টাঙ্গাইল
টাঙ্গাইলে এক নারীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। মঙ্গলবার(১৬ সেপ্টেম্বর) রাতে সদর উপজেলার কুইজবাড়ী গ্রামে এ হত্যার ঘটনা ঘটে।
নিহত নারীর নাম লিলি আক্তার (৪৫)। তিনি টাঙ্গাইল সদর উপজেলার মগড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এম আনিছুর রহমানের (উত্তম) স্ত্রী। এ দম্পতির এক ছেলে ও দুই মেয়ে আছে।
আনিসুর রহমানের ভাতিজা মেহেদী হাসান বলেন, মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে সদর উপজেলার কুইজবাড়ী বাজারের কাছে লিলি আক্তার তাঁদের মালিকানাধীন লিওন বেকারিতে যান। তিনি বেকারির কারিগরদের সঙ্গে কথা বলার সময় কয়েকজন সন্ত্রাসী প্রবেশ করে। তারা লিলি আক্তারকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে চলে যায়। সন্ত্রাসীদের মুখ গামছা দিয়ে বাঁধা ছিল।
পরে স্থানীয় লোকজন আহত লিলি আক্তারকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
আনিসুর রহমানের বড় ভাইয়ের স্ত্রী হাসিনুর বেগম বলেন, লিলি আক্তার প্রতিদিন রাতে বেকারিতে কাজ তদারকির জন্য যেতেন। মঙ্গলবার বেকারিতে যাওয়ার পরেই তাঁর ওপর সন্ত্রাসীরা হামলা করে।
নিহতের স্বামী জানিয়েছেন, , সন্ত্রাসীরা তাকে না পেয়ে তাঁর স্ত্রীকে হত্যা করছে।
এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে মগড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বলেন, ‘আমরা অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবি জানাই।’
টাঙ্গাইল সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানবীর আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, লিলি আক্তারের মরদেহ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। হত্যার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের ধরার চেষ্টা চলছে।
টাঙ্গাইলে এক নারীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। মঙ্গলবার(১৬ সেপ্টেম্বর) রাতে সদর উপজেলার কুইজবাড়ী গ্রামে এ হত্যার ঘটনা ঘটে।
নিহত নারীর নাম লিলি আক্তার (৪৫)। তিনি টাঙ্গাইল সদর উপজেলার মগড়া ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক এস এম আনিছুর রহমানের (উত্তম) স্ত্রী। এ দম্পতির এক ছেলে ও দুই মেয়ে আছে।
আনিসুর রহমানের ভাতিজা মেহেদী হাসান বলেন, মঙ্গলবার রাত সাড়ে আটটার দিকে সদর উপজেলার কুইজবাড়ী বাজারের কাছে লিলি আক্তার তাঁদের মালিকানাধীন লিওন বেকারিতে যান। তিনি বেকারির কারিগরদের সঙ্গে কথা বলার সময় কয়েকজন সন্ত্রাসী প্রবেশ করে। তারা লিলি আক্তারকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে চলে যায়। সন্ত্রাসীদের মুখ গামছা দিয়ে বাঁধা ছিল।
পরে স্থানীয় লোকজন আহত লিলি আক্তারকে উদ্ধার করে টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে গেলে চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
আনিসুর রহমানের বড় ভাইয়ের স্ত্রী হাসিনুর বেগম বলেন, লিলি আক্তার প্রতিদিন রাতে বেকারিতে কাজ তদারকির জন্য যেতেন। মঙ্গলবার বেকারিতে যাওয়ার পরেই তাঁর ওপর সন্ত্রাসীরা হামলা করে।
নিহতের স্বামী জানিয়েছেন, , সন্ত্রাসীরা তাকে না পেয়ে তাঁর স্ত্রীকে হত্যা করছে।
এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে মগড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ বলেন, ‘আমরা অবিলম্বে হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবি জানাই।’
টাঙ্গাইল সদর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) তানবীর আহমেদ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানিয়েছেন, লিলি আক্তারের মরদেহ টাঙ্গাইল জেনারেল হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হবে। হত্যার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের ধরার চেষ্টা চলছে।
অভিযানে ১০ বোতল ভারতীয় মদসহ মো. রিপন (২৪) নামে এক যুবককে আটক করা হয়। তিনি মুন্সিরহাট ইউনিয়নের বদরপুর গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে
২ ঘণ্টা আগেআগৈলঝাড়া উপজেলার বাগধা ইউনিয়নের নাঘিরপাড় গ্রামের মৃত আব্দুল মাজেদ মোল্লার ছেলে ও বাগধা ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল মোল্লা (৪০), একই উপজেলার উত্তর চাঁদত্রিশিরা গ্রামের দুলাল মোল্লার ছেলে রমজান মোল্লা (২৮) এবং বাকাল ইউনিয়নের পূর্ব পয়সা গ্রামের নগেন হালদারের ছেলে নরত্তোম হালদার (৩৪)
২ ঘণ্টা আগেপুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ধার পরিশোধ না করাকে কেন্দ্র করে সানি আহম্মেদ ও অপহরণকারীদের মধ্যে পূর্ব থেকে বিরোধ ছিল। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে
১ দিন আগেএসময় বিদেশী ৭৫ বোতল হুইস্কি, ৫ বোতল বোতকা, ৪ কেজি গাঁজা এবং একটি সিএনজি উদ্ধার করা হয়
১ দিন আগেঅভিযানে ১০ বোতল ভারতীয় মদসহ মো. রিপন (২৪) নামে এক যুবককে আটক করা হয়। তিনি মুন্সিরহাট ইউনিয়নের বদরপুর গ্রামের আবু তাহেরের ছেলে
আগৈলঝাড়া উপজেলার বাগধা ইউনিয়নের নাঘিরপাড় গ্রামের মৃত আব্দুল মাজেদ মোল্লার ছেলে ও বাগধা ইউনিয়ন শ্রমিক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক রাসেল মোল্লা (৪০), একই উপজেলার উত্তর চাঁদত্রিশিরা গ্রামের দুলাল মোল্লার ছেলে রমজান মোল্লা (২৮) এবং বাকাল ইউনিয়নের পূর্ব পয়সা গ্রামের নগেন হালদারের ছেলে নরত্তোম হালদার (৩৪)
লিলি আক্তার প্রতিদিন রাতে বেকারিতে কাজ তদারকির জন্য যেতেন। মঙ্গলবার বেকারিতে যাওয়ার পরেই তাঁর ওপর সন্ত্রাসীরা হামলা করে
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ধার পরিশোধ না করাকে কেন্দ্র করে সানি আহম্মেদ ও অপহরণকারীদের মধ্যে পূর্ব থেকে বিরোধ ছিল। এ ঘটনায় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে