষার্থীদের কাছে সাজেশন আকারে প্রশ্ন সরবরাহ করতেন।
সিআইডির দাবি, প্রশ্নফাঁসের এই চক্র দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় ছিল এবং বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় একই পদ্ধতিতে জালিয়াতি করে আসছিল।
সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি জাহিদুল ইসলাম জানান, অভিযুক্তরা প্রতারণা করে বিকাশ, নগদ ও রকেটের মাধ্যমে অনেকের কাছ থেকে অর্থ নিয়েছে। এর সকল স্টেটমেন্ট এবং তথ্য উপাত্ত সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টারের হাতে রয়েছে। এর মাধ্যমে পিএসসির মত স্বনামধন্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি আরও জানান, টাকা প্রদান করা ব্যক্তিরা ইনবক্সে ও কুরিয়ারের মাধ্যমে প্রশ্ন পেয়েছে। ফেসবুকে দেয়া বিজ্ঞাপনের সূত্র ধরে উক্ত পেজের এডমিনকে ধরে তার নাম্বার তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ট্র্যাক করে জামালপুর জেলা থেকে আমরা অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। সকল তথ্য-উপাত্ত তদন্তের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে আমরা সুনিশ্চিত হয়েছি যে এই আসামিই জড়িত। এ সময়, তার বিরুদ্ধে পিএসসির সহকারী পরিচালক সুকর অঞ্জন সমাজদার বাদি হয়ে শেরে বাংলা নগর থানায় মামলা দায়ের করেন বলেও জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, চক্রের সাথে জড়িত আরো বেশ কয়েকজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। অচিরেই তাদেরও গ্রেফতার করা হবে।

পিএসসি’র থানা সহকারী শিক্ষা অফিসার নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতাকে গ্রেফতার করেছে সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টার।
বুধবার (৩ সেপ্টেম্বর) রাজধানীর মালিবাগে সিআইডির প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি মো. জাহিদুল ইসলাম।
তিনি জানান, গ্রেফতারকৃত মতিউর রহমান মোবাইল ব্যাংকিংয়ের মাধ্যমে বিপুল অঙ্কের টাকা আদায় করতেন। এরপর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে পরীক্ষার্থীদের কাছে সাজেশন আকারে প্রশ্ন সরবরাহ করতেন।
সিআইডির দাবি, প্রশ্নফাঁসের এই চক্র দীর্ঘদিন ধরে সক্রিয় ছিল এবং বিভিন্ন নিয়োগ পরীক্ষায় একই পদ্ধতিতে জালিয়াতি করে আসছিল।
সিআইডির অতিরিক্ত ডিআইজি জাহিদুল ইসলাম জানান, অভিযুক্তরা প্রতারণা করে বিকাশ, নগদ ও রকেটের মাধ্যমে অনেকের কাছ থেকে অর্থ নিয়েছে। এর সকল স্টেটমেন্ট এবং তথ্য উপাত্ত সিআইডির সাইবার পুলিশ সেন্টারের হাতে রয়েছে। এর মাধ্যমে পিএসসির মত স্বনামধন্য সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানের সুনাম ক্ষুণ্ন হয়েছে বলে উল্লেখ করেন তিনি।
তিনি আরও জানান, টাকা প্রদান করা ব্যক্তিরা ইনবক্সে ও কুরিয়ারের মাধ্যমে প্রশ্ন পেয়েছে। ফেসবুকে দেয়া বিজ্ঞাপনের সূত্র ধরে উক্ত পেজের এডমিনকে ধরে তার নাম্বার তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় ট্র্যাক করে জামালপুর জেলা থেকে আমরা অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়েছি। সকল তথ্য-উপাত্ত তদন্তের মাধ্যমে বিশ্লেষণ করে আমরা সুনিশ্চিত হয়েছি যে এই আসামিই জড়িত। এ সময়, তার বিরুদ্ধে পিএসসির সহকারী পরিচালক সুকর অঞ্জন সমাজদার বাদি হয়ে শেরে বাংলা নগর থানায় মামলা দায়ের করেন বলেও জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে আরও জানানো হয়, চক্রের সাথে জড়িত আরো বেশ কয়েকজনকে চিহ্নিত করা হয়েছে। অচিরেই তাদেরও গ্রেফতার করা হবে।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
১১ ঘণ্টা আগে
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
১২ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।
১ দিন আগেপঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।