আনাছুল হক
পেটে ইয়াবা বহন করে ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার পথে কক্সবাজার বিমানবন্দরে দুই বোনকে আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
পরে আটককৃতদের তথ্য মতে ঢাকায় আটক হয়েছে এক বোনের স্বামী। আটককৃত নারীদের কাছ থেকে ৪ হাজার পিছ ইয়াবা উদ্ধার হয়েছে।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টার দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়েছে হয় জানিয়েছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কক্সবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক এ কে এম দিদারুল আলম।
আটককৃতরা হলো- টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের ঝিমংখালী এলাকার আবুল বশরের ছেলে আকতার হোসেন (৩২) এবং তার স্ত্রী উম্মে জামিলা (২৫) ও শ্যালিকা উম্মে হাবিবা (২০)।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, দুই বোন পেটে দুই হাজার করে ৪ হাজার ইয়াবা বহন করে ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছিল। ইতিমধ্যে বিশেষ প্রক্রিয়ায় ১ হাজার ৭০০টির বেশি ইয়াবা বের করতে সক্ষম হয়েছে।
দিদারুল আলম বলেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কাছে গোপন তথ্য ছিল টেকনাফ থেকে ইয়াবার চালান বিমানযোগে ঢাকায় পাচার করা হবে। এ তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার সকালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি দল কক্সবাজার বিমানবন্দরে অবস্থান করে। পরে তাদের আটক করা হয়।
জানা গেছে, মাদক পরিবহনে নিত্য নতুন ও অভিনব কৌশল অবলম্বন করছে ব্যবসায়ীরা। চট্টগ্রাম, টেকনাফ-কক্সবাজার থেকে রাজধানীতে ইয়াবাসহ অন্যান্য মাদক আসার খবর নতুন নয়। সড়ক, রেল কিংবা নৌপথে মাদকের চালান এলেও বেশ কিছুদিন ধরে তা আসছে আকাশপথে।
সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলরা বলছেন, সড়ক, রেল ও নৌপথে মাদক পাচারের ক্ষেত্রে ট্রানজিট হিসেবে রাজধানীকে ব্যবহার করা হচ্ছে। গত বছর থেকে মাদক বিরোধী অভিযানের পর সড়ক,রেল ও নৌপথে নজরদারি বেড়ে যাওয়ায় কৌশল পাল্টেছে মাদক কারবারিরা। এখন আকাশপথে ঢাকায় যাচ্ছে মাদক।
পেটে ইয়াবা বহন করে ঢাকায় নিয়ে যাওয়ার পথে কক্সবাজার বিমানবন্দরে দুই বোনকে আটক করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর।
পরে আটককৃতদের তথ্য মতে ঢাকায় আটক হয়েছে এক বোনের স্বামী। আটককৃত নারীদের কাছ থেকে ৪ হাজার পিছ ইয়াবা উদ্ধার হয়েছে।
বুধবার (১২ ফেব্রুয়ারি) সকাল ১১টার দিকে কক্সবাজার বিমানবন্দরে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করা হয়েছে হয় জানিয়েছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর কক্সবাজার জেলা কার্যালয়ের সহকারী পরিচালক এ কে এম দিদারুল আলম।
আটককৃতরা হলো- টেকনাফ উপজেলার হ্নীলা ইউনিয়নের ঝিমংখালী এলাকার আবুল বশরের ছেলে আকতার হোসেন (৩২) এবং তার স্ত্রী উম্মে জামিলা (২৫) ও শ্যালিকা উম্মে হাবিবা (২০)।
সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন, দুই বোন পেটে দুই হাজার করে ৪ হাজার ইয়াবা বহন করে ঢাকায় নিয়ে যাচ্ছিল। ইতিমধ্যে বিশেষ প্রক্রিয়ায় ১ হাজার ৭০০টির বেশি ইয়াবা বের করতে সক্ষম হয়েছে।
দিদারুল আলম বলেন, মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কাছে গোপন তথ্য ছিল টেকনাফ থেকে ইয়াবার চালান বিমানযোগে ঢাকায় পাচার করা হবে। এ তথ্যের ভিত্তিতে বুধবার সকালে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের একটি দল কক্সবাজার বিমানবন্দরে অবস্থান করে। পরে তাদের আটক করা হয়।
জানা গেছে, মাদক পরিবহনে নিত্য নতুন ও অভিনব কৌশল অবলম্বন করছে ব্যবসায়ীরা। চট্টগ্রাম, টেকনাফ-কক্সবাজার থেকে রাজধানীতে ইয়াবাসহ অন্যান্য মাদক আসার খবর নতুন নয়। সড়ক, রেল কিংবা নৌপথে মাদকের চালান এলেও বেশ কিছুদিন ধরে তা আসছে আকাশপথে।
সংশ্লিষ্ট দায়িত্বশীলরা বলছেন, সড়ক, রেল ও নৌপথে মাদক পাচারের ক্ষেত্রে ট্রানজিট হিসেবে রাজধানীকে ব্যবহার করা হচ্ছে। গত বছর থেকে মাদক বিরোধী অভিযানের পর সড়ক,রেল ও নৌপথে নজরদারি বেড়ে যাওয়ায় কৌশল পাল্টেছে মাদক কারবারিরা। এখন আকাশপথে ঢাকায় যাচ্ছে মাদক।
আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
১৩ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
১ দিন আগেপ্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
৩ দিন আগেমঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন
৩ দিন আগেআটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন