সোহাগ হত্যাকাণ্ড
নিজস্ব প্রতিবেদক

পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতাল চত্বরে ভাঙারি ব্যবসায়ী লালচাঁদ সোহাগকে পাথর দিয়ে মাথা থেঁতলে দেওয়া আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) রাতে পটুয়াখালীর ইটবাড়িয়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে ঢাকার ডিবি পুলিশ।
বুধবার (১৬ জুলাই) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাজেদুল ইসলাম।
তিনি জানান, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দল এসে রাতে সোহাগ হত্যা মামলার এক আসামিকে ইটবাড়িয়া থেকে ধরে নিয়ে চলে গেছে। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান এখনো চলমান থাকায় গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তির নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
এদিকে ডিবি পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গ্রেফতার অন্য আসামিদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য এবং তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় নিশ্চিত হয়েই তারা রাতে পটুয়াখালীতে অবস্থান করে। পরে প্রযুক্তির সহায়তায় ইটবাড়িয়া এলাকার একটি বাসা থেকে ওই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরও এক আসামিকে গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সূত্রে আরও জানা যায়, পটুয়াখালীর ইটবাড়িয়া থেকে গ্রেফতার হওয়া আসামিই ব্যবসায়ী সোহাগের নিথর দেহের ওপর পাথর নিক্ষেপকারী এতটুকু নিশ্চিত হওয়া গেছে। কিন্তু গ্রেফতার না হওয়া অন্য আসামিরা যেন সতর্ক না হয়ে যায়, সে কারণে তার নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না।
এ নিয়ে সোহাগ হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এর আগে, গত ৯ জুলাই বিকেলে মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ফটকের সামনে ব্যস্ত সড়কে প্রকাশ্যে নৃশংস এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। হত্যার আগে সোহাগকে ডেকে নিয়ে পিটিয়ে এবং ইট-পাথর দিয়ে আঘাত করে মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশ থেঁতলে দেওয়া হয়। একপর্যায়ে তাকে বিবস্ত্র করা হয়।
ঘটনার পরদিন নিহত সোহাগের বড় বোন মঞ্জুয়ারা বেগম বাদী হয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

পুরান ঢাকার স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ (মিটফোর্ড) হাসপাতাল চত্বরে ভাঙারি ব্যবসায়ী লালচাঁদ সোহাগকে পাথর দিয়ে মাথা থেঁতলে দেওয়া আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (১৫ জুলাই) রাতে পটুয়াখালীর ইটবাড়িয়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে ঢাকার ডিবি পুলিশ।
বুধবার (১৬ জুলাই) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সাজেদুল ইসলাম।
তিনি জানান, ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) একটি দল এসে রাতে সোহাগ হত্যা মামলার এক আসামিকে ইটবাড়িয়া থেকে ধরে নিয়ে চলে গেছে। মামলার অন্য আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান এখনো চলমান থাকায় গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তির নাম-পরিচয় প্রকাশ করা হয়নি।
এদিকে ডিবি পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গ্রেফতার অন্য আসামিদের কাছ থেকে পাওয়া তথ্য এবং তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় নিশ্চিত হয়েই তারা রাতে পটুয়াখালীতে অবস্থান করে। পরে প্রযুক্তির সহায়তায় ইটবাড়িয়া এলাকার একটি বাসা থেকে ওই আসামিকে গ্রেফতার করা হয়। তার দেওয়া তথ্য অনুযায়ী আরও এক আসামিকে গ্রেফতার করতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
সূত্রে আরও জানা যায়, পটুয়াখালীর ইটবাড়িয়া থেকে গ্রেফতার হওয়া আসামিই ব্যবসায়ী সোহাগের নিথর দেহের ওপর পাথর নিক্ষেপকারী এতটুকু নিশ্চিত হওয়া গেছে। কিন্তু গ্রেফতার না হওয়া অন্য আসামিরা যেন সতর্ক না হয়ে যায়, সে কারণে তার নাম প্রকাশ করা হচ্ছে না।
এ নিয়ে সোহাগ হত্যা মামলায় এখন পর্যন্ত ৯ জনকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
এর আগে, গত ৯ জুলাই বিকেলে মিটফোর্ড হাসপাতালের ৩ নম্বর ফটকের সামনে ব্যস্ত সড়কে প্রকাশ্যে নৃশংস এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। হত্যার আগে সোহাগকে ডেকে নিয়ে পিটিয়ে এবং ইট-পাথর দিয়ে আঘাত করে মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশ থেঁতলে দেওয়া হয়। একপর্যায়ে তাকে বিবস্ত্র করা হয়।
ঘটনার পরদিন নিহত সোহাগের বড় বোন মঞ্জুয়ারা বেগম বাদী হয়ে সংশ্লিষ্ট থানায় একটি হত্যা মামলা করেন।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
১৫ ঘণ্টা আগে
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
১৭ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।
১ দিন আগেপঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।