বিপুল টাকা ও স্বর্ণালংকার লুট
বাগেরহাট
বাগেরহাটের রামপালে পুলিশ পরিচয়ে সংঘবদ্ধ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাত আনুমানিক দুইটার সময় উপজেলার গৌরম্ভা ইউনিয়নের চিত্রা গ্রামে মো. আসাদ শেখের (৫০) বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। রামপাল থানা পুলিশ ডাকাত প্রধান দুইজনকে গ্রেফতার করে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে , রাত আনুমানিক ২ টার সময় পুলিশের পোশাক পরিহিত অবস্থায় ৫/৬ জনের একটি সংঘবদ্ধ ডাকাত দল বাড়ির প্রাচীর টপকে ভেতরে প্রবেশ করে। পরে তারা পুলিশ পরিচয়ে দরজা খুলতে বলে। ৫/৬ জন ঘরে ঢুকে পরিবারের সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে বেঁধে ফেলে।
ডাকাতরা ঘর তল্লাশি চালিয়ে নগদ ৫ লক্ষ ১৬ হাজার টাকা, বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার এবং বেশ কয়েকটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন নিয়ে ওই রাতেই সাদা রঙের মাইক্রোবাসে করে দ্রুত পালিয়ে যায়।
খবর পেয়ে রামপাল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ডাকাতির সাথে জড়িতরা দুইজনকে বাগেরহাটের মোল্লাহাট এলাকা থেকে আটক করেছে। আটককৃতদের মধ্যে নরসিংদী জেলার মাধবদী উপজেলার তারা মিয়ার ছেলে প্রধান হোতা রিয়াজ (৩০) ও গাজীপুর সদর উপজেলার সাইদুলের ছেলে আল আমীন (৪০) । এ সময় তাদের কাছে গাড়িতে থাকা শক্তিশালী একটি মোবাইল জ্যামার ডিভাইস জব্দ করে। এ ছাড়াও তাদের কাছ থেকে ২ টি ককটেল, পুলিশের পোশাক, গ্রিল ও গ্যাস কাটার , নগদ ৫ লক্ষ ১৬ হাজার টাকা, বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার, ৩ টি দেশীয় দা, বড় ছোরা, অক্সিজেন গ্যাস, গ্যাস সিলিন্ডার, মুখে মারার স্প্রেসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ করে।
রামপাল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আতিকুর রহমান জানান, ৯৯৯ এ খবর পেয়ে ওই রাতেই পুলিশের একটি টিম নিয়ে অভিযানে নামা হয়। প্রযুক্তির ব্যবহার করে বাগেরহাটের মোল্লাহাট এলাকায় মাইক্রোসহ দুই আসামিকে হাতেনাতে ধরা হয়। অভিযানের খবর পেয়ে সাথে থাকা সহযোগীরা চম্পট দেয়। এদের সাথে আর কারা জড়িত আছে সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
বাগেরহাটের রামপালে পুলিশ পরিচয়ে সংঘবদ্ধ ডাকাতির ঘটনা ঘটেছে। শুক্রবার (২৯ আগস্ট) রাত আনুমানিক দুইটার সময় উপজেলার গৌরম্ভা ইউনিয়নের চিত্রা গ্রামে মো. আসাদ শেখের (৫০) বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। রামপাল থানা পুলিশ ডাকাত প্রধান দুইজনকে গ্রেফতার করে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে , রাত আনুমানিক ২ টার সময় পুলিশের পোশাক পরিহিত অবস্থায় ৫/৬ জনের একটি সংঘবদ্ধ ডাকাত দল বাড়ির প্রাচীর টপকে ভেতরে প্রবেশ করে। পরে তারা পুলিশ পরিচয়ে দরজা খুলতে বলে। ৫/৬ জন ঘরে ঢুকে পরিবারের সবাইকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে বেঁধে ফেলে।
ডাকাতরা ঘর তল্লাশি চালিয়ে নগদ ৫ লক্ষ ১৬ হাজার টাকা, বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার এবং বেশ কয়েকটি অ্যান্ড্রয়েড মোবাইল ফোন নিয়ে ওই রাতেই সাদা রঙের মাইক্রোবাসে করে দ্রুত পালিয়ে যায়।
খবর পেয়ে রামপাল থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে ডাকাতির সাথে জড়িতরা দুইজনকে বাগেরহাটের মোল্লাহাট এলাকা থেকে আটক করেছে। আটককৃতদের মধ্যে নরসিংদী জেলার মাধবদী উপজেলার তারা মিয়ার ছেলে প্রধান হোতা রিয়াজ (৩০) ও গাজীপুর সদর উপজেলার সাইদুলের ছেলে আল আমীন (৪০) । এ সময় তাদের কাছে গাড়িতে থাকা শক্তিশালী একটি মোবাইল জ্যামার ডিভাইস জব্দ করে। এ ছাড়াও তাদের কাছ থেকে ২ টি ককটেল, পুলিশের পোশাক, গ্রিল ও গ্যাস কাটার , নগদ ৫ লক্ষ ১৬ হাজার টাকা, বিপুল পরিমাণ স্বর্ণালংকার, ৩ টি দেশীয় দা, বড় ছোরা, অক্সিজেন গ্যাস, গ্যাস সিলিন্ডার, মুখে মারার স্প্রেসহ বিভিন্ন মালামাল জব্দ করে।
রামপাল থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আতিকুর রহমান জানান, ৯৯৯ এ খবর পেয়ে ওই রাতেই পুলিশের একটি টিম নিয়ে অভিযানে নামা হয়। প্রযুক্তির ব্যবহার করে বাগেরহাটের মোল্লাহাট এলাকায় মাইক্রোসহ দুই আসামিকে হাতেনাতে ধরা হয়। অভিযানের খবর পেয়ে সাথে থাকা সহযোগীরা চম্পট দেয়। এদের সাথে আর কারা জড়িত আছে সেটি খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
১ দিন আগেবাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
২ দিন আগেপ্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
৩ দিন আগেমঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন
৪ দিন আগেআটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন