বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই নিয়োগ জানেন না পরিচালক
মোঃ মাজহারুল পারভেজ
কোন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই তড়িঘড়ি করে ৬৫ জন চিকিৎসক নিয়োগ দিল বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট। তবে সরকারি যে কোন প্রতিষ্ঠানে ০১ জন লোক নিয়োগ দিলেও পত্রিকায় ও তাদের ওয়েবসাইটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে এমনটাই হওয়ার কথা। অথচ বাংলাদেশ সরকারের অর্থে পরিচালিত এত বড় একটি প্রতিষ্ঠানে অতি গোপনে এত বড় একটি নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করেছে। তবে এ খবর ছড়িয়ে পড়ায় দেশজুড়ে চিকিৎসকদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে। ড্যাবের সাবেক সভাপতি প্রফেমর ডা: হারুন আল রশীদ গ্রুপের নেতাকর্মীরা গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে হাসপাতালের ভিতরে ও বাইরে প্রতিবাদে মিছিল করেছে। সন্ধ্যার পরে অবশ্য তাদের গ্রুপের আরো ১৫জন চিকিৎসককে একই প্রক্রিয়ায় নিয়োগ দেয়ার আশ্বাস দিলে তারা আন্দোলন স্থগিত করেছেন।
আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে দেখা গেছে ড্যাবের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ডা: মেহদি হাছানকে। সন্ধ্যার পর এ বিষয়ে ডা: মেহদি হাছানের কাছে জানতে চাইলে তিনি নিখাদ খবরকে বলেন, তিনি আন্দোলনে ছিলেন না। এ বিষয়ে তিনি এর চেয়ে বেশি কিছু বলতেও পারবেন না। তবে চিকিৎসকের সংকট দেখা দিলে পরিষদ এডহক ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে পারে।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবের কাছে জানতে চাইলে তিনি নাম না প্রকাশের শর্তে নিখাদ খবরকে বলেন, এমনটি হওয়ার কথা নয়।
হাসপাতালটির পরিচালক অধ্যাপক ডা: মো: মাহবুবুল হক নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর করলেও এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি নিখাদ খবরকে বলেন, এ বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। সবকিছু চেয়ারম্যান স্যার জানেন।
এ বিষয়ে হাসপাতালটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ একেএম আজিজুল হকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পরিচালক নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর করেছেন তারইতো জানার কথা। আসলে সে নিয়োগপত্র মিডিয়াকে ফেস করতে চাচ্ছেন না। এছাড়া আমি আগে ড্যাবের সভাপতি ছিলাম এখন হাসপাতালটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি পদে আছি সেকারণে আমার উপর দায় চাপাতে চাচ্ছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোন ঝামেলা নেই বলে জানিয়ে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, চিকিৎসকের জন্য হাসপাতালে সেবা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছিল। আমাদের ১১০ জন চিকিৎসক দরকার। জরুরি ভিত্তিতে মাত্র ৬ মাসের জন্য এডহক ভিত্তিতে ৬৫ জন নেয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরো চিকিৎসক নেয়া হবে।
এ প্রক্রিয়া নিয়োগ দেয়ার ফলে মেধাবীরা বঞ্চিত হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা চূড়ান্ত নিয়োগ নয়। ৬ মাস পর যাচাই বাছাই করে পরে নিয়োগ দেয়া হবে। এখন যারা চাকরি পেয়েছেন তাদের অধিকাংশই এখানে গত ৬ মাস ধরে ট্রেনিং করে আসছিল। বিনা পারিশ্রমিকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছিল। মূলত তাদেরকেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে জানা গেছে, যারা এখানে বিনা পারিশ্রমিকে চিকিৎসা সেবা দেইনি এমন চিকিৎসকও নিয়োগ পেয়েছে। এমন এক প্রশ্নের জবাবে সভাপতি বলেন, ধরেন হয়ত শতকরা ৫ জন হতে পারে। তারা কারা এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোনো সদুত্তোর দিতে পারেননি।
