বগুড়া

বগুড়ায় অপহৃতি এক ট্রাকচালককে উদ্ধার অভিযানে পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের নারলী পুলিশ ফাঁড়ি–সংলগ্ন ধাওয়াপাড়া এলাকায় যুবদলের নেতার নেতৃত্বে এ হামলা চালানো হয়। এ ঘটনায় পুলিশ যুবদল নেতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এদিকে হামলার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে রাতেই তাদের বিরুদ্ধে সদর থানায় মামলা করেছে।
গ্রেপ্তার কৃতরা হলেন- শহরের ২০নং ওয়ার্ড যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুর আলম সুইট, তার অনুসারী নারুলী এলাকার জুয়েল হোসেন ও রাব্বী হাসান। আজ বুধবার ভোরে সোনাতলা উপজেলার যমুনা নদীর দুর্গম চর থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। নুর আলমের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
হামলায় আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন- শহরের নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির এটিএসআই ফিরোজ আহম্মেদ ও কনস্টেবল মাহবুব হোসেন। তারা গুরুতর আহত হয়েছেন। তাদের বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক নাজমুল হক বলেন, সারিয়াকান্দি থেকে শহরে বালু নিয়ে আসা একটি ট্রাক থামিয়ে চালক জাকির হোসেনকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করেন নুর আলম ও তার সহযোগীরা। পরে তিন লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। এছাড়া ট্রাকটি ধাওয়াপাড়া এলাকায় আটকে রেখে বালু নামিয়ে নেওয়া হয়। পরে ট্রাকটি একটি স’মিলের পাশে রাখা হয়। অভিযোগ পেয়ে রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ট্রাকটি উদ্ধার করে। তখন অপহরণকারী দলের সদস্যরা ট্রাকের চাবি ও চালককে নিয়ে সটকে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ ধাওয়া করলে নুর আলমের নেতৃত্বে তার অনুসারীরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। তাদের ছোড়া ইট-পাটকেলের আঘাতে এটিএসআই ফিরোজ ও কনস্টেবল মাহবুব গুরুতর আহত হন। এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে ২টি মামলা হয়েছে বগুড়া সদর থানায়।
বগুড়া জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান বলেন, শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে নুর আলমকে এরই মধ্যে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

বগুড়ায় অপহৃতি এক ট্রাকচালককে উদ্ধার অভিযানে পুলিশ সদস্যদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে। গতকাল মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে শহরের নারলী পুলিশ ফাঁড়ি–সংলগ্ন ধাওয়াপাড়া এলাকায় যুবদলের নেতার নেতৃত্বে এ হামলা চালানো হয়। এ ঘটনায় পুলিশ যুবদল নেতাসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে। এদিকে হামলার ঘটনায় পুলিশ বাদী হয়ে রাতেই তাদের বিরুদ্ধে সদর থানায় মামলা করেছে।
গ্রেপ্তার কৃতরা হলেন- শহরের ২০নং ওয়ার্ড যুবদলের সাধারণ সম্পাদক নুর আলম সুইট, তার অনুসারী নারুলী এলাকার জুয়েল হোসেন ও রাব্বী হাসান। আজ বুধবার ভোরে সোনাতলা উপজেলার যমুনা নদীর দুর্গম চর থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। নুর আলমের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
হামলায় আহত পুলিশ সদস্যরা হলেন- শহরের নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির এটিএসআই ফিরোজ আহম্মেদ ও কনস্টেবল মাহবুব হোসেন। তারা গুরুতর আহত হয়েছেন। তাদের বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
নারুলী পুলিশ ফাঁড়ির দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পরিদর্শক নাজমুল হক বলেন, সারিয়াকান্দি থেকে শহরে বালু নিয়ে আসা একটি ট্রাক থামিয়ে চালক জাকির হোসেনকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করেন নুর আলম ও তার সহযোগীরা। পরে তিন লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করা হয়। এছাড়া ট্রাকটি ধাওয়াপাড়া এলাকায় আটকে রেখে বালু নামিয়ে নেওয়া হয়। পরে ট্রাকটি একটি স’মিলের পাশে রাখা হয়। অভিযোগ পেয়ে রাতে পুলিশ অভিযান চালিয়ে ট্রাকটি উদ্ধার করে। তখন অপহরণকারী দলের সদস্যরা ট্রাকের চাবি ও চালককে নিয়ে সটকে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় পুলিশ ধাওয়া করলে নুর আলমের নেতৃত্বে তার অনুসারীরা পুলিশের ওপর হামলা চালায়। তাদের ছোড়া ইট-পাটকেলের আঘাতে এটিএসআই ফিরোজ ও কনস্টেবল মাহবুব গুরুতর আহত হন। এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে ২টি মামলা হয়েছে বগুড়া সদর থানায়।
বগুড়া জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আবু হাসান বলেন, শৃঙ্খলা ভঙ্গের দায়ে নুর আলমকে এরই মধ্যে দল থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মোতালেব হোসেনকে (৪৩) অবশেষে গ্রেফতার করেছে সৈয়দপুর থানা পুলিশ
২ ঘণ্টা আগে
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
১৮ ঘণ্টা আগে
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
১৯ ঘণ্টা আগেধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামি মোতালেব হোসেনকে (৪৩) অবশেষে গ্রেফতার করেছে সৈয়দপুর থানা পুলিশ
পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও