নিজস্ব প্রতিবেদক

শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টায় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আজিমপুরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। পরে সেনা সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে ক্যাম্পে নিয়ে যান এবং রাতেই আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাকে লালবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
এজাহার অনুযায়ী, মেসার্স সুজন ভূইয়া অ্যান্ড ব্রাদার্সের মালিক সুমন চৌধুরী ২০২৪–২৫ অর্থবছরে ডিএসসিসি থেকে আজিমপুর পুরাতন কবরস্থানের বাঁশ, চাটাই ও কবর খননের কাজের এক বছরের লিজ নেন। তিনি কবরস্থান সংলগ্ন নিজস্ব অফিসে কর্মীদের নিয়ে নিয়মিত কাজ পরিচালনা করছিলেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, এলাকাজুড়ে পরিচিত চাঁদাবাজ চক্রের সদস্য আরমান, মাকসুদ, রানা, বাঙ্গি, শাহানুর, রাজন, বড় ফারুক, মনির, হেলাল, জয়সহ আরও ১০–১৫ জন দীর্ঘদিন ধরে তার কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করছিলেন। চাঁদা না দিলে ব্যবসা বন্ধ করে এলাকা ছাড়তে হবে—এমন হুমকিও দিতেন তারা।
২০২৫ সালের ২৬ অক্টোবর বিকেল ৩টা ৩০মিনিটে তারা সুমনের অফিসে ঢুকে গালিগালাজ করেন এবং পরে জোর করে তাকে টেনে নিয়ে যান আজিমপুর সুপার মার্কেটের নিচতলায় আরমানের অফিসে। সেখানে তাকে মারধর করে চাঁদা দিতে বাধ্য করা হয়। এ সময় আরমান, মাকসুদ ও বাঙ্গি তার কাছ থেকে জোরপূর্বক ৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা আদায় করেন এবং পরবর্তী টেন্ডারে তার নাম বাদ দেওয়ার ভয় দেখান।
পরিস্থিতি বুঝে আজিমপুর সেনা ক্যাম্পের টহল দল সেখানে পৌঁছালে আসামিরা পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে আলোচনা করে ভুক্তভোগী কিছুটা দেরিতে লালবাগ থানায় লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।
লালবাগ থানার ওসি মো. মোস্তফা কামাল খান যুগান্তরকে বলেন, সেনাবাহিনী একজনকে গ্রেফতার করে থানায় দিয়েছে। অভিযোগটি তদন্ত করা হচ্ছে, এবং তদন্তের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৪টায় গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে আজিমপুরের একটি কমিউনিটি সেন্টারে বিশেষ অভিযান চালিয়ে তাকে আটক করা হয়। পরে সেনা সদস্যরা জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তাকে ক্যাম্পে নিয়ে যান এবং রাতেই আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাকে লালবাগ থানায় হস্তান্তর করা হয়।
এজাহার অনুযায়ী, মেসার্স সুজন ভূইয়া অ্যান্ড ব্রাদার্সের মালিক সুমন চৌধুরী ২০২৪–২৫ অর্থবছরে ডিএসসিসি থেকে আজিমপুর পুরাতন কবরস্থানের বাঁশ, চাটাই ও কবর খননের কাজের এক বছরের লিজ নেন। তিনি কবরস্থান সংলগ্ন নিজস্ব অফিসে কর্মীদের নিয়ে নিয়মিত কাজ পরিচালনা করছিলেন।
অভিযোগে বলা হয়েছে, এলাকাজুড়ে পরিচিত চাঁদাবাজ চক্রের সদস্য আরমান, মাকসুদ, রানা, বাঙ্গি, শাহানুর, রাজন, বড় ফারুক, মনির, হেলাল, জয়সহ আরও ১০–১৫ জন দীর্ঘদিন ধরে তার কাছে পাঁচ লাখ টাকা চাঁদা দাবি করছিলেন। চাঁদা না দিলে ব্যবসা বন্ধ করে এলাকা ছাড়তে হবে—এমন হুমকিও দিতেন তারা।
২০২৫ সালের ২৬ অক্টোবর বিকেল ৩টা ৩০মিনিটে তারা সুমনের অফিসে ঢুকে গালিগালাজ করেন এবং পরে জোর করে তাকে টেনে নিয়ে যান আজিমপুর সুপার মার্কেটের নিচতলায় আরমানের অফিসে। সেখানে তাকে মারধর করে চাঁদা দিতে বাধ্য করা হয়। এ সময় আরমান, মাকসুদ ও বাঙ্গি তার কাছ থেকে জোরপূর্বক ৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা আদায় করেন এবং পরবর্তী টেন্ডারে তার নাম বাদ দেওয়ার ভয় দেখান।
পরিস্থিতি বুঝে আজিমপুর সেনা ক্যাম্পের টহল দল সেখানে পৌঁছালে আসামিরা পালিয়ে যায়। পরবর্তীতে পরিবার ও স্বজনদের সঙ্গে আলোচনা করে ভুক্তভোগী কিছুটা দেরিতে লালবাগ থানায় লিখিত অভিযোগ দাখিল করেন।
লালবাগ থানার ওসি মো. মোস্তফা কামাল খান যুগান্তরকে বলেন, সেনাবাহিনী একজনকে গ্রেফতার করে থানায় দিয়েছে। অভিযোগটি তদন্ত করা হচ্ছে, এবং তদন্তের ভিত্তিতে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
৩ ঘণ্টা আগে
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
৪ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।
১ দিন আগেপঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।