বিশেষ প্রতিনিধি
দেশের ধনি ওসিদের মধ্যে শীর্ষ স্থানীয় একজন হলেন ইসমাইল হোসেন। তিনি ১৯৯৩ সালে পুলিশ বাহিনীতে এসআই পদে যোগ দেন। প্রশিক্ষণ গ্রহণ শেষে প্রথমে গাজীপুর জেলার শ্রীপুর থানায় কর্মজীবন শুরু করেন। পরে তিনি রূপগঞ্জ থানা, কেরানীগঞ্জ, আশুলিয়া থানায় চাকুরি করেন। ২০০৮ সালে তিনি পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হিসেবে ঢাকা জেলার ভূয়াপুর থানায় যোগদান করেন। এরপর থেকে তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। বাড়ি গাড়ি ফ্ল্যাট প্লট ও জমি সবই আছে তাঁর কারিকরি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ভূয়াপুর থেকে বদলি হয়ে যান রূপগঞ্জ থানায়। পরে টঙ্গি থানায়। টঙ্গি থেকে গাজীপুর মেট্রোর গাছা থানার ওসি। এরপর কুমিল্লা জেলা আদালতে কোর্ট ইন্সপেক্টর। এখান থেকে কুমিল্লার বুড়িচং থানার ওসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। চাকুরি জীবনে পুরোটা সময় আওয়ামী লীগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার কারণে অপরাধ করেও তেমন শাস্তি পেতে হয়নি। ৫ আগস্টের পর নতুন করে তিনি বিএনপি নেতাদের দোহাই দিয়ে ভালো পোস্টিং নেয়ার ধান্দা করছেন বলে একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে।
আওয়ামী সরকারের আমলে কোটি কোটি টাকার সম্পদ বানিয়েছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা। সদর উপজেলার পাঁচদোনা ইউনিয়নে রয়েছে আলীশান মার্কেট। চড়েন বিলাসবহুল প্রাডো গাড়িতে। গ্রামের বাড়ি নরসিংদী সদর উপজেলার শিলমান্দিতে রয়েছে নামে-বেনামে ৫৬ বিঘা সম্পত্তি। আছে ৬ তলা দুটি ভবন। উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরের সুবাস্তু টাওয়ারে তিন কোটি টাকা মূল্যের ৩ হাজার ২০০ স্কয়ার ফিটের আলিশান ফ্ল্যাট রয়েছে তার। গাজীপুরেও ২০ বিঘা জমিতে রয়েছে গরুর খামার। দুই ছেলে লেখাপড়া করান আমেরিকায় রেখে। গত বছর বড় ছেলেকে বিয়ে দেন কয়েক কোটি টাকা খরচ করে। তার এক ভাই সাহাব উদ্দিন সরাসরি আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। শীলমান্দী ১ নং ওয়ার্ডের সভাপতি ছিলেন তিনি। পরবর্তীতে সাধারণ সম্পাদক পদে দাঁড়িয়ে মিজান মেম্বারের সাথে পরাজয় বরণ করে। আরেক চাচাতো ভাই মোশারফ বর্তমানে ১ নং ওয়ার্ডেরর ইউপি সদস্য। তবে তাঁর নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে তাকে বার বার প্রত্যাহার করা হয়। এর বেশি শাস্তি তাকে পেতে হয়নি।
ওসি ইসমাইল একসময় ছাত্র দলের রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকার দাবি করেন। তবে এ দাবির প্রেক্ষিতে তিনি কোনো প্রমাণ দাড় করাতে পারেননি। এদিকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থাও এ বিষয়ে এমন কোন প্রমাণ খুঁজে পায়নি বলে জানা গেছে।
