নিজস্ব প্রতিবেদক
খোদ রাজধানী ঢাকার বুকে এই ২০২৫ সালে এসে এমন প্রতারণা'র নজির যেন এটাই মনে করিয়ে দেয় সংশ্লিষ্ট প্রশাসন কতটা দুর্বল। আজিজুর রহমান সুমন নামক এক চিহ্নিত প্রতারক 'রেসিডেন্সিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজ' নামক এক প্রতারণার মাধ্যম খুলে নিঃস্ব করছে একের পর এক বাড়িওয়ালাকে।
২০২৩ সালে উত্তরার ৪ নং সেক্টরের ৭ নং রোডের এক বাসা থেকে পুলিশি সহযোগিতায় তাকে উচ্ছেদ করা হয় ২৬ লাখ টাকা ও ইউটিলিটি বিলসমূহ বাকী রাখার দায়ে।
অসম্ভব সাহসী এই প্রতারক তারপর ঘাঁটি গাড়তে যায় ১ নং সেক্টর। কিন্তু বাড়িওয়ালা আগেই টের পেয়ে তাকে আর আশ্রয় দেয়নি। এরপর সুমন আবার ভাড়া নেয় ৪ নং সেক্টরের ২ নং রোডে। প্রায় ১ বছর পর যখন এই বাড়িওয়ালা টের পেয়ে যায়, শুরু হয় তাকে নামানোর প্রক্রিয়া। অবশেষে ২ লাখ ৬৫ হাজার টাকা বাকী রেখে সুমন এখান থেকেও কেটে পড়ে। সর্বশেষ কুড়িলে এক বাসা ভাড়া নিলেও এখানকার মালিক আগের ঘটনা জেনে তাকে আর ভাড়া দেয়নি।
বর্তমানে এই কলেজের নেই কোনো ক্যাম্পাস। নেই পাঠদানের সামান্য সুযোগ। ১ম বর্ষের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী টিসি নিয়ে অন্যত্র চলে গেছে। তবুও থেমে নেই সুমনের প্রতারণা। চটকদার বিজ্ঞাপন দিচ্ছে সে ফেসবুকে। ব্যবহার করছে পুরাতন ঠিকানার পেজ যেখান থেকে তাকে বের করে দেওয়া হয়েছে দুই বছর আগে। আর এ সবই সম্ভব হচ্ছে দুর্বল প্রশাসনের জন্য।
শুধু তাই নয়,ভুক্তভোগী অনেক শিক্ষক এখনো ঘুরছেন তাদের পাওনা আদায়ের জন্যে। সুমন নির্বিকার। একে ওকে ঘুষ দিয়ে সে দিব্যি চালিয়ে যাচ্ছে তার প্রতারণা।
খিলক্ষেত থানা, উত্তরা পূর্ব থানা, উত্তরা ৪ নং সেক্টর কল্যাণ সমিতি - সব জায়গায় এর নামে রয়েছে অভিযোগের পাহাড়। তবুও সে থামছে না। প্রশাসনে বিভিন্ন প্রকার রদবদলের সুযোগে পুরোনো অপরাধগুলো ঢাকা পড়ে যায় আর সে সুযোগে সুমন নতুন করে শুরু করে তার প্রতারণা।
এসব অভিযোগের বিষয়ে আজিজুর রহমান সুমনকে ফোন করা হলে তিনি এ প্রতিবেদকের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে বলেন, ৫ হাজার টাকা দিলে সাংবাদিকরা পত্রিকায় ভূয়া সংবাদ ছেপে দেন। অভিযোগের বিষয়ে কোনো উত্তর না দিয়ে তিনি ফোন কেটে দেন।
খোদ রাজধানী ঢাকার বুকে এই ২০২৫ সালে এসে এমন প্রতারণা'র নজির যেন এটাই মনে করিয়ে দেয় সংশ্লিষ্ট প্রশাসন কতটা দুর্বল। আজিজুর রহমান সুমন নামক এক চিহ্নিত প্রতারক 'রেসিডেন্সিয়াল ল্যাবরেটরি কলেজ' নামক এক প্রতারণার মাধ্যম খুলে নিঃস্ব করছে একের পর এক বাড়িওয়ালাকে।
২০২৩ সালে উত্তরার ৪ নং সেক্টরের ৭ নং রোডের এক বাসা থেকে পুলিশি সহযোগিতায় তাকে উচ্ছেদ করা হয় ২৬ লাখ টাকা ও ইউটিলিটি বিলসমূহ বাকী রাখার দায়ে।
অসম্ভব সাহসী এই প্রতারক তারপর ঘাঁটি গাড়তে যায় ১ নং সেক্টর। কিন্তু বাড়িওয়ালা আগেই টের পেয়ে তাকে আর আশ্রয় দেয়নি। এরপর সুমন আবার ভাড়া নেয় ৪ নং সেক্টরের ২ নং রোডে। প্রায় ১ বছর পর যখন এই বাড়িওয়ালা টের পেয়ে যায়, শুরু হয় তাকে নামানোর প্রক্রিয়া। অবশেষে ২ লাখ ৬৫ হাজার টাকা বাকী রেখে সুমন এখান থেকেও কেটে পড়ে। সর্বশেষ কুড়িলে এক বাসা ভাড়া নিলেও এখানকার মালিক আগের ঘটনা জেনে তাকে আর ভাড়া দেয়নি।
বর্তমানে এই কলেজের নেই কোনো ক্যাম্পাস। নেই পাঠদানের সামান্য সুযোগ। ১ম বর্ষের অধিকাংশ ছাত্র-ছাত্রী টিসি নিয়ে অন্যত্র চলে গেছে। তবুও থেমে নেই সুমনের প্রতারণা। চটকদার বিজ্ঞাপন দিচ্ছে সে ফেসবুকে। ব্যবহার করছে পুরাতন ঠিকানার পেজ যেখান থেকে তাকে বের করে দেওয়া হয়েছে দুই বছর আগে। আর এ সবই সম্ভব হচ্ছে দুর্বল প্রশাসনের জন্য।
শুধু তাই নয়,ভুক্তভোগী অনেক শিক্ষক এখনো ঘুরছেন তাদের পাওনা আদায়ের জন্যে। সুমন নির্বিকার। একে ওকে ঘুষ দিয়ে সে দিব্যি চালিয়ে যাচ্ছে তার প্রতারণা।
খিলক্ষেত থানা, উত্তরা পূর্ব থানা, উত্তরা ৪ নং সেক্টর কল্যাণ সমিতি - সব জায়গায় এর নামে রয়েছে অভিযোগের পাহাড়। তবুও সে থামছে না। প্রশাসনে বিভিন্ন প্রকার রদবদলের সুযোগে পুরোনো অপরাধগুলো ঢাকা পড়ে যায় আর সে সুযোগে সুমন নতুন করে শুরু করে তার প্রতারণা।
এসব অভিযোগের বিষয়ে আজিজুর রহমান সুমনকে ফোন করা হলে তিনি এ প্রতিবেদকের সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে বলেন, ৫ হাজার টাকা দিলে সাংবাদিকরা পত্রিকায় ভূয়া সংবাদ ছেপে দেন। অভিযোগের বিষয়ে কোনো উত্তর না দিয়ে তিনি ফোন কেটে দেন।
আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
২০ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
২ দিন আগেপ্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
৩ দিন আগেমঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন
৪ দিন আগেআটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন