বিশেষ প্রতিনিধি
আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদে ব্যাংক খাতে সাড়ে ৫ লাখ কোটি টাকার জালিয়াতির সাথে জড়িত রয়েছেন দেশের শীর্ষ স্থানীয় কিছু অসাধু শিল্পপতি। এর মধ্যে বহুল আলোচিত শিল্পপতি আব্দুল কাদির মোল্লার নাম রয়েছে বলে জানা গেছে। ব্যাংক খাতে যারা বড় অনিয়ম করেছেন এদের মধ্যে রয়েছে সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপ, আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী সাইফুর আলম মাসুদের মালিকানাধীন এস আলম গ্রুপ, আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানের ভাই আজিজ খানের মালিকানাধীন সামিট গ্রুপ, সাবেক সরকারের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী নজরুল ইসলামের মালিকানাধীন নাসা গ্রুপ, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মালিকানাধীন আরামিট গ্রুপ, সাবেক সরকারের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী সিকদার গ্রুপ, ওরিয়ন গ্রুপ, নাবিল গ্রুপ, জেমকন গ্রুপ ও নরসিংদীর কাদির মোল্লার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান থার্মেক্স গ্রুপ।
তাদের মধ্যে একমাত্র কাদির মোল্লা ছাড়া অনিয়মের কারণে অধিকাংশ ঋণ খেলাপিরা কারাগারে আছেন, না হয় দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। তবে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন কাদির মোল্লা। তার থার্মেক্স গ্রুপের কাছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রুপালীসহ ১ ডজন কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা পাওনা রয়েছে।
এ ঋণের প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকাই নিয়েছেন রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক থেকে। আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি , ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি), ডাচ-বাংলা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়াসহ দেশী ও বিদেশী কয়েকটি ব্যাংক থেকেও প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে থার্মেক্স গ্রুপ । এর বাইরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ রয়েছে বলেও জানিয়েছেন একাধিক সূত্র ।
শীর্ষ খেলাপী প্রতিষ্ঠান আব্দুল কাদের মোল্লার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান থার্মেক্স গ্রুপের বিশাল পরিমাণ সুদযুক্ত এ টাকার অংক প্রতিবছর বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্যাংকের এ টাকা ফেরৎ দেয়ার আর কোন সুযোগ নেই তার। তাই যে কোন সময় দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পারেন কাদির মোল্লা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কারখানার ৩০ শতাংশ শ্রমিক ছাডাই করেছে গত ৮ মাসে। উৎপাদন নেমে আসছে ৪০ শতাংশে। ঠিকমত এখন আর শ্রমিকদের বেতন ভাতা দিতে পারছেন না। বেকেয়া পড়েছে গ্যাস বিল। ঈদকে সামনে রেখে যে কোন সময় এই কারখানায় শ্রমিক বিক্ষোভের ঘটনা ঘটতে পারে।
