ঝালকাঠিতে মা ইলিশ ধরায় ৬ জেলের এক মাসের কারাদণ্ড

প্রতিনিধি
ঝালকাঠি
Thumbnail image
ছবি: প্রতিনিধি

ঝালকাঠির রাজাপুর ও কাঁঠালিয়া উপজেলায় নিষিদ্ধ সময়ে মা ইলিশ ধরার অভিযোগে ছয় জেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতের মাধ্যমে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। উপজেলা নির্বাহী অফিসারদের নেতৃত্বে পরিচালিত এ অভিযানে ধরা পড়েন ৬ জন জেলে।

সরকার ঘোষিত নিষেধাজ্ঞা উপেক্ষা করে সোমবার (৬ অক্টোবর) গভীর রাতে ঝালকাঠির রাজাপুর উপজেলার নিয়ামতি ও পালট নদী এলাকায় মা ইলিশ ধরছিলেন কয়েকজন জেলে। খবর পেয়ে উপজেলা প্রশাসন ও মৎস্য বিভাগের যৌথ অভিযানে তাদের আটক করা হয়।

পরে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রিফাত আরা মৌরি পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালত মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ অনুযায়ী তিন জেলেকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন, মোঃ মাহফুজ সিকদার, মোঃ শাহীন আকন ও মোঃ মারুফ হোসেন।

অপরদিকে, একই রাতে কাঁঠালিয়া উপজেলায় পৃথক অভিযানে তিন জেলেকে আটক করে ভ্রাম্যমাণ আদালত। উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা জহিরুল ইসলাম এর নেতৃত্বে পরিচালিত আদালত তাদেরও এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেন। দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন— আরিফ মৃধা, সুজন মৃধা ও মিরন মৃধা । সবাই বরগুনার বেতাগি উপজেলার বাসিন্দা।

উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা গৌতম মন্ডল বলেন, “নিষিদ্ধ সময়ে মা ইলিশ ধরা বন্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত আছে। কেউ আইন ভঙ্গ করলে তার বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।”

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

গ্রেফতার নিয়ে আরও পড়ুন

ভ্রাম্যমাণ আদালত মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ অনুযায়ী তিন জেলেকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন

৩ ঘণ্টা আগে

র্ঘদিন পলাতক থাকার পর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে জসীম উদ্দিনকে আটক করা হয়। সোমবার (৬ অক্টোবর) দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে

৭ ঘণ্টা আগে

প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ঘটনাটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত একটি নাটক। দোকান মালিক নিজেই এ ঘটনার মূলহোতা। দেশকে অস্থিতিশীল করতে বা অন্য কোনো উদ্দেশ্যে এ নাটক সাজানো হয়েছিল কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে

৮ ঘণ্টা আগে

নিহত ব্যক্তির পরিবার থেকে মারধরকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করা হচ্ছে। পুলিশ অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ধরতে অভিযান শুরু করেছে। এখানে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না

১ দিন আগে