বাসচালক ও তার সহকারী আটক
নিখাদ খবর ডেস্ক
যাত্রী ওঠানোর জন্য দীর্ঘক্ষণ বাস দাঁড় করিয়ে রাখার প্রতিবাদ করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে বাসের চালক ও সহকারীর বিরুদ্ধে। ওই শিক্ষকের নাম আদীব শাহরিয়ার জামান। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের প্রভাষক।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে মিরপুর ১১ নম্বর এলাকার সড়কে মারধরের এ ঘটনা ঘটে। ওই বাসচালকের নাম মো. সেলিম এবং বাসমালিকের নাম মো. হাসান।
মারধরের বিষয়টি বর্ণনা করে ঢাবির ভুক্তভোগী শিক্ষক বিকেলে তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট করেন। ঘটনার বর্ণনায় তিনি লেখেন, শুক্রবার দুপুরে তিনি শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার দায়িত্ব পালন শেষে নিউমার্কেট থেকে মিরপুরে যাওয়ার জন্য মিরপুর সুপার লিংকের (৩৬ নম্বর) বাসে ওঠেন। বাসটি মিরপুর-১০ নম্বর সিগনালে যাত্রী ওঠানোর জন্য ইচ্ছাকৃত বিলম্ব করছিল। এ নিয়ে তাঁর বাগ্বিতণ্ডা হয় বাসচালক এবং সহকারীর সঙ্গে। একপর্যায়ে তারা ভুক্তভোগী শিক্ষককে লাস্ট স্টপেজে নিয়ে পেটানোর হুমকি দেন। এমনকি তাঁরা অন্য যাত্রীকেও সঠিক স্থানে নামতে দিচ্ছিলেন না। এ নিয়ে রাগারাগি করেন তিনি। পরে তিনি মিরপুর-১১ নম্বরের কাছে বাস থামাতে বাধ্য করলে বাসচালক ও তাঁর সহকারীও নেমে আসেন। সেখানে ওই বাসচালক একটি বাঁশ জোগাড় করে তাঁর মাথায় আঘাত করেন, পেটে লাথি দেন এবং পরনের টি-শার্ট টেনে ছিঁড়ে ফেলেন।
পোস্টটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হন। এরপর ওই দিন বিকেলে আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে মিরপুর সুপার লিংকের ৫টি বাস ক্যাম্পাসে নিয়ে আসেন তাঁরা। অন্যদিকে মিরপুরে বসবাসকারী ঢাবি শিক্ষার্থীরাও মিরপুর লিংকের ছয়টি বাস আটকে দেন। শিক্ষার্থীদের চাপের মুখে বাসচালক ও তাঁর সহকারীকে আটক করে পল্লবী থানা-পুলিশ।
যাত্রী ওঠানোর জন্য দীর্ঘক্ষণ বাস দাঁড় করিয়ে রাখার প্রতিবাদ করায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে মারধরের অভিযোগ উঠেছে বাসের চালক ও সহকারীর বিরুদ্ধে। ওই শিক্ষকের নাম আদীব শাহরিয়ার জামান। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের প্রভাষক।
গতকাল শুক্রবার দুপুরে মিরপুর ১১ নম্বর এলাকার সড়কে মারধরের এ ঘটনা ঘটে। ওই বাসচালকের নাম মো. সেলিম এবং বাসমালিকের নাম মো. হাসান।
মারধরের বিষয়টি বর্ণনা করে ঢাবির ভুক্তভোগী শিক্ষক বিকেলে তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট করেন। ঘটনার বর্ণনায় তিনি লেখেন, শুক্রবার দুপুরে তিনি শাহজালাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘বি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার দায়িত্ব পালন শেষে নিউমার্কেট থেকে মিরপুরে যাওয়ার জন্য মিরপুর সুপার লিংকের (৩৬ নম্বর) বাসে ওঠেন। বাসটি মিরপুর-১০ নম্বর সিগনালে যাত্রী ওঠানোর জন্য ইচ্ছাকৃত বিলম্ব করছিল। এ নিয়ে তাঁর বাগ্বিতণ্ডা হয় বাসচালক এবং সহকারীর সঙ্গে। একপর্যায়ে তারা ভুক্তভোগী শিক্ষককে লাস্ট স্টপেজে নিয়ে পেটানোর হুমকি দেন। এমনকি তাঁরা অন্য যাত্রীকেও সঠিক স্থানে নামতে দিচ্ছিলেন না। এ নিয়ে রাগারাগি করেন তিনি। পরে তিনি মিরপুর-১১ নম্বরের কাছে বাস থামাতে বাধ্য করলে বাসচালক ও তাঁর সহকারীও নেমে আসেন। সেখানে ওই বাসচালক একটি বাঁশ জোগাড় করে তাঁর মাথায় আঘাত করেন, পেটে লাথি দেন এবং পরনের টি-শার্ট টেনে ছিঁড়ে ফেলেন।
পোস্টটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়লে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ক্ষুব্ধ হন। এরপর ওই দিন বিকেলে আজিমপুর বাসস্ট্যান্ড থেকে মিরপুর সুপার লিংকের ৫টি বাস ক্যাম্পাসে নিয়ে আসেন তাঁরা। অন্যদিকে মিরপুরে বসবাসকারী ঢাবি শিক্ষার্থীরাও মিরপুর লিংকের ছয়টি বাস আটকে দেন। শিক্ষার্থীদের চাপের মুখে বাসচালক ও তাঁর সহকারীকে আটক করে পল্লবী থানা-পুলিশ।
আওয়ামী লীগ আমলে পুরান ঢাকার মাফিয়া হিসেবে স্বীকৃত, সাবেক সংসদ সদস্য হাজি সেলিম কারাগার থেকে পত্রিকায় প্রকাশিত একটি টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি কেটে নিয়ে এসেছিলেন আদালতে। কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সেটি তিনি তাঁর আইনজীবীর হাতে দিয়েছেন।
৭ ঘণ্টা আগেবরিশালের বানারীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাওলাদ হোসেন সানাকে ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক করা হয়েছে।
৪ দিন আগেআন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মিজানুল ইসলাম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট ঢাকার আশুলিয়ায় ৬ জনের মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন ।
৭ দিন আগেআওয়ামী লীগ আমলে পুরান ঢাকার মাফিয়া হিসেবে স্বীকৃত, সাবেক সংসদ সদস্য হাজি সেলিম কারাগার থেকে পত্রিকায় প্রকাশিত একটি টেন্ডার বিজ্ঞপ্তি কেটে নিয়ে এসেছিলেন আদালতে। কাঠগড়ায় দাঁড়িয়ে সেটি তিনি তাঁর আইনজীবীর হাতে দিয়েছেন।
বরিশালের বানারীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাওলাদ হোসেন সানাকে ঢাকায় হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে আটক করা হয়েছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মিজানুল ইসলাম বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট ঢাকার আশুলিয়ায় ৬ জনের মরদেহ পোড়ানোর ঘটনায় দায়েরকৃত মামলায় চাঞ্চল্যকর তথ্য দিয়েছেন ।