আব্দুল্লাহ আল মামুন
নিবন্ধন পরিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নানের ভাগিনা পরিচয়ে তেজগাঁও সাব-রেজিস্ট্রার অফিস থেকে নিয়মিত টাকা সংগ্রহ করতেন শাহিন আহমেদ ও ফজল।
সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাবেক আইজিআর মান্নানের নাম ব্যবহার করে প্রতিদিন গড়ে ১০ লাখ টাকা করে নিতেন শাহিন ও ফজল। কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পেত না, কারণ তাদের পরিচয় ছিল ‘আইজিআরের ভাগিনা’। সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে এটি ছিল একপ্রকার ‘স্বাভাবিক ঘটনা’। শাহিনের ডাকনাম থাকলেও সবাই তাকে ‘মামা শাহিন’ বলেই চিনত।
একজন ঘনিষ্ঠ সূত্র যিনি পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক জানান, শাহিন স্থানীয় বিএনপির একজন বড় নেতা। তিনি দোহার-নবাবগঞ্জের বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মান্নানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। তবে সাবেক আইজিআর খান মো. আব্দুল মান্নানের দাপটেই তিনি ও ফজল সাব-রেজিস্ট্রার অফিস থেকে বস্তা ভরে টাকা কামাতেন।
কেবল দলিল নিবন্ধন থেকেই নয়, বদলির মাধ্যমেও বিপুল অর্থ উপার্জন করতেন শাহিন ও ফজল। সূত্র জানায়, সারাদেশের ৬৪টি জেলায় মান্নানের হয়ে কাজ করত তাদের মতো আরও ৬৪ জন। বিভিন্ন থানার সাব-রেজিস্ট্রারদের বদলি নিশ্চিত করতে তারা ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত নিত।
একজন সাব-রেজিস্ট্রার বদলির জন্য কত টাকা লেনদেন হতো, সে প্রসঙ্গে সূত্রটি বলেন, "প্রতিদিন সারা দেশে যদি এক লাখ দলিল নিবন্ধিত হয় এবং প্রতিটি দলিল থেকে যদি ২০০ টাকা করে আইজিআরের নামে সংগ্রহ করা হয়, তাহলে মোট কত টাকা হয়, সেটি হিসাব করলেই চিত্রটা স্পষ্ট হয়ে যাবে।"
২০১২ সালের ১৫ মার্চ নিবন্ধন পরিদপ্তরের মহাপরিদর্শক হিসেবে নিয়োগ পান সিনিয়র জেলা জজ খান মো. আব্দুল মান্নান। পরবর্তীতে ২০১৮ সালের ৭ জানুয়ারি থেকে এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান তিনি। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, এই সময়ে তিনি অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলেন, যার বড় অংশ সংগৃহীত হতো শাহিন ও ফজলের মাধ্যমে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাহিন ও ফজলের সঙ্গে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। তবে তারা ফোন ধরেননি। পরবর্তীতে মেসেজ পাঠানো হলেও তাদের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি
নিবন্ধন পরিদপ্তরের সাবেক মহাপরিদর্শক (আইজিআর) খান মো. আব্দুল মান্নানের ভাগিনা পরিচয়ে তেজগাঁও সাব-রেজিস্ট্রার অফিস থেকে নিয়মিত টাকা সংগ্রহ করতেন শাহিন আহমেদ ও ফজল।
সাব-রেজিস্ট্রার অফিসের কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, সাবেক আইজিআর মান্নানের নাম ব্যবহার করে প্রতিদিন গড়ে ১০ লাখ টাকা করে নিতেন শাহিন ও ফজল। কেউ প্রতিবাদ করার সাহস পেত না, কারণ তাদের পরিচয় ছিল ‘আইজিআরের ভাগিনা’। সাব-রেজিস্ট্রার অফিসে এটি ছিল একপ্রকার ‘স্বাভাবিক ঘটনা’। শাহিনের ডাকনাম থাকলেও সবাই তাকে ‘মামা শাহিন’ বলেই চিনত।
একজন ঘনিষ্ঠ সূত্র যিনি পরিচয় প্রকাশে অনিচ্ছুক জানান, শাহিন স্থানীয় বিএনপির একজন বড় নেতা। তিনি দোহার-নবাবগঞ্জের বিএনপির সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল মান্নানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। তবে সাবেক আইজিআর খান মো. আব্দুল মান্নানের দাপটেই তিনি ও ফজল সাব-রেজিস্ট্রার অফিস থেকে বস্তা ভরে টাকা কামাতেন।
কেবল দলিল নিবন্ধন থেকেই নয়, বদলির মাধ্যমেও বিপুল অর্থ উপার্জন করতেন শাহিন ও ফজল। সূত্র জানায়, সারাদেশের ৬৪টি জেলায় মান্নানের হয়ে কাজ করত তাদের মতো আরও ৬৪ জন। বিভিন্ন থানার সাব-রেজিস্ট্রারদের বদলি নিশ্চিত করতে তারা ২০ থেকে ৩০ লাখ টাকা পর্যন্ত নিত।
