রাজশাহী
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে সাড়ে ৬ কেজি হেরোইন ও নগদ ১৩ লক্ষ টাকাসহ শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার তিরিন্দা ভাজানপুর এলাকা থেকে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর রাজশাহী বিভাগীয় গোয়েন্দা অফিস অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করে।
বিকেলে নগরীর লিলি হলের মোড় এলাকায় সংস্থাটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. গোলাম আজম এসব তথ্য জানান।
গ্রেফতার আসামির নাম মো. তারেক হোসেন (৩৬)। তিনি জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার মাদারপুর এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার কাছে সাদা প্লাস্টিকের বস্তার ভেতরে বাদামী বর্ণের ৮টি পলি প্যাকেটে ৫০০ গ্রাম করে ৪ কেজি এবং একই বস্তায় ২৫ প্যাকেটে ১০০ গ্রাম করে আরও আড়াই কেজি হেরোইন পাওয়া গেছে। এছাড়া তার কাছে মাদক বিক্রির ১৩ লক্ষ টাকা, একটি মোবাইল ও ইলেকট্রিক সীল মেশিন জব্দ করা হয়েছে। গম ও ভুট্টার বস্তার আড়ালে এগুলো লুকানো ছিল।
সংবাদ সম্মেলনে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. গোলাম আজম বলেন, বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে আসামি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু আমাদের টিম তাকে আটক করে। পরে সে মাদকের কথা স্বীকার করে। তার নিজস্ব খামার ও মার্কেট রয়েছে। সেখানে তাকে নিয়ে গিয়ে সাড়ে ৬ কেজি হেরোইন ও ১৩ লক্ষ টাকা উদ্ধার করা হয়। অধিদফতরের ইতিহাসে এযাবতকালের সর্ববৃহৎ হেরোইন চালান এটি। আটক আসামি হেরোইন চোরাচালানের গডফাদার। তার বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। চক্রের অন্যান্য হোতাদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে। আগামীতেও এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সংবাদ সম্মেলন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদও জানান তিনি।
এ সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মাসুদ হোসেন বলেন, আফগানিস্তানে আফিম নিষিদ্ধ হয়েছে। সেটা পুরোপুরি মিয়ানমারে শিফট হয়েছে। যেহেতু বাংলাদেশের সাথে মিয়ানমারের বর্ডার আছে। তাই দেশে মাদক ঢুকা সহজ হয়েছে। সেক্ষেত্রে এখানে ঢুকছে। তবে ডিএনসি বসে নেই। ধরা পড়ছে বেশি, আইনের আওতায় আসছে।
সংবাদ সম্মেলনে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর রাজশাহী বিভাগীয় গোয়েন্দা অফিসের উপপরিচালক মোহা. জিললুর রহমান বলেন, আটক তারেক আমাদের নজরদারিতে ছিল। আমাদের তৎপরতায় সে আটক হয়েছে। আইও নিয়োগ হয়েছেন। ঘটনার তদন্ত হবে। জব্দ হেরোইনের দাম প্রায় সাড়ে ৬ কোটি টাকা।
এ দিনের সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
রাজশাহীর গোদাগাড়ীতে সাড়ে ৬ কেজি হেরোইন ও নগদ ১৩ লক্ষ টাকাসহ শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) সকাল ১০টার দিকে উপজেলার তিরিন্দা ভাজানপুর এলাকা থেকে সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর রাজশাহী বিভাগীয় গোয়েন্দা অফিস অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করে।
বিকেলে নগরীর লিলি হলের মোড় এলাকায় সংস্থাটির কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. গোলাম আজম এসব তথ্য জানান।
গ্রেফতার আসামির নাম মো. তারেক হোসেন (৩৬)। তিনি জেলার গোদাগাড়ী উপজেলার মাদারপুর এলাকার রফিকুল ইসলামের ছেলে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের কর্মকর্তারা জানান, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করে তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তার কাছে সাদা প্লাস্টিকের বস্তার ভেতরে বাদামী বর্ণের ৮টি পলি প্যাকেটে ৫০০ গ্রাম করে ৪ কেজি এবং একই বস্তায় ২৫ প্যাকেটে ১০০ গ্রাম করে আরও আড়াই কেজি হেরোইন পাওয়া গেছে। এছাড়া তার কাছে মাদক বিক্রির ১৩ লক্ষ টাকা, একটি মোবাইল ও ইলেকট্রিক সীল মেশিন জব্দ করা হয়েছে। গম ও ভুট্টার বস্তার আড়ালে এগুলো লুকানো ছিল।
