লালমনিরহাট

লালমনিরহাট প্রেসক্লাবের সদস্য ও স্থানীয় 'সাপ্তাহিক আলোর মনি'-পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মো. হেলাল হোসেন কবিরকে বাড়ি থেকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে গিয়ে বেদম পিটিয়ে হত্যার চেষ্টা করেছেন চিহ্নিত দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় সাংবাদিক ও তার মা আহত হয়ে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
গতকাল শনিবার (০৯ আগস্ট) রাত ৯টার দিকে সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের মকরাগাছ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
হামলার ঘটনায় ১১ জনের নাম উল্লেখ করে সদর থানায় মামলা করা হলে রাতেই সোহরাব আলী (৪৮) নামের একজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতার সোহরাব আলী একই এলাকার মকবুল হোসেনের ছেলে।
জানা গেছে, সাংবাদিক হেলাল হোসেন কবির তাঁর পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য নিজ বাড়ি থেকে বের হলে পূর্বশত্রুতার জেরে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ১০-১২ জন ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তাঁর ওপর হামলা চালান।
এজাহারে বলা হয়, হামলাকারীরা তাঁকে বাঁশের লাঠি ও লোহার রড দিয়ে মারধর করেন এবং তাঁর পকেট থেকে ১৭ হাজার ৩০০ টাকা ছিনিয়ে নেন। একপর্যায়ে ধারালো ছোরা দিয়ে তাঁর গলায় আঘাত করা হলে তিনি গুরুতর রক্তাক্ত জখম হন। তাঁর মা ছামছুন্নাহার বেগম লুসি তাঁকে বাঁচাতে এলে তাঁকেও মারধর ও শ্লীলতাহানি ঘটান হামলাকারীরা।
তাঁদের চিৎকারে স্থানীয় বাসিন্দারা এসে আহত হেলাল হোসেন কবির ও তাঁর মাকে উদ্ধার করে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী সাংবাদিক মো. হেলাল হোসেন কবির বাদী হয়ে ১১ জনের বিরুদ্ধে লালমনিরহাট সদর থানায় একটি এজাহার করেন। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আগেও জিডি করা হয়েছিল বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে লালমনিরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরন্নবী বলেন, ‘এজাহার পেয়ে তদন্ত শুরু করেছি। প্রধান অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছি, অন্যদের গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’

লালমনিরহাট প্রেসক্লাবের সদস্য ও স্থানীয় 'সাপ্তাহিক আলোর মনি'-পত্রিকার নির্বাহী সম্পাদক মো. হেলাল হোসেন কবিরকে বাড়ি থেকে জোরপূর্বক তুলে নিয়ে গিয়ে বেদম পিটিয়ে হত্যার চেষ্টা করেছেন চিহ্নিত দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় সাংবাদিক ও তার মা আহত হয়ে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।
গতকাল শনিবার (০৯ আগস্ট) রাত ৯টার দিকে সদর উপজেলার মহেন্দ্রনগর ইউনিয়নের মকরাগাছ এলাকায় এই ঘটনা ঘটে।
হামলার ঘটনায় ১১ জনের নাম উল্লেখ করে সদর থানায় মামলা করা হলে রাতেই সোহরাব আলী (৪৮) নামের একজনকে গ্রেফতার করে পুলিশ। গ্রেফতার সোহরাব আলী একই এলাকার মকবুল হোসেনের ছেলে।
জানা গেছে, সাংবাদিক হেলাল হোসেন কবির তাঁর পেশাগত দায়িত্ব পালনের জন্য নিজ বাড়ি থেকে বের হলে পূর্বশত্রুতার জেরে পূর্বপরিকল্পিতভাবে ১০-১২ জন ব্যক্তি দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে তাঁর ওপর হামলা চালান।
এজাহারে বলা হয়, হামলাকারীরা তাঁকে বাঁশের লাঠি ও লোহার রড দিয়ে মারধর করেন এবং তাঁর পকেট থেকে ১৭ হাজার ৩০০ টাকা ছিনিয়ে নেন। একপর্যায়ে ধারালো ছোরা দিয়ে তাঁর গলায় আঘাত করা হলে তিনি গুরুতর রক্তাক্ত জখম হন। তাঁর মা ছামছুন্নাহার বেগম লুসি তাঁকে বাঁচাতে এলে তাঁকেও মারধর ও শ্লীলতাহানি ঘটান হামলাকারীরা।
তাঁদের চিৎকারে স্থানীয় বাসিন্দারা এসে আহত হেলাল হোসেন কবির ও তাঁর মাকে উদ্ধার করে লালমনিরহাট সদর হাসপাতালে ভর্তি করেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী সাংবাদিক মো. হেলাল হোসেন কবির বাদী হয়ে ১১ জনের বিরুদ্ধে লালমনিরহাট সদর থানায় একটি এজাহার করেন। অভিযুক্ত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে আগেও জিডি করা হয়েছিল বলে এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে লালমনিরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নুরন্নবী বলেন, ‘এজাহার পেয়ে তদন্ত শুরু করেছি। প্রধান অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছি, অন্যদের গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
৪ ঘণ্টা আগে
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
৫ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।
১ দিন আগেপঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।