আওয়ামী সরকারের আমলে ব্যাংকিং ব্যবস্থার দুর্বলতার কারণে এই শিল্পপতি হাজার হাজার কোটি টাকা প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যক্তিগত সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। পাশাপাশি সেই টাকা নগদে উত্তোলন করে বিদেশে পাচার করেছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক পরিদর্শন প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, থারমেক্স গ্রুপকে দেয়া ঋণের বড় অংশই ঝুঁকিপূর্ণ । সোনালী ব্যাংকের শীর্ষস্থানীয় এক কর্মকর্তা বলেন,থার্মেক্স গ্রুপের ঋণের লাগাম টেনে ধরা হয়েছে। মূলত ঋণপত্রের দায় সমন্বয় না হওয়ার কারণে ফোর্সড লোন সৃষ্টি হয়েছে । তবে ব্যাংকারা এই গ্রুপের বিষয়ে এসব কথা বলে আসছেন গত ১৫ বছর ধরেই। এরই মধ্যে এই শিল্পপতি আবারো বেশ কয়েকটি ব্যাংকে টাকার জন্য হাত পেতেছেন। শোনা গেছে কিছু ব্যাংক তাকে আশ্বাসও দিয়েছে। টাকা না পেলে দেশ ছেড়ে পালানো ছাড়া তার আর কোন পথ নেই। নির্ভরযোগ্য এ্কটি সুত্র থেকে জানা গেছে সিঙ্গাপুর অথবা অস্ট্রেলিয়া যেতে পারেন তিনি।
উদ্যোক্তা হয়ে শুরু করেণ জালিয়াতি। এক জমিতে তিন থেকে চার বার ঋণ গ্রহণ করেন তিনি। পরে এই টাকা পরিশোধ না করে ইচ্ছাকৃত ভাবে ঋণ খেলাপি হন।
থার্মেক্স গ্রুপের নথি ঘেঁটে জানা যায়, ১৯৯৭ সালে তৈরি পোষাক কারখানার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক থেকে ৯২ লাখ টাকার ক্যাপিটাল মেশিনারিজ আমদানি করেন। এরপর থার্মেক্স গ্রুপের আব্দুল কাদির মোল্লা অপরিকল্পিতভাবে নতুন নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে থাকেন। তার নতুন প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিশাল অঙ্কের বিনিয়োগ করে বেসরকারি ব্যাংকগুলো। তার প্রতিষ্ঠান সংখ্যা ও বিনিয়োগ বাড়লেও আনুপাতিক হারে বাড়েনি আমদানী-রফতানী বাণিজ্য ।
ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী কোনো ঋণখেলাপির ব্যাংক পরিচালক হওয়ার সুযোগ নেই । অথচ বিভিন্ন ব্যাংকে থার্মেক্স গ্রুপভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো খেলাপি হয়ে পড়লেও উচ্চ আদালত থেকে স্থগিতাদেশ নিয়ে সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার ব্যাংকের (এসবিএসি) পরিচালক ও চেয়ারম্যানও হয়েছেন থার্মেক্সের মালিক আবদুল কাদির মোল্লা। চেয়ারম্যান হয়ে নরসিংদীর মনোহরদীর সর্বলক্ষণা শাখা থেকে মনির এন্ড কোং এর সীল ও পেড ব্যবহার ও স্বাক্ষর জাল করে প্রায় শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। তখন ব্যাংকের উক্ত শাখার ম্যানেজার ছিল তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী আব্দুল কাদির এবং ম্যানেজার অপারেশন ছিল শাহীন। এসব ঘটনা জানাজানি হলে পরে অবশ্য নিরুপায় হয়ে ব্যাংকে টাকা ফেরত দেয় কাদির মোল্লা। তবে পে-অর্ডার জালিয়াতিসহ নানা অনিয়মের কারণে পরে চাকুরি হারায় ম্যানেজার আব্দুল কাদির। তবে ম্যানেজার কাদির বিষয়টি অস্বীকার করলেও ব্যাংকের সাবেক এক চেয়ারম্যান বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
আওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদে ব্যাংক খাতে সাড়ে ৫ লাখ কোটি টাকার জালিয়াতির সাথে জড়িত রয়েছেন দেশের শীর্ষ স্থানীয় কিছু অসাধু শিল্পপতি। এর মধ্যে বহুল আলোচিত শিল্পপতি আব্দুল কাদির মোল্লার নাম রয়েছে বলে জানা গেছে। ব্যাংক খাতে যারা বড় অনিয়ম করেছেন এদের মধ্যে রয়েছে সালমান এফ রহমানের মালিকানাধীন বেক্সিমকো গ্রুপ, আওয়ামী লীগ সরকারের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী সাইফুর আলম মাসুদের মালিকানাধীন এস আলম গ্রুপ, আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খানের ভাই আজিজ খানের মালিকানাধীন সামিট গ্রুপ, সাবেক সরকারের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী নজরুল ইসলামের মালিকানাধীন নাসা গ্রুপ, সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মালিকানাধীন আরামিট গ্রুপ, সাবেক সরকারের ঘনিষ্ঠ ব্যবসায়ী সিকদার গ্রুপ, ওরিয়ন গ্রুপ, নাবিল গ্রুপ, জেমকন গ্রুপ ও নরসিংদীর কাদির মোল্লার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান থার্মেক্স গ্রুপ।
