৬০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রায় ৬০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও অর্থ পাচারের অভিযোগে সজীব আহমেদ ওয়াজেদের (জয়) বিরুদ্ধে মামলা করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি–বিষয়ক উপদেষ্টা।
আজ বৃহস্পতিবার (আগস্ট) রাজধানীর সেগুনবাগিচা এলাকায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান।
দুদক মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন জানান, ২০০০ সাল থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে দুদকের অনুসন্ধানে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়ের নামে সর্বমোট ৫৪ কোটি ৩৯ লাখ ২০ হাজার ৯৭৮ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে। তার নামে এফডিআর, আসবাবপত্র এবং হাতে নগদ ও ব্যাংক স্থিতিসহ মোট ৬ কোটি ৭৮ লাখ ৮৪ হাজার ৮৯১ টাকা মূল্যের অস্থাবর সম্পদ অর্জনেরও তথ্য রয়েছে। সজীব ওয়াজেদ জয়ের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৬১ কোটি ১৮ লাখ ৫ হাজার ৮৬৯ টাকা। অনুসন্ধানের সময় পাওয়া রেকর্ডপত্র ও তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, তার সর্বমোট ব্যয়ের পরিমাণ ২৮ লাখ ৭৬ হাজার ৬৪৩ টাকা। এসব সম্পদ অর্জনের বিপরীতে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়ের গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ১ কোটি ৩২ লাখ ৮ হাজার ৫৪২ টাকা। এই গ্রহণযোগ্য আয় বাদ দিলে তার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ৬০ কোটি ১৪ লাখ ৭৩ হাজার ৯৭০ টাকা।
আক্তার হোসেন আরও জানান, সজীব ওয়াজেদ জয় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অসৎ উদ্দেশে অসাধু উপায়ে অর্জিত জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন ৬০ কোটি ১৪ লাখ ৭৩ হাজার ৯৭০ টাকার সম্পদ অর্জন করেন। হুন্ডি কিংবা অন্য মাধ্যমে অর্থ পাচার করে আমেরিকাতে দুটি বাড়ি কিনেন। যার মূল্য ৫৪ কোটি ৪ লাখ ৩২ হাজার ২৫৮ টাকা। এই টাকা বাংলাদেশের আয়কর নথিতে না দেখিয়ে দেশ থেকে বিদেশে পাচার করেন তিনি।
এছাড়াও তিনি নিজ নামের ২টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৫৭ কোটি ৫০ লাখ ৫৪ হাজার ৩১৫ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এজন্য তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটি দায়ের করেন দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর।
প্রায় ৬০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও অর্থ পাচারের অভিযোগে সজীব আহমেদ ওয়াজেদের (জয়) বিরুদ্ধে মামলা করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। তিনি সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি–বিষয়ক উপদেষ্টা।
আজ বৃহস্পতিবার (আগস্ট) রাজধানীর সেগুনবাগিচা এলাকায় দুদকের প্রধান কার্যালয়ে সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানান।
দুদক মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন জানান, ২০০০ সাল থেকে ২০২৫ সালের মধ্যে দুদকের অনুসন্ধানে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়ের নামে সর্বমোট ৫৪ কোটি ৩৯ লাখ ২০ হাজার ৯৭৮ টাকা মূল্যের স্থাবর সম্পদ অর্জনের তথ্য পাওয়া গেছে। তার নামে এফডিআর, আসবাবপত্র এবং হাতে নগদ ও ব্যাংক স্থিতিসহ মোট ৬ কোটি ৭৮ লাখ ৮৪ হাজার ৮৯১ টাকা মূল্যের অস্থাবর সম্পদ অর্জনেরও তথ্য রয়েছে। সজীব ওয়াজেদ জয়ের স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ ৬১ কোটি ১৮ লাখ ৫ হাজার ৮৬৯ টাকা। অনুসন্ধানের সময় পাওয়া রেকর্ডপত্র ও তথ্য পর্যালোচনায় দেখা যায়, তার সর্বমোট ব্যয়ের পরিমাণ ২৮ লাখ ৭৬ হাজার ৬৪৩ টাকা। এসব সম্পদ অর্জনের বিপরীতে সজীব আহমেদ ওয়াজেদ জয়ের গ্রহণযোগ্য আয় পাওয়া যায় ১ কোটি ৩২ লাখ ৮ হাজার ৫৪২ টাকা। এই গ্রহণযোগ্য আয় বাদ দিলে তার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদের পরিমাণ দাঁড়ায় ৬০ কোটি ১৪ লাখ ৭৩ হাজার ৯৭০ টাকা।