কোন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ছাড়াই তড়িঘড়ি করে ৬৫ জন চিকিৎসক নিয়োগ দিল বাংলাদেশ শিশু হাসপাতাল ও ইনস্টিটিউট। তবে সরকারি যে কোন প্রতিষ্ঠানে ০১ জন লোক নিয়োগ দিলেও পত্রিকায় ও তাদের ওয়েবসাইটে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করবে এমনটাই হওয়ার কথা। অথচ বাংলাদেশ সরকারের অর্থে পরিচালিত এত বড় একটি প্রতিষ্ঠানে অতি গোপনে এত বড় একটি নিয়োগ প্রক্রিয়া শেষ করেছে। তবে এ খবর ছড়িয়ে পড়ায় দেশজুড়ে চিকিৎসকদের মধ্যে চরম অসন্তোষ বিরাজ করছে। ড্যাবের সাবেক সভাপতি প্রফেমর ডা: হারুন আল রশীদ গ্রুপের নেতাকর্মীরা গতকাল মঙ্গলবার দুপুর থেকে হাসপাতালের ভিতরে ও বাইরে প্রতিবাদে মিছিল করেছে। সন্ধ্যার পরে অবশ্য তাদের গ্রুপের আরো ১৫জন চিকিৎসককে একই প্রক্রিয়ায় নিয়োগ দেয়ার আশ্বাস দিলে তারা আন্দোলন স্থগিত করেছেন।
আন্দোলনে নেতৃত্ব দিতে দেখা গেছে ড্যাবের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব ডা: মেহদি হাছানকে। সন্ধ্যার পর এ বিষয়ে ডা: মেহদি হাছানের কাছে জানতে চাইলে তিনি নিখাদ খবরকে বলেন, তিনি আন্দোলনে ছিলেন না। এ বিষয়ে তিনি এর চেয়ে বেশি কিছু বলতেও পারবেন না। তবে চিকিৎসকের সংকট দেখা দিলে পরিষদ এডহক ভিত্তিতে নিয়োগ দিতে পারে।
এ বিষয়ে স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের একজন অতিরিক্ত সচিবের কাছে জানতে চাইলে তিনি নাম না প্রকাশের শর্তে নিখাদ খবরকে বলেন, এমনটি হওয়ার কথা নয়।
হাসপাতালটির পরিচালক অধ্যাপক ডা: মো: মাহবুবুল হক নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর করলেও এই নিয়োগ প্রক্রিয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি নিখাদ খবরকে বলেন, এ বিষয়ে আমার কিছু জানা নেই। সবকিছু চেয়ারম্যান স্যার জানেন।
এ বিষয়ে হাসপাতালটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি অধ্যাপক ডাঃ একেএম আজিজুল হকের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, পরিচালক নিয়োগপত্রে স্বাক্ষর করেছেন তারইতো জানার কথা। আসলে সে নিয়োগপত্র মিডিয়াকে ফেস করতে চাচ্ছেন না। এছাড়া আমি আগে ড্যাবের সভাপতি ছিলাম এখন হাসপাতালটির পরিচালনা পর্ষদের সভাপতি পদে আছি সেকারণে আমার উপর দায় চাপাতে চাচ্ছে। নিয়োগ প্রক্রিয়ায় কোন ঝামেলা নেই বলে জানিয়ে তিনি এ প্রতিবেদককে বলেন, চিকিৎসকের জন্য হাসপাতালে সেবা কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছিল। আমাদের ১১০ জন চিকিৎসক দরকার। জরুরি ভিত্তিতে মাত্র ৬ মাসের জন্য এডহক ভিত্তিতে ৬৫ জন নেয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে আরো চিকিৎসক নেয়া হবে।
এ প্রক্রিয়া নিয়োগ দেয়ার ফলে মেধাবীরা বঞ্চিত হয়েছে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটা চূড়ান্ত নিয়োগ নয়। ৬ মাস পর যাচাই বাছাই করে পরে নিয়োগ দেয়া হবে। এখন যারা চাকরি পেয়েছেন তাদের অধিকাংশই এখানে গত ৬ মাস ধরে ট্রেনিং করে আসছিল। বিনা পারিশ্রমিকে চিকিৎসা সেবা দিয়ে আসছিল। মূলত তাদেরকেই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে।
এদিকে জানা গেছে, যারা এখানে বিনা পারিশ্রমিকে চিকিৎসা সেবা দেইনি এমন চিকিৎসকও নিয়োগ পেয়েছে। এমন এক প্রশ্নের জবাবে সভাপতি বলেন, ধরেন হয়ত শতকরা ৫ জন হতে পারে। তারা কারা এ বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোনো সদুত্তোর দিতে পারেননি।
আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
১ দিন আগেবাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
২ দিন আগেপ্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
৩ দিন আগেমঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন
৪ দিন আগেআটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন