রবিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
অপরাধ
গ্রেফতার

ফরিদপুরে স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা: ঘাতক স্বামী আটক

প্রতিনিধি
ফরিদপুর
প্রকাশ : ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪: ০৯
logo

ফরিদপুরে স্ত্রীকে পিটিয়ে হত্যা: ঘাতক স্বামী আটক

ফরিদপুর

প্রকাশ : ০২ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১৪: ০৯
Photo
ছবি: প্রতিনিধি

ফরিদপুরের সালথায় পারিবারিক বিরোধের জেরে মর্জিনা বেগম (৩৮) নামে এক গৃহবধুরকে বটির আছাড়ি দিয়ে পিটিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। হামলার সময় ঠেকাতে গেলে ঘাতক সন্তান তার মা মেহেরুন বেগমকেও (৬৫) পিটিয়ে আহত করে। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের রঙরায়েরকান্দী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ঘাতক স্বামী মো. বক্কার শেখকে (৪৩) আটক করেছেন পুলিশ। নিহত মর্জিনা বেগম ফরিদপুর সদর উপজেলার ফুরসা গ্রামের মৃত মোচন মোল্যার মেয়ে। তিনি তিন মেয়ে ও এক ছেলের জননী।

এলাকাবাসী জানান, বক্কার শেখ ও তার স্ত্রী মর্জিনা বেগম সন্তানদের নিয়ে রঙরায়েরকান্দী গ্রামে একটি ফাঁকা বাড়িতে বসবাস করতেন। ওই বাড়িতে বক্কারের মা মেহেরুন বেগমও থাকতেন। বক্কার ও তার স্ত্রী মর্জিনা মাঝে মাঝেই ঝগড়া করতেন। মঙ্গলবার সকালেও বক্কার ও মর্জিনার কথাকাটাকাটি হয়।

একপর্যায় বক্কারকে ঘর থেকে বের দিয়ে দরজা আটকিয়ে দেন স্ত্রী। পরে বক্কার টিনের বেড়া ভেঙ্গে ঘরে ঢুকে বটির আছাড় দিয়ে মর্জিনার মাথা আঘাত করেন। এতে মাথা ফেটে ঘটনাস্থলেই মারা যান মর্জিনা। হামলার সময় ঠেকাতে এলে বক্কার তার বৃদ্ধা মা মেহেরুনকে পিটিয়ে আহত করেন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। এদিকে ঘটনার পর বাড়িতেই অবস্থান করছিলেন ঘাতক স্বামী বক্কার।

সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, পারিবারিক বিরোধের জেরে মর্জিনাকে বটির আছাড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে তার স্বামী। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে বক্কারকে আটক করা হয়েছে। কি কারণে স্ত্রীকে এভাবে পিটিয়ে হত্যা করলো, সে বিষয় বক্কারকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।

Thumbnail image
ছবি: প্রতিনিধি

ফরিদপুরের সালথায় পারিবারিক বিরোধের জেরে মর্জিনা বেগম (৩৮) নামে এক গৃহবধুরকে বটির আছাড়ি দিয়ে পিটিয়ে নির্মমভাবে হত্যা করার অভিযোগ উঠেছে স্বামীর বিরুদ্ধে। হামলার সময় ঠেকাতে গেলে ঘাতক সন্তান তার মা মেহেরুন বেগমকেও (৬৫) পিটিয়ে আহত করে। পরে তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

মঙ্গলবার (২ সেপ্টেম্বর) সকালে উপজেলার সোনাপুর ইউনিয়নের রঙরায়েরকান্দী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ঘাতক স্বামী মো. বক্কার শেখকে (৪৩) আটক করেছেন পুলিশ। নিহত মর্জিনা বেগম ফরিদপুর সদর উপজেলার ফুরসা গ্রামের মৃত মোচন মোল্যার মেয়ে। তিনি তিন মেয়ে ও এক ছেলের জননী।

এলাকাবাসী জানান, বক্কার শেখ ও তার স্ত্রী মর্জিনা বেগম সন্তানদের নিয়ে রঙরায়েরকান্দী গ্রামে একটি ফাঁকা বাড়িতে বসবাস করতেন। ওই বাড়িতে বক্কারের মা মেহেরুন বেগমও থাকতেন। বক্কার ও তার স্ত্রী মর্জিনা মাঝে মাঝেই ঝগড়া করতেন। মঙ্গলবার সকালেও বক্কার ও মর্জিনার কথাকাটাকাটি হয়।

একপর্যায় বক্কারকে ঘর থেকে বের দিয়ে দরজা আটকিয়ে দেন স্ত্রী। পরে বক্কার টিনের বেড়া ভেঙ্গে ঘরে ঢুকে বটির আছাড় দিয়ে মর্জিনার মাথা আঘাত করেন। এতে মাথা ফেটে ঘটনাস্থলেই মারা যান মর্জিনা। হামলার সময় ঠেকাতে এলে বক্কার তার বৃদ্ধা মা মেহেরুনকে পিটিয়ে আহত করেন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করেন। এদিকে ঘটনার পর বাড়িতেই অবস্থান করছিলেন ঘাতক স্বামী বক্কার।

সালথা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আতাউর রহমান বলেন, পারিবারিক বিরোধের জেরে মর্জিনাকে বটির আছাড়ি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে তার স্বামী। খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে বক্কারকে আটক করা হয়েছে। কি কারণে স্ত্রীকে এভাবে পিটিয়ে হত্যা করলো, সে বিষয় বক্কারকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। মরদেহ ময়না তদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

গ্রেফতার নিয়ে আরও পড়ুন

আমজাদহাট সীমান্তে শীর্ষ মাদককারবারি আটক

আমজাদহাট সীমান্তে শীর্ষ মাদককারবারি আটক

আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল

১ দিন আগে
বাগেরহাটে দুবৃত্তের হামলায় সাংবাদিক নিহত

বাগেরহাটে দুবৃত্তের হামলায় সাংবাদিক নিহত

বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।

২ দিন আগে
শিশু ধর্ষণের অভিযোগে পূজা মণ্ডপের সহ-সভাপতি গ্রেফতার

শিশু ধর্ষণের অভিযোগে পূজা মণ্ডপের সহ-সভাপতি গ্রেফতার

প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে

৩ দিন আগে
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন

৪ দিন আগে
আমজাদহাট সীমান্তে শীর্ষ মাদককারবারি আটক

আমজাদহাট সীমান্তে শীর্ষ মাদককারবারি আটক

আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল

১ দিন আগে
বাগেরহাটে দুবৃত্তের হামলায় সাংবাদিক নিহত

বাগেরহাটে দুবৃত্তের হামলায় সাংবাদিক নিহত

বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।

২ দিন আগে
শিশু ধর্ষণের অভিযোগে পূজা মণ্ডপের সহ-সভাপতি গ্রেফতার

শিশু ধর্ষণের অভিযোগে পূজা মণ্ডপের সহ-সভাপতি গ্রেফতার

প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে

৩ দিন আগে
যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

যুবদল নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন

৪ দিন আগে