আক্তার হোসেন আরও জানান, সজীব ওয়াজেদ জয় সাবেক প্রধানমন্ত্রীর তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালনকালে পাবলিক সার্ভেন্ট হিসেবে ক্ষমতার অপব্যবহার করে অসৎ উদ্দেশে অসাধু উপায়ে অর্জিত জ্ঞাত আয়ের উৎসের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন ৬০ কোটি ১৪ লাখ ৭৩ হাজার ৯৭০ টাকার সম্পদ অর্জন করেন। হুন্ডি কিংবা অন্য মাধ্যমে অর্থ পাচার করে আমেরিকাতে দুটি বাড়ি কিনেন। যার মূল্য ৫৪ কোটি ৪ লাখ ৩২ হাজার ২৫৮ টাকা। এই টাকা বাংলাদেশের আয়কর নথিতে না দেখিয়ে দেশ থেকে বিদেশে পাচার করেন তিনি।
এছাড়াও তিনি নিজ নামের ২টি ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে ৫৭ কোটি ৫০ লাখ ৫৪ হাজার ৩১৫ টাকার সন্দেহজনক লেনদেন করে দুর্নীতি দমন কমিশন আইন, মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। এজন্য তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়। মামলাটি দায়ের করেন দুদকের সহকারী পরিচালক এ কে এম মর্তুজা আলী সাগর।
পঞ্চগড় পৌরসভার ডোকরো পাড়া এলাকায় বাস, মিনি বাস, কোচ, মাইক্রোবাস পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামীম আল মামুনের বাসায় জুয়ার ব্যবসা চলছিল। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান পরিচালনা করে সেনাবাহিনী। এসময় দুই লক্ষ ১৩ হাজার ৭৯০ টাকা, নয়টি বাটন ফোন ও চারটি স্মার্ট ফোন জব্দ করা হয়
৩২ মিনিট আগেরোববার (১৭ আগস্ট ) রাত আনুমানিক ৯ টায় নরসিংদী জেলা ডিবি পুলিশ রায়পুরা থানার শীর্ষ সন্ত্রাসী তৈয়বকে গ্রেফতার করে
২ ঘণ্টা আগেতারা বিভিন্ন দেশ থেকে অজ্ঞাতনামা যাত্রীর মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বাংলাদেশে স্বর্ণ নিয়ে আসে। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে তারা বিমানবন্দরে স্বর্ণ চোরাচালান সিন্ডিকেটের রিসিভার হিসেবে কাজ করে আসছে
৩ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজের ওয়াকিটকিতে দেওয়া বক্তব্য ফাঁস করার অভিযোগে অমি দাশ নামে এক পুলিশ কনস্টেবলকে গ্রেফতার করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেপঞ্চগড় পৌরসভার ডোকরো পাড়া এলাকায় বাস, মিনি বাস, কোচ, মাইক্রোবাস পরিবহন শ্রমিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শামীম আল মামুনের বাসায় জুয়ার ব্যবসা চলছিল। পরে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে সেখানে অভিযান পরিচালনা করে সেনাবাহিনী। এসময় দুই লক্ষ ১৩ হাজার ৭৯০ টাকা, নয়টি বাটন ফোন ও চারটি স্মার্ট ফোন জব্দ করা হয়
রোববার (১৭ আগস্ট ) রাত আনুমানিক ৯ টায় নরসিংদী জেলা ডিবি পুলিশ রায়পুরা থানার শীর্ষ সন্ত্রাসী তৈয়বকে গ্রেফতার করে
তারা বিভিন্ন দেশ থেকে অজ্ঞাতনামা যাত্রীর মাধ্যমে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে বাংলাদেশে স্বর্ণ নিয়ে আসে। এছাড়া দীর্ঘদিন ধরে তারা বিমানবন্দরে স্বর্ণ চোরাচালান সিন্ডিকেটের রিসিভার হিসেবে কাজ করে আসছে
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কমিশনার হাসিব আজিজের ওয়াকিটকিতে দেওয়া বক্তব্য ফাঁস করার অভিযোগে অমি দাশ নামে এক পুলিশ কনস্টেবলকে গ্রেফতার করা হয়েছে।