তাদের মধ্যে একমাত্র কাদির মোল্লা ছাড়া অনিয়মের কারণে অধিকাংশ ঋণ খেলাপিরা কারাগারে আছেন, না হয় দেশ ছেড়ে পালিয়ে গেছেন। তবে প্রকাশ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন কাদির মোল্লা। তার থার্মেক্স গ্রুপের কাছে রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, জনতা, অগ্রণী, রুপালীসহ ১ ডজন কমার্শিয়াল ব্যাংকের প্রায় ৮ হাজার কোটি টাকা পাওনা রয়েছে।
এ ঋণের প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকাই নিয়েছেন রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী, জনতা, অগ্রণী ও রূপালী ব্যাংক থেকে। আল-আরাফাহ্ ইসলামী ব্যাংক, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ পিএলসি , ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবি), ডাচ-বাংলা ব্যাংক, ব্যাংক এশিয়াসহ দেশী ও বিদেশী কয়েকটি ব্যাংক থেকেও প্রায় ৪ হাজার কোটি টাকা ঋণ নিয়েছে থার্মেক্স গ্রুপ । এর বাইরে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের নামে ঋণ রয়েছে বলেও জানিয়েছেন একাধিক সূত্র ।
শীর্ষ খেলাপী প্রতিষ্ঠান আব্দুল কাদের মোল্লার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান থার্মেক্স গ্রুপের বিশাল পরিমাণ সুদযুক্ত এ টাকার অংক প্রতিবছর বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্যাংকের এ টাকা ফেরৎ দেয়ার আর কোন সুযোগ নেই তার। তাই যে কোন সময় দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে পারেন কাদির মোল্লা।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, কারখানার ৩০ শতাংশ শ্রমিক ছাডাই করেছে গত ৮ মাসে। উৎপাদন নেমে আসছে ৪০ শতাংশে। ঠিকমত এখন আর শ্রমিকদের বেতন ভাতা দিতে পারছেন না। বেকেয়া পড়েছে গ্যাস বিল। ঈদকে সামনে রেখে যে কোন সময় এই কারখানায় শ্রমিক বিক্ষোভের ঘটনা ঘটতে পারে।
আওয়ামী সরকারের আমলে ব্যাংকিং ব্যবস্থার দুর্বলতার কারণে এই শিল্পপতি হাজার হাজার কোটি টাকা প্রাতিষ্ঠানিক ঋণ নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে ব্যক্তিগত সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছেন। পাশাপাশি সেই টাকা নগদে উত্তোলন করে বিদেশে পাচার করেছেন বলেও অভিযোগ উঠেছে।
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের এক পরিদর্শন প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, থারমেক্স গ্রুপকে দেয়া ঋণের বড় অংশই ঝুঁকিপূর্ণ । সোনালী ব্যাংকের শীর্ষস্থানীয় এক কর্মকর্তা বলেন,থার্মেক্স গ্রুপের ঋণের লাগাম টেনে ধরা হয়েছে। মূলত ঋণপত্রের দায় সমন্বয় না হওয়ার কারণে ফোর্সড লোন সৃষ্টি হয়েছে । তবে ব্যাংকারা এই গ্রুপের বিষয়ে এসব কথা বলে আসছেন গত ১৫ বছর ধরেই। এরই মধ্যে এই শিল্পপতি আবারো বেশ কয়েকটি ব্যাংকে টাকার জন্য হাত পেতেছেন। শোনা গেছে কিছু ব্যাংক তাকে আশ্বাসও দিয়েছে। টাকা না পেলে দেশ ছেড়ে পালানো ছাড়া তার আর কোন পথ নেই। নির্ভরযোগ্য এ্কটি সুত্র থেকে জানা গেছে সিঙ্গাপুর অথবা অস্ট্রেলিয়া যেতে পারেন তিনি।