এই ইসমাইল তিন মাস রূপগঞ্জে ওসি থাকা কালীন সময়ে থানা এলাকায় ১৮টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল। এছাড়াও তিনি যখন যেখানেই চাকুরি করেছেন পুলিশ ডিপার্টমেন্টের সুনাম নষ্ট করেছেন বলে জানা গেছে।
তার গ্রামের বাড়ির লোকজন জানায়, প্রাডো জিপ দিয়ে তিনি প্রতি শুক্রবার বাড়িতে আসেন। বাড়িতে ছয় তলা বিশিষ্ট দুটি বাড়ি রয়েছে। গ্রামের বাড়ি ছাড়াও তার বিঘা বিঘা জমি এবং মার্কেট রয়েছে। এই ওসি ইসমাইল যেখানেই চাকুরি করেছেন সেখানেই গ্রেফতার বাণিজ্য করেছেন নিয়মিত। বখরা নিতেন আবাসন কোম্পানি, ইটভাটা ও বালু উত্তোলন থেকে।
টঙ্গীর সাধারণ মানুষ জানিয়েছেন, সেখানে ইসমাইল হোসেনের তত্ত্বাবধানে তুরাগ নদ জবরদখল করে কীভাবে শিল্প প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে তার বিবরণ। সাতাইশ এলাকার কোনো ভূমিদস্যু সার্বক্ষণিক পুলিশ বেষ্টনী দিয়ে তার হাউজিং সোসাইটি ব্যবসা সফল করার বিনিময়ে প্রাডো গাড়ি হাতিয়ে নিয়েছেন। পাগাড় এলাকার সালামের ইটভাটা দখল করে স্পিনিং মিল গড়েছেন। মিলগেট বস্তি দখল করে হেলালের হাতে বুঝিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে ওসি প্রতি মাসে দুই লাখ টাকা করে চাঁদা নিতেন।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠন হওয়ার পর থেকে প্রায় ৪ বছর ধরে ওসি ইসমাইল হোসেন গাছা থানার অফিসার্স ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সেখানে দায়িত্ব পালন করা অবস্থায় গাছা থানার পলাশোনা এলাকায় সরকারি একটি পুকুর দখল করে মাছ চাষ করেন। পুকুর দেখাশোনা করতেন তার স্বজনরা। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগ উঠে। পরে তাকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়।
এবিষয়ে এ পুলিশ অফিসারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার এখন প্রমোশনের সময় হয়েছে তাই কেউ হয়তোবা ষড়যন্ত্র করে তার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে নেমেছে। তিনি কখনো কোন অনিয়মের সাথে জড়িত নন। প্রাডো গাড়ি ও এত সম্পদ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রাডো গাড়িটি তার এক লন্ডন প্রবাসী বন্ধুর। তার কোন সম্পদ নেই। দুই ভাই দেশের বাইরে থাকেন সম্পদ তাদের। এছাড়া যা আছে সবই পৈত্রিক সম্পত্তি।
দেশের ধনি ওসিদের মধ্যে শীর্ষ স্থানীয় একজন হলেন ইসমাইল হোসেন। তিনি ১৯৯৩ সালে পুলিশ বাহিনীতে এসআই পদে যোগ দেন। প্রশিক্ষণ গ্রহণ শেষে প্রথমে গাজীপুর জেলার শ্রীপুর থানায় কর্মজীবন শুরু করেন। পরে তিনি রূপগঞ্জ থানা, কেরানীগঞ্জ, আশুলিয়া থানায় চাকুরি করেন। ২০০৮ সালে তিনি পদোন্নতি পেয়ে ইন্সপেক্টর হিসেবে ঢাকা জেলার ভূয়াপুর থানায় যোগদান করেন। এরপর থেকে তাকে আর পিছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। বাড়ি গাড়ি ফ্ল্যাট প্লট ও জমি সবই আছে তাঁর কারিকরি।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ভূয়াপুর থেকে বদলি হয়ে যান রূপগঞ্জ থানায়। পরে টঙ্গি থানায়। টঙ্গি থেকে গাজীপুর মেট্রোর গাছা থানার ওসি। এরপর কুমিল্লা জেলা আদালতে কোর্ট ইন্সপেক্টর। এখান থেকে কুমিল্লার বুড়িচং থানার ওসি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। চাকুরি জীবনে পুরোটা সময় আওয়ামী লীগের সাথে তাল মিলিয়ে চলার কারণে অপরাধ করেও তেমন শাস্তি পেতে হয়নি। ৫ আগস্টের পর নতুন করে তিনি বিএনপি নেতাদের দোহাই দিয়ে ভালো পোস্টিং নেয়ার ধান্দা করছেন বলে একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে।
আওয়ামী সরকারের আমলে কোটি কোটি টাকার সম্পদ বানিয়েছেন এই পুলিশ কর্মকর্তা। সদর উপজেলার পাঁচদোনা ইউনিয়নে রয়েছে আলীশান মার্কেট। চড়েন বিলাসবহুল প্রাডো গাড়িতে। গ্রামের বাড়ি নরসিংদী সদর উপজেলার শিলমান্দিতে রয়েছে নামে-বেনামে ৫৬ বিঘা সম্পত্তি। আছে ৬ তলা দুটি ভবন। উত্তরার ৪ নম্বর সেক্টরের সুবাস্তু টাওয়ারে তিন কোটি টাকা মূল্যের ৩ হাজার ২০০ স্কয়ার ফিটের আলিশান ফ্ল্যাট রয়েছে তার। গাজীপুরেও ২০ বিঘা জমিতে রয়েছে গরুর খামার। দুই ছেলে লেখাপড়া করান আমেরিকায় রেখে। গত বছর বড় ছেলেকে বিয়ে দেন কয়েক কোটি টাকা খরচ করে। তার এক ভাই সাহাব উদ্দিন সরাসরি আওয়ামী রাজনীতির সাথে জড়িত। শীলমান্দী ১ নং ওয়ার্ডের সভাপতি ছিলেন তিনি। পরবর্তীতে সাধারণ সম্পাদক পদে দাঁড়িয়ে মিজান মেম্বারের সাথে পরাজয় বরণ করে। আরেক চাচাতো ভাই মোশারফ বর্তমানে ১ নং ওয়ার্ডেরর ইউপি সদস্য। তবে তাঁর নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির কারণে তাকে বার বার প্রত্যাহার করা হয়। এর বেশি শাস্তি তাকে পেতে হয়নি।
ওসি ইসমাইল একসময় ছাত্র দলের রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকার দাবি করেন। তবে এ দাবির প্রেক্ষিতে তিনি কোনো প্রমাণ দাড় করাতে পারেননি। এদিকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থাও এ বিষয়ে এমন কোন প্রমাণ খুঁজে পায়নি বলে জানা গেছে।
এই ইসমাইল তিন মাস রূপগঞ্জে ওসি থাকা কালীন সময়ে থানা এলাকায় ১৮টি হত্যাকাণ্ড ঘটেছিল। এছাড়াও তিনি যখন যেখানেই চাকুরি করেছেন পুলিশ ডিপার্টমেন্টের সুনাম নষ্ট করেছেন বলে জানা গেছে।
তার গ্রামের বাড়ির লোকজন জানায়, প্রাডো জিপ দিয়ে তিনি প্রতি শুক্রবার বাড়িতে আসেন। বাড়িতে ছয় তলা বিশিষ্ট দুটি বাড়ি রয়েছে। গ্রামের বাড়ি ছাড়াও তার বিঘা বিঘা জমি এবং মার্কেট রয়েছে। এই ওসি ইসমাইল যেখানেই চাকুরি করেছেন সেখানেই গ্রেফতার বাণিজ্য করেছেন নিয়মিত। বখরা নিতেন আবাসন কোম্পানি, ইটভাটা ও বালু উত্তোলন থেকে।
টঙ্গীর সাধারণ মানুষ জানিয়েছেন, সেখানে ইসমাইল হোসেনের তত্ত্বাবধানে তুরাগ নদ জবরদখল করে কীভাবে শিল্প প্রতিষ্ঠানের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে তার বিবরণ। সাতাইশ এলাকার কোনো ভূমিদস্যু সার্বক্ষণিক পুলিশ বেষ্টনী দিয়ে তার হাউজিং সোসাইটি ব্যবসা সফল করার বিনিময়ে প্রাডো গাড়ি হাতিয়ে নিয়েছেন। পাগাড় এলাকার সালামের ইটভাটা দখল করে স্পিনিং মিল গড়েছেন। মিলগেট বস্তি দখল করে হেলালের হাতে বুঝিয়ে দেওয়ার মাধ্যমে ওসি প্রতি মাসে দুই লাখ টাকা করে চাঁদা নিতেন।
গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশ গঠন হওয়ার পর থেকে প্রায় ৪ বছর ধরে ওসি ইসমাইল হোসেন গাছা থানার অফিসার্স ইনচার্জ হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। সেখানে দায়িত্ব পালন করা অবস্থায় গাছা থানার পলাশোনা এলাকায় সরকারি একটি পুকুর দখল করে মাছ চাষ করেন। পুকুর দেখাশোনা করতেন তার স্বজনরা। এছাড়াও তার বিরুদ্ধে চাঁদাবাজিসহ নানা অভিযোগ উঠে। পরে তাকে প্রত্যাহার করে পুলিশ লাইনে সংযুক্ত করা হয়।
এবিষয়ে এ পুলিশ অফিসারের কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তার এখন প্রমোশনের সময় হয়েছে তাই কেউ হয়তোবা ষড়যন্ত্র করে তার বিরুদ্ধে অপপ্রচারে নেমেছে। তিনি কখনো কোন অনিয়মের সাথে জড়িত নন। প্রাডো গাড়ি ও এত সম্পদ সম্পর্কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, প্রাডো গাড়িটি তার এক লন্ডন প্রবাসী বন্ধুর। তার কোন সম্পদ নেই। দুই ভাই দেশের বাইরে থাকেন সম্পদ তাদের। এছাড়া যা আছে সবই পৈত্রিক সম্পত্তি।
সেবা খাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দীর্ঘ ছয় ঘণ্টার এই অভিযান পরিচালিত হয়।
৮ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়িতে সড়ক বিভাগের জায়গা দখল করে নির্মিত খাগড়াছড়ি এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী তৃপ্তি শংকর চাকমার স্ত্রী কেমি চাকমার মালিকানাধীন রেস্টুরেন্ট বাঁশ ঝড়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম ও তার স্বামী জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১ দিন আগেএর আগে দীর্ঘদিন ধরে বাংলাদেশে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে জোরপূর্বক গুম হওয়া নিয়ে তদন্ত করতে ঢাকায় আসতে অনুরোধ জানিয়ে আসছিল ডাব্লুজিইআইডি। তবে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে তাদের অনুরোধ রাখা হয়নি।
২ দিন আগেওসি ইসমাইল একসময় ছাত্র দলের রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকার দাবি করেন। তবে এ দাবির প্রেক্ষিতে তিনি কোনো প্রমাণ দাড় করাতে পারেননি। এদিকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থাও এ বিষয়ে এমন কোন প্রমাণ খুঁজে পায়নি বলে জানা গেছে।
সেবা খাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দীর্ঘ ছয় ঘণ্টার এই অভিযান পরিচালিত হয়।
খাগড়াছড়িতে সড়ক বিভাগের জায়গা দখল করে নির্মিত খাগড়াছড়ি এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী তৃপ্তি শংকর চাকমার স্ত্রী কেমি চাকমার মালিকানাধীন রেস্টুরেন্ট বাঁশ ঝড়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম ও তার স্বামী জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।