নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, কাঙ্ক্ষিত ও আইনানুগ সেবা দেওয়ার মাধ্যমে জনগণের মন জয় করতে হবে। এ দেশের মানুষের জন্য ইতিবাচক কাজ করে পুলিশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করতে হবে।
রোববার (১৮ মে) সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স মাঠে অনুষ্ঠিত গ্র্যান্ড মাস্টার প্যারেড পরিদর্শন শেষে ডিএমপি কমিশনার এসব কথা বলেন।
পুলিশ অফিসার ও ফোর্সদের শারীরিক সক্ষমতা বাড়াতে ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে আজ সকালে বর্ণাঢ্য আয়োজন ও আনন্দমুখর পরিবেশে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স মাঠে অনুষ্ঠিত হয় এ গ্র্যান্ড মাস্টার প্যারেড।
পরিদর্শন শেষে প্যারেডে অংশগ্রহণকারী অফিসার ও ফোর্সদের উদ্দেশে ডিএমপি কমিশনার বলেন, মাস্টার প্যারেডের মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে অফিসার ও ফোর্সদের মধ্যে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা। পুলিশ একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী। এখানে শৃঙ্খলা পরিপন্থি এবং আইন ও বিধির বাইরে কোন কাজ করার সুযোগ নেই।
তিনি বলেন, মানুষের সেবায় প্রতিটি কাজ পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে সম্পাদন করতে হবে। যে কোনও পরিস্থিতি দৃঢ় মনোবল নিয়ে মোকাবিলা করতে হবে। নিজেদের মনোবল সবসময় চাঙ্গা রাখতে হবে। নিরপেক্ষ থেকে নিজেকে সম্পূর্ণরূপে জনসেবায় নিয়োজিত করার নির্দেশনা প্রদান করেন ডিএমপি কমিশনার।
মাস্টার প্যারেডে উপস্থিত ছিলেন, ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. সরওয়ার, বিপিএম-সেবা, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) ফারুক আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) এস এন মো. নজরুল ইসলাম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম) মো. মাসুদ করিম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস্, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) হাসান মো. শওকত আলীসহ যুগ্ম পুলিশ কমিশনারসহ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ, ডিএমপির সকল থানার অফিসার ইনচার্জ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তারা।
ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেছেন, কাঙ্ক্ষিত ও আইনানুগ সেবা দেওয়ার মাধ্যমে জনগণের মন জয় করতে হবে। এ দেশের মানুষের জন্য ইতিবাচক কাজ করে পুলিশের ভাবমূর্তি আরও উজ্জ্বল করতে হবে।
রোববার (১৮ মে) সকালে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স মাঠে অনুষ্ঠিত গ্র্যান্ড মাস্টার প্যারেড পরিদর্শন শেষে ডিএমপি কমিশনার এসব কথা বলেন।
পুলিশ অফিসার ও ফোর্সদের শারীরিক সক্ষমতা বাড়াতে ও শৃঙ্খলা নিশ্চিত করতে আজ সকালে বর্ণাঢ্য আয়োজন ও আনন্দমুখর পরিবেশে রাজারবাগ পুলিশ লাইন্স মাঠে অনুষ্ঠিত হয় এ গ্র্যান্ড মাস্টার প্যারেড।
পরিদর্শন শেষে প্যারেডে অংশগ্রহণকারী অফিসার ও ফোর্সদের উদ্দেশে ডিএমপি কমিশনার বলেন, মাস্টার প্যারেডের মুখ্য উদ্দেশ্য হচ্ছে অফিসার ও ফোর্সদের মধ্যে শৃঙ্খলা নিশ্চিত করা। পুলিশ একটি সুশৃঙ্খল বাহিনী। এখানে শৃঙ্খলা পরিপন্থি এবং আইন ও বিধির বাইরে কোন কাজ করার সুযোগ নেই।
তিনি বলেন, মানুষের সেবায় প্রতিটি কাজ পেশাদারিত্ব ও নিষ্ঠার সঙ্গে সম্পাদন করতে হবে। যে কোনও পরিস্থিতি দৃঢ় মনোবল নিয়ে মোকাবিলা করতে হবে। নিজেদের মনোবল সবসময় চাঙ্গা রাখতে হবে। নিরপেক্ষ থেকে নিজেকে সম্পূর্ণরূপে জনসেবায় নিয়োজিত করার নির্দেশনা প্রদান করেন ডিএমপি কমিশনার।
মাস্টার প্যারেডে উপস্থিত ছিলেন, ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মো. সরওয়ার, বিপিএম-সেবা, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (অ্যাডমিন) ফারুক আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস্) এস এন মো. নজরুল ইসলাম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম) মো. মাসুদ করিম; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (লজিস্টিকস্, ফিন্যান্স অ্যান্ড প্রকিউরমেন্ট) হাসান মো. শওকত আলীসহ যুগ্ম পুলিশ কমিশনারসহ, উপ-পুলিশ কমিশনারগণ, ডিএমপির সকল থানার অফিসার ইনচার্জ ও বিভিন্ন পদমর্যাদার পুলিশ কর্মকর্তারা।
ভ্রাম্যমাণ আদালত মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ অনুযায়ী তিন জেলেকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন
৩ ঘণ্টা আগের্ঘদিন পলাতক থাকার পর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে জসীম উদ্দিনকে আটক করা হয়। সোমবার (৬ অক্টোবর) দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে
৭ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ঘটনাটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত একটি নাটক। দোকান মালিক নিজেই এ ঘটনার মূলহোতা। দেশকে অস্থিতিশীল করতে বা অন্য কোনো উদ্দেশ্যে এ নাটক সাজানো হয়েছিল কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে
৮ ঘণ্টা আগেনিহত ব্যক্তির পরিবার থেকে মারধরকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করা হচ্ছে। পুলিশ অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ধরতে অভিযান শুরু করেছে। এখানে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না
১ দিন আগেভ্রাম্যমাণ আদালত মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ অনুযায়ী তিন জেলেকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন
র্ঘদিন পলাতক থাকার পর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে জসীম উদ্দিনকে আটক করা হয়। সোমবার (৬ অক্টোবর) দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ঘটনাটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত একটি নাটক। দোকান মালিক নিজেই এ ঘটনার মূলহোতা। দেশকে অস্থিতিশীল করতে বা অন্য কোনো উদ্দেশ্যে এ নাটক সাজানো হয়েছিল কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে
নিহত ব্যক্তির পরিবার থেকে মারধরকারী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে মামলা করা হচ্ছে। পুলিশ অভিযুক্ত ব্যক্তিদের ধরতে অভিযান শুরু করেছে। এখানে কাউকে ছাড় দেওয়া হবে না