নরসিংদী
নরসিংদী গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. ইকরামুল হাসান চৌধুরি যেন টাকার মেশিন। ছোট চাকুরি করেও রাতারাতি শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। ঘুষ নেন অভিনব কায়দায়। থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। নিজেকে আড়াল করে রাখতেই বেশী পছন্দ করেন তিনি। দিনের বেলায় অফিসে আসেন না এই কর্মকর্তা। ঘুষের টাকা নগদের পাশাপাশি চেকের মাধ্যমেও গ্রহণ করেন। গণপূর্তের প্রধান প্রকৌশলীর কথা বলেও টাকা নেন প্রভাবশালী এই কর্মকর্তা। ঘুষ, দুর্নীতি ও অনিয়ম ছাড়া কিছ্ইু বুঝেন না তিনি। এসব করে সরকারের কোটি কোটি টাকা লুটপাট করেছেন তিনি।
এত অনিয়মের পরও তার কোন বদলি আদেশ হয়নি। অথচ ফ্যাসিস্ট সরকার বদল হওয়ার পর অনেকেই ভেবেছিল এবার তার বদলি হবে। কিন্তু গত ৭ বছর ধরে বহাল তবিয়তেই নরসিংদীতে আছেন দুর্নীতির এই বরপুত্র। পাহাড়সম অনিয়ম করে শত কোটি টাকার সম্পদ করেছেন তিনি। ঘুষের টাকা তিনি কখনো নিজে গ্রহণ করেন না। চতুর ইকরামের ঘুষের টাকা লেনদেন হয় সড়ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী আশরাফের মাধ্যমে।
দীর্ঘ অনুসন্ধানে দিনের বেলায় তাকে অফিসে পাওয়া যায়নি। তবে সন্ধ্যার পর ঘুষের হাট বসে তার অফিস কক্ষে। এখানে রফাদফার পর ফাইল চলাচল শুরু হয়। ঢাকা- সিলেট মহাসড়কের ৬ লেন প্রকল্পের অধিগ্রহণকৃত বিভিন্ন স্থাপনার বিল বাড়িয়ে ও কমিয়ে দেয়ার প্রধান কারিগর তিনি। তার কথামতো রাজি না হলে সর্বনিম্ন বিল পান স্থাপনার মালিকরা। জেলা প্রশাসনের কিছু অসাধু কর্মকর্তা ও সড়ক বিভাগের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে দীর্ঘদিন ধরে তিনি এ অনিয়ম করে আসছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তার বাড়ি পটুয়াখালি ও শ্বশুর বাড়ি ভোলায়। বসবাস করেন রাজধানীর মোহাম্মদপুরে। পটুয়াখালির পাশাপাশি শ্বশুরবাড়ি ভোলাতেও করেছেন সম্পদের পাহাড়। রাজধানীর ঢাকায় নামে বেনামে ক্রয় করেছেন একাধিক ফ্ল্যাট।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে গণপূর্ত বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা এই প্রতিবেদককে বলেন, ইকরামুল গত কয়েক বছরে নরসিংদী থেকে কমকরে হলেও শতকোটি টাকা কামিয়েছেন। গণপূর্ত বিভাগের উপ সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে একই পোস্টে ৭ বছর ধরে চাকরি করে আসছেন তিনি। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী গত ৪ বছর আগে তার বদলি হওয়ার কথা। অথচ তাকে বদলি করার কোন নামগন্ধও নেই।
জেলায় ভূমি অধিগ্রহণ কালে যে সকল স্থাপনা অধিগ্রহণের মধ্যে পড়ে সে সকল স্থাপনার মূল্য নির্ধারণ করার দায়িত্ব থাকে ইকরামুলের হাতে। অনুসন্ধানকালে দেখা যায়,সরকারি বরাদ্দের ৫ থেকে ৬ গুণ মূল্য নির্ধারণ করার পরও এই বিল পাশ হয়ে যায়।তার কাছ থেকে প্রধান প্রকৌশলী, নির্বাহী প্রকৌশলী, নরসিংদী সড়ক বিভাগ, জেলাপ্রশাসনও এ অনিয়মের সাথে যুক্ত থাকার প্রমান । তার তৈরি কোন বিলই ফেরত পাঠায়নি সংশ্লিষ্ট বিভাগ।
দীর্ঘ অনুসন্ধানকালে আরো জানা গেছে, ঢাকা সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীর বাগহাটা মৌজায় ঝর্ণা ফিস ফিড নামে একটি মাছের খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান অধিগ্রহণের আওতায় পড়ে । এ প্রতিষ্ঠানের সামনের দিকের মাত্র ২০ ফিট টিনের স্থাপনা অধিগ্রহণের আওতায় পড়ে। যে অংশটুকু অধিগ্রহণে পড়েছে এই অংশ টুকোর সর্বোচ্চ বিল হওয়া কথা আড়াই থেকে তিন কোটি টাকা। কিন্তু ইকরামুল জাদুতে এই ২০ ফুট স্থাপনার বিল হয়ে যায় ১৬ কোটি টাকা। এই ১৬ কোটি টাকা শাহনেওয়াজকে পাইয়ে দিতে তার কাছ থেকে তিন কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এই ইকরামুল। স্থাপনার মালিক বিলের আগেই অর্ধেক টাকা পৌঁছে দেন ইকরামের হাতে।
শাহনেওয়াজের স্থাপনা থেকে বিলের আরেকটি বড় অংশ নেন সড়ক বিভাগ ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। পুরো বিল থেকে জেলা প্রশাসন ও সড়ক বিভাগকে নজরানা দেয়ার পরও শাহনেওয়াজের পকেটে সাড়ে ৪ কোটি টাকা। তবে এ বিষয়ে শাহনেওয়াজের কাছে জানতে চাইলে তিনি মোবাইলে কোন কথা বলতে রাজি হননি। তবে শাহনেওয়াজ এ প্রতিবেদকের সাথে এক প্রতিনিধি পাঠিয়ে দেখা করে নিউজ না করার জন্য ৫ লাখ টাকা অফার করেন।
জেলা প্রশাসক অফিস থেকে স্থাপনার মূল্য নির্ধারণ করার জন্য গণপূর্ত অফিসে ফাইল পাঠালেই যোগাযোগ করতে হয় এই ইকরামুলের সাথে। দেখা করলেই ইকরামুল এই স্থাপনার বিল কম আসবে বলে নানা টালবাহানা শুরু করেন। এসব জিনিস পত্রের রেট অনেক কম বলে আখ্যায়িত করেন। টাকা দিলে পরে ৫/৬ গুণ মূল্য দেখিয়ে বিল বানিয়ে দেন। এতে করে বিল গ্রহণ কারীও অতিরিক্ত টাকা পেয়ে যান। এ কারণে পরে আর তার বিরুদ্ধে আর কোন অভিযোগকারী পাওয়া যায় না। যারা আবার ইকরামুলকে ম্যানেজ করতে পারেন না তারা তাদের প্রাপ্য বিলটা পর্যন্ত পান না।
এদিকে সাহেপ্রতাব এলাকার ভুঁইয়া সিএনজি মালিক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সাত্তার ভূঁইয়াও একরামুলের থাবা থেকে রেহাই পাননি। তার অধিগ্রহণকৃত স্থাপনার বিল আনতে গিয়ে দেড় কোটি টাকা দিয়েছেন তিনি। বিল নিয়েছেন ৩২ কোটি টাকা। টাকা দিয়েছেন নগদ ও চেকের মাধ্যমে। সাত্তার ভূঞা জানান, এই ইকরাম তাঁর কাছ থেকে টাকা নিয়ে চীফ ইঞ্জিনিয়ারের ভাগের টাকাও খেয়ে ফেলেছেন। টাকা দেয়ার পরও ইকরাম তাকে অনেক হয়রানি করেছে।