একজন সাব-রেজিস্ট্রার বদলির জন্য কত টাকা লেনদেন হতো, সে প্রসঙ্গে সূত্রটি বলেন, "প্রতিদিন সারা দেশে যদি এক লাখ দলিল নিবন্ধিত হয় এবং প্রতিটি দলিল থেকে যদি ২০০ টাকা করে আইজিআরের নামে সংগ্রহ করা হয়, তাহলে মোট কত টাকা হয়, সেটি হিসাব করলেই চিত্রটা স্পষ্ট হয়ে যাবে।"
২০১২ সালের ১৫ মার্চ নিবন্ধন পরিদপ্তরের মহাপরিদর্শক হিসেবে নিয়োগ পান সিনিয়র জেলা জজ খান মো. আব্দুল মান্নান। পরবর্তীতে ২০১৮ সালের ৭ জানুয়ারি থেকে এক বছরের জন্য চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ পান তিনি। তার বিরুদ্ধে অভিযোগ, এই সময়ে তিনি অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়ে তোলেন, যার বড় অংশ সংগৃহীত হতো শাহিন ও ফজলের মাধ্যমে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে শাহিন ও ফজলের সঙ্গে একাধিকবার মোবাইল ফোনে যোগাযোগের চেষ্টা করা হয়। তবে তারা ফোন ধরেননি। পরবর্তীতে মেসেজ পাঠানো হলেও তাদের পক্ষ থেকে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি
ময়মনসিংহ জেলার ভালুকা ও গফরগাঁও উপজেলার বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) অফিসের একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে ট্রান্সফরমার অবৈধভাবে সরবরাহ ও বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। পিডিবির এক কর্মীর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য, যা ইতোমধ্যেই জনমনে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।
২১ ঘণ্টা আগেইজিবাইক চালক জাহিদুর হাওলাদার হত্যায় জড়িত থাকার সন্দেহে পাঁচ ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিশেষ অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেফতার করা হয়। মামলা দায়েরের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যাকারীদেরকে চিহ্নিত ও গ্রেফতার ছাড়াও উদ্ধার করা হয়েছে ছিনতাই হওয়া ইজিবাইক।
১ দিন আগেদুর্নীতির মাধ্যমে উন্নয়ন প্রকল্পের ৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সাবেক দুই উপাচার্য, প্রকৌশলী ও ঠিকাদারসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার(১৮ জুন) সন্ধ্যায় দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
৭ দিন আগেওসি ইসমাইল একসময় ছাত্র দলের রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকার দাবি করেন। তবে এ দাবির প্রেক্ষিতে তিনি কোনো প্রমাণ দাড় করাতে পারেননি। এদিকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থাও এ বিষয়ে এমন কোন প্রমাণ খুঁজে পায়নি বলে জানা গেছে।
৮ দিন আগেময়মনসিংহ জেলার ভালুকা ও গফরগাঁও উপজেলার বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ড (পিডিবি) অফিসের একাধিক কর্মকর্তা ও কর্মচারীর বিরুদ্ধে ট্রান্সফরমার অবৈধভাবে সরবরাহ ও বিক্রির অভিযোগ উঠেছে। পিডিবির এক কর্মীর লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে উঠে এসেছে এমন চাঞ্চল্যকর তথ্য, যা ইতোমধ্যেই জনমনে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে।
ইজিবাইক চালক জাহিদুর হাওলাদার হত্যায় জড়িত থাকার সন্দেহে পাঁচ ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার বিশেষ অভিযান চালিয়ে এদেরকে গ্রেফতার করা হয়। মামলা দায়েরের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে হত্যাকারীদেরকে চিহ্নিত ও গ্রেফতার ছাড়াও উদ্ধার করা হয়েছে ছিনতাই হওয়া ইজিবাইক।
দুর্নীতির মাধ্যমে উন্নয়ন প্রকল্পের ৪ কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের (বেরোবি) সাবেক দুই উপাচার্য, প্রকৌশলী ও ঠিকাদারসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার(১৮ জুন) সন্ধ্যায় দুদক মহাপরিচালক আক্তার হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
ওসি ইসমাইল একসময় ছাত্র দলের রাজনীতির সাথে যুক্ত থাকার দাবি করেন। তবে এ দাবির প্রেক্ষিতে তিনি কোনো প্রমাণ দাড় করাতে পারেননি। এদিকে সরকারি গোয়েন্দা সংস্থাও এ বিষয়ে এমন কোন প্রমাণ খুঁজে পায়নি বলে জানা গেছে।