সংবাদ সম্মেলনে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মো. গোলাম আজম বলেন, বাহিনীর উপস্থিতি টের পেয়ে আসামি পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু আমাদের টিম তাকে আটক করে। পরে সে মাদকের কথা স্বীকার করে। তার নিজস্ব খামার ও মার্কেট রয়েছে। সেখানে তাকে নিয়ে গিয়ে সাড়ে ৬ কেজি হেরোইন ও ১৩ লক্ষ টাকা উদ্ধার করা হয়। অধিদফতরের ইতিহাসে এযাবতকালের সর্ববৃহৎ হেরোইন চালান এটি। আটক আসামি হেরোইন চোরাচালানের গডফাদার। তার বিরুদ্ধে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। চক্রের অন্যান্য হোতাদের নজরদারিতে রাখা হয়েছে। আগামীতেও এ ধরণের অভিযান অব্যাহত থাকবে। সংবাদ সম্মেলন থেকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকে ধন্যবাদও জানান তিনি।
এ সময় মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের পরিচালক (প্রশাসন) মো. মাসুদ হোসেন বলেন, আফগানিস্তানে আফিম নিষিদ্ধ হয়েছে। সেটা পুরোপুরি মিয়ানমারে শিফট হয়েছে। যেহেতু বাংলাদেশের সাথে মিয়ানমারের বর্ডার আছে। তাই দেশে মাদক ঢুকা সহজ হয়েছে। সেক্ষেত্রে এখানে ঢুকছে। তবে ডিএনসি বসে নেই। ধরা পড়ছে বেশি, আইনের আওতায় আসছে।
সংবাদ সম্মেলনে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতর রাজশাহী বিভাগীয় গোয়েন্দা অফিসের উপপরিচালক মোহা. জিললুর রহমান বলেন, আটক তারেক আমাদের নজরদারিতে ছিল। আমাদের তৎপরতায় সে আটক হয়েছে। আইও নিয়োগ হয়েছেন। ঘটনার তদন্ত হবে। জব্দ হেরোইনের দাম প্রায় সাড়ে ৬ কোটি টাকা।
এ দিনের সংবাদ সম্মেলনে সংস্থাটির উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
ওসি ইসমাইল একসময় ছাত্র দলের রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকার দাবি করেন। তবে এ দাবির প্রেক্ষিতে তিনি কোনো প্রমাণ দাড় করাতে পারেননি। এদিকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থাও এ বিষয়ে এমন কোন প্রমাণ খুঁজে পায়নি বলে জানা গেছে।
৮ ঘণ্টা আগেসেবা খাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দীর্ঘ ছয় ঘণ্টার এই অভিযান পরিচালিত হয়।
৯ ঘণ্টা আগেখাগড়াছড়িতে সড়ক বিভাগের জায়গা দখল করে নির্মিত খাগড়াছড়ি এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী তৃপ্তি শংকর চাকমার স্ত্রী কেমি চাকমার মালিকানাধীন রেস্টুরেন্ট বাঁশ ঝড়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম ও তার স্বামী জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
১ দিন আগেওসি ইসমাইল একসময় ছাত্র দলের রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকার দাবি করেন। তবে এ দাবির প্রেক্ষিতে তিনি কোনো প্রমাণ দাড় করাতে পারেননি। এদিকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থাও এ বিষয়ে এমন কোন প্রমাণ খুঁজে পায়নি বলে জানা গেছে।
সেবা খাতে স্বচ্ছতা নিশ্চিত ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা উপজেলা স্বাস্থ্যকমপ্লেক্সে অভিযান পরিচালনা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। মঙ্গলবার সকাল ১০টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত দীর্ঘ ছয় ঘণ্টার এই অভিযান পরিচালিত হয়।
খাগড়াছড়িতে সড়ক বিভাগের জায়গা দখল করে নির্মিত খাগড়াছড়ি এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী তৃপ্তি শংকর চাকমার স্ত্রী কেমি চাকমার মালিকানাধীন রেস্টুরেন্ট বাঁশ ঝড়ে অভিযান চালিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
যুক্তরাজ্যে নিযুক্ত বাংলাদেশের সাবেক হাইকমিশনার সাইদা মুনা তাসনিম ও তার স্বামী জেনারেশন নেক্সট ফ্যাশন লিমিটেডের চেয়ারম্যান তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরীর বিরুদ্ধে ২ হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।