তাকে টাকা না দিয়ে বিল আনার কারো কোন ক্ষমতা নেই । চতুর এই প্রকৌশলী লেনদেন করেন আশরাফের মাধ্যমে। সে নিজ হাতে কোন টাকা পয়সা গ্রহণ করেন না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইকরামুলের অফিসে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। দিনের বেলা অফিসে না পেয়ে সন্ধ্যার পর তার অফিসে গিয়েও তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এরপর তাকে কয়েকবার ফোন করার পর পাওয়া যায় তাকে। তবে ফোনে কথা বলতে রাজি হয়নি । তার সাথে কথা বলতে হলে মোহাম্মদপুরের নুরজাহান রোডে আসার আমন্ত্রণ জানান। আমন্ত্রণ পেয়ে সেখানে গিয়ে তাকে ফোন দেয় এ প্রতিবেদক। কিন্তু এর পর থেকে সে আর এই প্রতিবেদকের ফোন ধরছেন না।
নরসিংদী গণপূর্ত বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী (সিভিল) মো. ইকরামুল হাসান চৌধুরি যেন টাকার মেশিন। ছোট চাকুরি করেও রাতারাতি শত কোটি টাকার মালিক বনে গেছেন। ঘুষ নেন অভিনব কায়দায়। থাকেন ধরা ছোঁয়ার বাইরে। নিজেকে আড়াল করে রাখতেই বেশী পছন্দ করেন তিনি। দিনের বেলায় অফিসে আসেন না এই কর্মকর্তা। ঘুষের টাকা নগদের পাশাপাশি চেকের মাধ্যমেও গ্রহণ করেন। গণপূর্তের প্রধান প্রকৌশলীর কথা বলেও টাকা নেন প্রভাবশালী এই কর্মকর্তা। ঘুষ, দুর্নীতি ও অনিয়ম ছাড়া কিছ্ইু বুঝেন না তিনি। এসব করে সরকারের কোটি কোটি টাকা লুটপাট করেছেন তিনি।
এত অনিয়মের পরও তার কোন বদলি আদেশ হয়নি। অথচ ফ্যাসিস্ট সরকার বদল হওয়ার পর অনেকেই ভেবেছিল এবার তার বদলি হবে। কিন্তু গত ৭ বছর ধরে বহাল তবিয়তেই নরসিংদীতে আছেন দুর্নীতির এই বরপুত্র। পাহাড়সম অনিয়ম করে শত কোটি টাকার সম্পদ করেছেন তিনি। ঘুষের টাকা তিনি কখনো নিজে গ্রহণ করেন না। চতুর ইকরামের ঘুষের টাকা লেনদেন হয় সড়ক বিভাগের অবসরপ্রাপ্ত কর্মচারী আশরাফের মাধ্যমে।
দীর্ঘ অনুসন্ধানে দিনের বেলায় তাকে অফিসে পাওয়া যায়নি। তবে সন্ধ্যার পর ঘুষের হাট বসে তার অফিস কক্ষে। এখানে রফাদফার পর ফাইল চলাচল শুরু হয়। ঢাকা- সিলেট মহাসড়কের ৬ লেন প্রকল্পের অধিগ্রহণকৃত বিভিন্ন স্থাপনার বিল বাড়িয়ে ও কমিয়ে দেয়ার প্রধান কারিগর তিনি। তার কথামতো রাজি না হলে সর্বনিম্ন বিল পান স্থাপনার মালিকরা। জেলা প্রশাসনের কিছু অসাধু কর্মকর্তা ও সড়ক বিভাগের কর্মকর্তাদের যোগসাজশে দীর্ঘদিন ধরে তিনি এ অনিয়ম করে আসছেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, তার বাড়ি পটুয়াখালি ও শ্বশুর বাড়ি ভোলায়। বসবাস করেন রাজধানীর মোহাম্মদপুরে। পটুয়াখালির পাশাপাশি শ্বশুরবাড়ি ভোলাতেও করেছেন সম্পদের পাহাড়। রাজধানীর ঢাকায় নামে বেনামে ক্রয় করেছেন একাধিক ফ্ল্যাট।
নাম প্রকাশ না করা শর্তে গণপূর্ত বিভাগের একাধিক কর্মকর্তা এই প্রতিবেদককে বলেন, ইকরামুল গত কয়েক বছরে নরসিংদী থেকে কমকরে হলেও শতকোটি টাকা কামিয়েছেন। গণপূর্ত বিভাগের উপ সহকারী প্রকৌশলী হিসেবে একই পোস্টে ৭ বছর ধরে চাকরি করে আসছেন তিনি। সরকারি নিয়ম অনুযায়ী গত ৪ বছর আগে তার বদলি হওয়ার কথা। অথচ তাকে বদলি করার কোন নামগন্ধও নেই।
জেলায় ভূমি অধিগ্রহণ কালে যে সকল স্থাপনা অধিগ্রহণের মধ্যে পড়ে সে সকল স্থাপনার মূল্য নির্ধারণ করার দায়িত্ব থাকে ইকরামুলের হাতে। অনুসন্ধানকালে দেখা যায়,সরকারি বরাদ্দের ৫ থেকে ৬ গুণ মূল্য নির্ধারণ করার পরও এই বিল পাশ হয়ে যায়।তার কাছ থেকে প্রধান প্রকৌশলী, নির্বাহী প্রকৌশলী, নরসিংদী সড়ক বিভাগ, জেলাপ্রশাসনও এ অনিয়মের সাথে যুক্ত থাকার প্রমান । তার তৈরি কোন বিলই ফেরত পাঠায়নি সংশ্লিষ্ট বিভাগ।
দীর্ঘ অনুসন্ধানকালে আরো জানা গেছে, ঢাকা সিলেট মহাসড়কের নরসিংদীর বাগহাটা মৌজায় ঝর্ণা ফিস ফিড নামে একটি মাছের খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান অধিগ্রহণের আওতায় পড়ে । এ প্রতিষ্ঠানের সামনের দিকের মাত্র ২০ ফিট টিনের স্থাপনা অধিগ্রহণের আওতায় পড়ে। যে অংশটুকু অধিগ্রহণে পড়েছে এই অংশ টুকোর সর্বোচ্চ বিল হওয়া কথা আড়াই থেকে তিন কোটি টাকা। কিন্তু ইকরামুল জাদুতে এই ২০ ফুট স্থাপনার বিল হয়ে যায় ১৬ কোটি টাকা। এই ১৬ কোটি টাকা শাহনেওয়াজকে পাইয়ে দিতে তার কাছ থেকে তিন কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন এই ইকরামুল। স্থাপনার মালিক বিলের আগেই অর্ধেক টাকা পৌঁছে দেন ইকরামের হাতে।
শাহনেওয়াজের স্থাপনা থেকে বিলের আরেকটি বড় অংশ নেন সড়ক বিভাগ ও জেলা প্রশাসনের কর্মকর্তারা। পুরো বিল থেকে জেলা প্রশাসন ও সড়ক বিভাগকে নজরানা দেয়ার পরও শাহনেওয়াজের পকেটে সাড়ে ৪ কোটি টাকা। তবে এ বিষয়ে শাহনেওয়াজের কাছে জানতে চাইলে তিনি মোবাইলে কোন কথা বলতে রাজি হননি। তবে শাহনেওয়াজ এ প্রতিবেদকের সাথে এক প্রতিনিধি পাঠিয়ে দেখা করে নিউজ না করার জন্য ৫ লাখ টাকা অফার করেন।
জেলা প্রশাসক অফিস থেকে স্থাপনার মূল্য নির্ধারণ করার জন্য গণপূর্ত অফিসে ফাইল পাঠালেই যোগাযোগ করতে হয় এই ইকরামুলের সাথে। দেখা করলেই ইকরামুল এই স্থাপনার বিল কম আসবে বলে নানা টালবাহানা শুরু করেন। এসব জিনিস পত্রের রেট অনেক কম বলে আখ্যায়িত করেন। টাকা দিলে পরে ৫/৬ গুণ মূল্য দেখিয়ে বিল বানিয়ে দেন। এতে করে বিল গ্রহণ কারীও অতিরিক্ত টাকা পেয়ে যান। এ কারণে পরে আর তার বিরুদ্ধে আর কোন অভিযোগকারী পাওয়া যায় না। যারা আবার ইকরামুলকে ম্যানেজ করতে পারেন না তারা তাদের প্রাপ্য বিলটা পর্যন্ত পান না।
এদিকে সাহেপ্রতাব এলাকার ভুঁইয়া সিএনজি মালিক বীর মুক্তিযোদ্ধা আবদুস সাত্তার ভূঁইয়াও একরামুলের থাবা থেকে রেহাই পাননি। তার অধিগ্রহণকৃত স্থাপনার বিল আনতে গিয়ে দেড় কোটি টাকা দিয়েছেন তিনি। বিল নিয়েছেন ৩২ কোটি টাকা। টাকা দিয়েছেন নগদ ও চেকের মাধ্যমে। সাত্তার ভূঞা জানান, এই ইকরাম তাঁর কাছ থেকে টাকা নিয়ে চীফ ইঞ্জিনিয়ারের ভাগের টাকাও খেয়ে ফেলেছেন। টাকা দেয়ার পরও ইকরাম তাকে অনেক হয়রানি করেছে।
তাকে টাকা না দিয়ে বিল আনার কারো কোন ক্ষমতা নেই । চতুর এই প্রকৌশলী লেনদেন করেন আশরাফের মাধ্যমে। সে নিজ হাতে কোন টাকা পয়সা গ্রহণ করেন না।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে ইকরামুলের অফিসে গিয়ে তাকে পাওয়া যায়নি। দিনের বেলা অফিসে না পেয়ে সন্ধ্যার পর তার অফিসে গিয়েও তাকে খুঁজে পাওয়া যায়নি। এরপর তাকে কয়েকবার ফোন করার পর পাওয়া যায় তাকে। তবে ফোনে কথা বলতে রাজি হয়নি । তার সাথে কথা বলতে হলে মোহাম্মদপুরের নুরজাহান রোডে আসার আমন্ত্রণ জানান। আমন্ত্রণ পেয়ে সেখানে গিয়ে তাকে ফোন দেয় এ প্রতিবেদক। কিন্তু এর পর থেকে সে আর এই প্রতিবেদকের ফোন ধরছেন না।
শিক্ষক শফিকুর রহমান লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় ৮জনকে আসামিকে করে থানায় একটি মামলা । মামলায় সোমবার রাতে বল্লী ইউনিয়নে অভিযান চালিয়ে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া বাকী আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে
৩ ঘণ্টা আগেআইনশৃঙ্খলা বাহিনী ওই আস্তানায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে আটক করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় পৌরসভার ডোকরো পাড়া এলাকায় বাস, মিনি বাস, কোচ, মাইক্রোবাস পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামীম আল মামুনের বাসায় জুয়ার ব্যবসা চলছিল। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান পরিচালনা করে সেনাবাহিনী। এসময় দুই লক্ষ ১৩ হাজার ৭৯০ টাকা, নয়টি বাটন ফোন ও চারটি স্মার্ট ফোন জব্দ করা হয়
১ দিন আগেরোববার (১৭ আগস্ট ) রাত আনুমানিক ৯ টায় নরসিংদী জেলা ডিবি পুলিশ রায়পুরা থানার শীর্ষ সন্ত্রাসী তৈয়বকে গ্রেফতার করে
১ দিন আগেশিক্ষক শফিকুর রহমান লাঞ্ছিত হওয়ার ঘটনায় ৮জনকে আসামিকে করে থানায় একটি মামলা । মামলায় সোমবার রাতে বল্লী ইউনিয়নে অভিযান চালিয়ে একজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এছাড়া বাকী আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে
আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ওই আস্তানায় অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার করেছে। এ সময় ঘটনাস্থল থেকে দুজনকে আটক করা হয়েছে।
পঞ্চগড় পৌরসভার ডোকরো পাড়া এলাকায় বাস, মিনি বাস, কোচ, মাইক্রোবাস পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামীম আল মামুনের বাসায় জুয়ার ব্যবসা চলছিল। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান পরিচালনা করে সেনাবাহিনী। এসময় দুই লক্ষ ১৩ হাজার ৭৯০ টাকা, নয়টি বাটন ফোন ও চারটি স্মার্ট ফোন জব্দ করা হয়
রোববার (১৭ আগস্ট ) রাত আনুমানিক ৯ টায় নরসিংদী জেলা ডিবি পুলিশ রায়পুরা থানার শীর্ষ সন্ত্রাসী তৈয়বকে গ্রেফতার করে