উদ্যোক্তা হয়ে শুরু করেণ জালিয়াতি। এক জমিতে তিন থেকে চার বার ঋণ গ্রহণ করেন তিনি। পরে এই টাকা পরিশোধ না করে ইচ্ছাকৃত ভাবে ঋণ খেলাপি হন।
থার্মেক্স গ্রুপের নথি ঘেঁটে জানা যায়, ১৯৯৭ সালে তৈরি পোষাক কারখানার জন্য রাষ্ট্রায়ত্ত সোনালী ব্যাংক থেকে ৯২ লাখ টাকার ক্যাপিটাল মেশিনারিজ আমদানি করেন। এরপর থার্মেক্স গ্রুপের আব্দুল কাদির মোল্লা অপরিকল্পিতভাবে নতুন নতুন শিল্প প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে থাকেন। তার নতুন প্রতিষ্ঠানগুলোতে বিশাল অঙ্কের বিনিয়োগ করে বেসরকারি ব্যাংকগুলো। তার প্রতিষ্ঠান সংখ্যা ও বিনিয়োগ বাড়লেও আনুপাতিক হারে বাড়েনি আমদানী-রফতানী বাণিজ্য ।
ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী কোনো ঋণখেলাপির ব্যাংক পরিচালক হওয়ার সুযোগ নেই । অথচ বিভিন্ন ব্যাংকে থার্মেক্স গ্রুপভুক্ত প্রতিষ্ঠানগুলো খেলাপি হয়ে পড়লেও উচ্চ আদালত থেকে স্থগিতাদেশ নিয়ে সাউথ বাংলা অ্যাগ্রিকালচার ব্যাংকের (এসবিএসি) পরিচালক ও চেয়ারম্যানও হয়েছেন থার্মেক্সের মালিক আবদুল কাদির মোল্লা। চেয়ারম্যান হয়ে নরসিংদীর মনোহরদীর সর্বলক্ষণা শাখা থেকে মনির এন্ড কোং এর সীল ও পেড ব্যবহার ও স্বাক্ষর জাল করে প্রায় শত কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়। তখন ব্যাংকের উক্ত শাখার ম্যানেজার ছিল তার ঘনিষ্ঠ সহযোগী আব্দুল কাদির এবং ম্যানেজার অপারেশন ছিল শাহীন। এসব ঘটনা জানাজানি হলে পরে অবশ্য নিরুপায় হয়ে ব্যাংকে টাকা ফেরত দেয় কাদির মোল্লা। তবে পে-অর্ডার জালিয়াতিসহ নানা অনিয়মের কারণে পরে চাকুরি হারায় ম্যানেজার আব্দুল কাদির। তবে ম্যানেজার কাদির বিষয়টি অস্বীকার করলেও ব্যাংকের সাবেক এক চেয়ারম্যান বিষয়টি স্বীকার করেছেন।
করোনাকালীন সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের ৪০৪ কোটি টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে সাদ মুসা গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ মোহসিনসহ ১৬ জনের নামে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১০ ঘণ্টা আগেদুই উপদেষ্টার সাবেক সহকারী ব্যক্তিগত সচিব (এপিএস) ও ব্যক্তিগত অফিসার (পিও)-কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১১ ঘণ্টা আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা পরিচয়ে চাঁদা নিতে গিয়ে পুলিশের কাছে আটক হলেন আট যুবক।
১২ ঘণ্টা আগেসাতক্ষীরায় কলেজ ছাত্রীকে অপহরণের পর ধর্ষণের প্রতিবাদে ধর্ষকদের সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগ সরকারের মেয়াদে ব্যাংক খাতে সাড়ে ৫ লাখ কোটি টাকার জালিয়াতির সাথে জড়িত রয়েছেন দেশের শীর্ষ স্থানীয় কিছু অসাধু শিল্পপতি। এর মধ্যে বহুল আলোচিত শিল্পপতি আব্দুল কাদির মোল্লার নাম রয়েছে বলে জানা গেছে।
করোনাকালীন সরকার ঘোষিত প্রণোদনা প্যাকেজের ৪০৪ কোটি টাকা উত্তোলন করে আত্মসাৎ ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগে সাদ মুসা গ্রুপের মালিক মোহাম্মদ মোহসিনসহ ১৬ জনের নামে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
দুই উপদেষ্টার সাবেক সহকারী ব্যক্তিগত সচিব (এপিএস) ও ব্যক্তিগত অফিসার (পিও)-কে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নেতা পরিচয়ে চাঁদা নিতে গিয়ে পুলিশের কাছে আটক হলেন আট যুবক।