অনলাইন ডেস্ক
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার আধারা ইউনিয়নের চিতলিয়া দেওয়ানকান্দি গ্রামে সেলিনা বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার স্বামী সুজন মোল্লার (৫০) বিরুদ্ধে।
শুক্রবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার আধারা ইউনিয়নের দেওয়ানকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
শনিবার (১৭মে) মুন্সীগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এম সাইফুল আলম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সুজন মোল্লা মাদকাসক্ত ছিলেন। তিনি রাতে সহজে বাড়ি ফিরতেন না। বিয়ের পর থেকে দুজন দুজনের পরকীয়া সম্পর্ক থাকার বিষয়ে সন্দেহ করতেন। পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে প্রায় সময় এ দম্পতির মধ্যে ঝগড়া হতো। সুজন মোল্লা সেলিনাকে মারধর করতেন। এক সপ্তাহ আগে এই দম্পতির মধ্যে ঝগড়া হয়। সে সময় সেলিনা বেগম তার বাবার বাড়ি চলে যান। দুই গ্রামের মুরুব্বিদের মধ্যস্থতায় সেলিনা বেগম স্বামীর বাড়ি ফিরে আসেন।
তিনি আরও জানান, শুক্রবার রাতে আবারও তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে সুজন মোল্লা সেলিনাকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। শুক্রবার রাতে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। পরে অভিযুক্ত সুজন মোল্লাকে টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দীঘিরপাড় এলাকা থেকে আটক করা হয়।
নিহত সেলিনা বেগমের স্বামীর নাম সুজন মোল্লা (৪৩)। তাঁর বাড়ি আধারা ইউনিয়নের দেওয়ানকান্দি গ্রামে। নিহত সেলিনা বেগম একই ইউনিয়নের বকুলতলা গ্রামের গোলাম মোস্তফার মেয়ে। সেলিনা বেগম ও সুজন মোল্লা দুজনেরই এটি দ্বিতীয় বিয়ে ছিল। এক বছর আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়েছিল এই দম্পতির।
মুন্সীগঞ্জ সদর উপজেলার আধারা ইউনিয়নের চিতলিয়া দেওয়ানকান্দি গ্রামে সেলিনা বেগম (৩৫) নামে এক গৃহবধূকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে তার স্বামী সুজন মোল্লার (৫০) বিরুদ্ধে।
শুক্রবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার আধারা ইউনিয়নের দেওয়ানকান্দি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
শনিবার (১৭মে) মুন্সীগঞ্জ সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এম সাইফুল আলম এ তথ্য জানান।
তিনি বলেন, সুজন মোল্লা মাদকাসক্ত ছিলেন। তিনি রাতে সহজে বাড়ি ফিরতেন না। বিয়ের পর থেকে দুজন দুজনের পরকীয়া সম্পর্ক থাকার বিষয়ে সন্দেহ করতেন। পরস্পরের বিরুদ্ধে অভিযোগ নিয়ে প্রায় সময় এ দম্পতির মধ্যে ঝগড়া হতো। সুজন মোল্লা সেলিনাকে মারধর করতেন। এক সপ্তাহ আগে এই দম্পতির মধ্যে ঝগড়া হয়। সে সময় সেলিনা বেগম তার বাবার বাড়ি চলে যান। দুই গ্রামের মুরুব্বিদের মধ্যস্থতায় সেলিনা বেগম স্বামীর বাড়ি ফিরে আসেন।
তিনি আরও জানান, শুক্রবার রাতে আবারও তাদের মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে সুজন মোল্লা সেলিনাকে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যান। শুক্রবার রাতে পুলিশ লাশ উদ্ধার করে মুন্সিগঞ্জ জেনারেল হাসপাতালের মর্গে পাঠায়। পরে অভিযুক্ত সুজন মোল্লাকে টঙ্গিবাড়ী উপজেলার দীঘিরপাড় এলাকা থেকে আটক করা হয়।
নিহত সেলিনা বেগমের স্বামীর নাম সুজন মোল্লা (৪৩)। তাঁর বাড়ি আধারা ইউনিয়নের দেওয়ানকান্দি গ্রামে। নিহত সেলিনা বেগম একই ইউনিয়নের বকুলতলা গ্রামের গোলাম মোস্তফার মেয়ে। সেলিনা বেগম ও সুজন মোল্লা দুজনেরই এটি দ্বিতীয় বিয়ে ছিল। এক বছর আগে পারিবারিকভাবে বিয়ে হয়েছিল এই দম্পতির।
আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
১ দিন আগেবাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
২ দিন আগেপ্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
৩ দিন আগেমঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন
৪ দিন আগেআটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন