সাতক্ষীরা
বুধবার সকালে কালিগঞ্জ উপজেলার দুড়দুড়ি গ্রাম থেকে পুলিশ ওই গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে।
সে শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নের জেলিয়াখালি গ্রামের খগেন্দ্রনাথ মন্ডলের মেয়ে ও কালিগঞ্জ উপজেলার নন্দিকাটি গ্রামের মিঠুন ঘরামীর স্ত্রী।
বৈতরণী মন্ডলের সাথে আট বছর আগে কালিগঞ্জ উপজেলার নন্দিকাটি গ্রামের পরিমল ঘরামীর ছেলে মিঠুন ঘরামীর বিয়ে হয়। মিঠুন মাদকাসক্ত ছিল।
জয়া ঘরামী (৬) ও জ্যোতি ঘরামী (৪) নামে তাদের দুটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
তিন বছর আগে মিঠুন কাজ করার জন্য ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের ব্যাঙ্গালর শহরে যায়।
সেখানে যেয়েও সে মাদক সেবন করতো। মিঠুনের অনুপস্থিতিতে তার মা মমতা ঘরামী ও বোন পুতুল ঘরামী প্রতিনিয়ত বৈতরণীকে বাপের বাড়িতে চলে যাওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করতো। যেতে রাজী না হওয়ায় তাকে মারপিট করতো শ্বাশুড়ি মমতা ও ননদ পুতুল।
একপর্যায়ে স্বামীর ঠিকানা জোগাড় করে গত বছরের শ্রাবণ মাসে বৈতরণী ব্যাঙ্গালোরে গেলে তাকে নির্যাতন করে নর্দমায় ফেলে দেয় স্বামী মিঠুন।
স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখান থেকে ছাড়া পেয়ে বৈতরণী বাড়িতে চলে আসে। এরপর থেকে শ্বাশুড়ি মমতা ও ননদ পুতুল তাকে বেশি নির্যাতন শুরু করে।
বুধবার সকাল সাতটার দিকে প্রতিবেশী এক নারী গৃহবধূ বৈতরণীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যার খবর দেয় মেয়ের বাবা মায়ের কাছে। খবর পেয়ে মেয়ের বাবাসহ নিকট আত্মীয়স্বজন ছুটে আসে।
তবে বৈতরণীর মৃত্যুর পর শ্বাশুড়ি ও ননদ পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ লাশ নিয়ে থানায় চলে যায়। বৈতরণীর মুখে ও পেটে লাল দাগসহ শরীরের একাধিক স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
প্রতিবেশীদের অভিযোগ শাশুড়ি ও ননদ পিটিয়ে হত্যা করে বৈতরণী মন্ডল কে ঘরের আড়াই ঝুলিয়ে রাখে বলে আত্মহত্যার প্রচার দেয়।
কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি )মো. হাফিজুর রহমান জানান, বৈতরণীর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। তবে মৃতের কাকা দ্বিগেন্দ্রনাথ মন্ডল মৃতের শ্বাশুড়ি ও ননদের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। ময়না তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
বুধবার সকালে কালিগঞ্জ উপজেলার দুড়দুড়ি গ্রাম থেকে পুলিশ ওই গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার করেছে।
সে শ্যামনগর উপজেলার গাবুরা ইউনিয়নের জেলিয়াখালি গ্রামের খগেন্দ্রনাথ মন্ডলের মেয়ে ও কালিগঞ্জ উপজেলার নন্দিকাটি গ্রামের মিঠুন ঘরামীর স্ত্রী।
বৈতরণী মন্ডলের সাথে আট বছর আগে কালিগঞ্জ উপজেলার নন্দিকাটি গ্রামের পরিমল ঘরামীর ছেলে মিঠুন ঘরামীর বিয়ে হয়। মিঠুন মাদকাসক্ত ছিল।
জয়া ঘরামী (৬) ও জ্যোতি ঘরামী (৪) নামে তাদের দুটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
তিন বছর আগে মিঠুন কাজ করার জন্য ভারতের কর্ণাটক রাজ্যের ব্যাঙ্গালর শহরে যায়।
সেখানে যেয়েও সে মাদক সেবন করতো। মিঠুনের অনুপস্থিতিতে তার মা মমতা ঘরামী ও বোন পুতুল ঘরামী প্রতিনিয়ত বৈতরণীকে বাপের বাড়িতে চলে যাওয়ার জন্য চাপ সৃষ্টি করতো। যেতে রাজী না হওয়ায় তাকে মারপিট করতো শ্বাশুড়ি মমতা ও ননদ পুতুল।
একপর্যায়ে স্বামীর ঠিকানা জোগাড় করে গত বছরের শ্রাবণ মাসে বৈতরণী ব্যাঙ্গালোরে গেলে তাকে নির্যাতন করে নর্দমায় ফেলে দেয় স্বামী মিঠুন।
স্থানীয়রা তাকে হাসপাতালে ভর্তি করে। সেখান থেকে ছাড়া পেয়ে বৈতরণী বাড়িতে চলে আসে। এরপর থেকে শ্বাশুড়ি মমতা ও ননদ পুতুল তাকে বেশি নির্যাতন শুরু করে।
বুধবার সকাল সাতটার দিকে প্রতিবেশী এক নারী গৃহবধূ বৈতরণীর গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যার খবর দেয় মেয়ের বাবা মায়ের কাছে। খবর পেয়ে মেয়ের বাবাসহ নিকট আত্মীয়স্বজন ছুটে আসে।
তবে বৈতরণীর মৃত্যুর পর শ্বাশুড়ি ও ননদ পালিয়ে যায়। পরে পুলিশ লাশ নিয়ে থানায় চলে যায়। বৈতরণীর মুখে ও পেটে লাল দাগসহ শরীরের একাধিক স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে।
প্রতিবেশীদের অভিযোগ শাশুড়ি ও ননদ পিটিয়ে হত্যা করে বৈতরণী মন্ডল কে ঘরের আড়াই ঝুলিয়ে রাখে বলে আত্মহত্যার প্রচার দেয়।
কালিগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি )মো. হাফিজুর রহমান জানান, বৈতরণীর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় থানায় একটি অপমৃত্যু মামলা হয়েছে। তবে মৃতের কাকা দ্বিগেন্দ্রনাথ মন্ডল মৃতের শ্বাশুড়ি ও ননদের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন। ময়না তদন্ত প্রতিবেদন পাওয়ার পর পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
১ দিন আগেবাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
২ দিন আগেপ্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
৩ দিন আগেমঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন
৪ দিন আগেআটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন