বরগুনা
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গোলাগুলিতে ১১ মামলার আসামি ও দুর্ধর্ষ ডাকাত আনোয়ার হোসেন রিপন (৫৫) নিহত হয়েছেন।
শনিবার রাতে গোলাগুলির ঘটনায় তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
রোববার (২৪ মে) দুপুর ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
নিহত মো. আনোয়ার হোসেন রিপন পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার লক্ষণা গ্রামের মতি সরদারের ছেলে। ঘটনাস্থল থেকে তিনটি গুলির খোসা, একটি পাইপগান ও একটি ছুরি উদ্ধার করেছে পুলিশ।
এর আগে, শনিবার (২৪ মে) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে বামনা উপজেলা ডৌয়াতলা ইউনিয়নের হোগলপাতি এলাকা থেকে তাকে আটক করে গণপিটুনি দেয় স্থানীয়রা।
এ সময় কেউ একজন তাকে গুলি করেন। গুলিটি তার পায়ে বিদ্ধ হয়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে বামনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার দুপুর ১২টার দিকে মারা যান তিনি।
জানা গেছে, শনিবার গভীর রাতে পার্শ্ববর্তী বামনা উপজেলার হোগলপাতি গ্রামে আফজাল মাস্টারের বাড়িতে তার দলবল নিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বামনা থানার ওসি হারুনুর রশিদের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ওই বাড়ি ঘিরে ফেলে।
পরে পুলিশ ও ডাকাত দলের সঙ্গে গোলাগুলি হয়। এ সময় ডাকাত রিপন গুলিবিদ্ধ হন; অন্যরা পালিয়ে যান। রাতেই তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বামনা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে অবস্থার অবনতি ঘটলে বরগুনা জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার ভোরে ডাকাত রিপন মারা যান।
এ ঘটনায় বামনা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে ওসি হারুনুর রশিদ নিশ্চিত করেছেন।
পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে গোলাগুলিতে ১১ মামলার আসামি ও দুর্ধর্ষ ডাকাত আনোয়ার হোসেন রিপন (৫৫) নিহত হয়েছেন।
শনিবার রাতে গোলাগুলির ঘটনায় তাকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়।
রোববার (২৪ মে) দুপুর ১২টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।
নিহত মো. আনোয়ার হোসেন রিপন পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার লক্ষণা গ্রামের মতি সরদারের ছেলে। ঘটনাস্থল থেকে তিনটি গুলির খোসা, একটি পাইপগান ও একটি ছুরি উদ্ধার করেছে পুলিশ।
এর আগে, শনিবার (২৪ মে) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে বামনা উপজেলা ডৌয়াতলা ইউনিয়নের হোগলপাতি এলাকা থেকে তাকে আটক করে গণপিটুনি দেয় স্থানীয়রা।
এ সময় কেউ একজন তাকে গুলি করেন। গুলিটি তার পায়ে বিদ্ধ হয়। পরে খবর পেয়ে পুলিশ তাকে উদ্ধার করে বামনা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার দুপুর ১২টার দিকে মারা যান তিনি।
জানা গেছে, শনিবার গভীর রাতে পার্শ্ববর্তী বামনা উপজেলার হোগলপাতি গ্রামে আফজাল মাস্টারের বাড়িতে তার দলবল নিয়ে ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। এমন গোপন সংবাদের ভিত্তিতে বামনা থানার ওসি হারুনুর রশিদের নেতৃত্বে একদল পুলিশ ওই বাড়ি ঘিরে ফেলে।
পরে পুলিশ ও ডাকাত দলের সঙ্গে গোলাগুলি হয়। এ সময় ডাকাত রিপন গুলিবিদ্ধ হন; অন্যরা পালিয়ে যান। রাতেই তাকে উদ্ধার করে প্রথমে বামনা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে অবস্থার অবনতি ঘটলে বরগুনা জেলা হাসপাতালে পাঠানো হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় রোববার ভোরে ডাকাত রিপন মারা যান।
এ ঘটনায় বামনা থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে বলে ওসি হারুনুর রশিদ নিশ্চিত করেছেন।
আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
১ দিন আগেবাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
২ দিন আগেপ্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
৩ দিন আগেমঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন
৪ দিন আগেআটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন