নিজস্ব প্রতিবেদক
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচে) পাঠানো হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক আশরাফুল আলম আজ শনিবার বিকেল ৫টার দিকে এ তথ্য জানান। বলেন, শিশুটির শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সিএমএইচে) নেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে গুরুতর অবস্থায় শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। এর পর থেকে শিশুটি পিআইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিল।
সে সময় শিশুটির চাচা সাংবাদিকদের বলেন, ‘সে গত ১ মার্চ মাগুরার নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল। বৃহস্পতিবার সকালে বড় বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া তাকে একটি ঘরের মধ্যে নিয়ে ধর্ষণ করে। মারাত্মক অসুস্থ অবস্থায় শিশুটিকে প্রথমে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর গুরুতর অবস্থায় আনা হয় ঢাকা মেডিকেলে।’
এদিকে আজ দুপুরে ভুক্তভোগী শিশুটির মা বাদী হয়ে মাগুরা সদর থানায় চারজনকে আসামি করে মামলা করেছেন। এরই মধ্যে চার আসামিকেই গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাগুরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মিরাজুল ইসলাম বলেন, শিশুটি ঢাকায় চিকিৎসাধীন। তাঁর মা সেখানে আছেন। সকালে শিশুটির বড় বোন ও বাবার মাধ্যমে তার মা থানায় এজাহার পাঠান। সেই অনুযায়ী মামলা রুজু হয়েছে। মামলার চার আসামি আগে থেকেই পুলিশের হেফাজতে ছিলেন। তাঁদের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে আজ শনিবার বিকেলে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচে) পাঠানো হয়েছে। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপপরিচালক আশরাফুল আলম আজ শনিবার বিকেল ৫টার দিকে এ তথ্য জানান। বলেন, শিশুটির শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হওয়ায় উন্নত চিকিৎসার জন্য তাকে সিএমএইচে) নেওয়া হয়েছে।
গত বৃহস্পতিবার রাতে গুরুতর অবস্থায় শিশুটিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। এর পর থেকে শিশুটি পিআইসিইউতে চিকিৎসাধীন ছিল।
সে সময় শিশুটির চাচা সাংবাদিকদের বলেন, ‘সে গত ১ মার্চ মাগুরার নিজনান্দুয়ালী গ্রামে বোনের বাড়িতে বেড়াতে গিয়েছিল। বৃহস্পতিবার সকালে বড় বোনের শ্বশুর হিটু মিয়া তাকে একটি ঘরের মধ্যে নিয়ে ধর্ষণ করে। মারাত্মক অসুস্থ অবস্থায় শিশুটিকে প্রথমে মাগুরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে তাকে ফরিদপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। এরপর গুরুতর অবস্থায় আনা হয় ঢাকা মেডিকেলে।’
এদিকে আজ দুপুরে ভুক্তভোগী শিশুটির মা বাদী হয়ে মাগুরা সদর থানায় চারজনকে আসামি করে মামলা করেছেন। এরই মধ্যে চার আসামিকেই গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
বিষয়টি নিশ্চিত করে মাগুরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. মিরাজুল ইসলাম বলেন, শিশুটি ঢাকায় চিকিৎসাধীন। তাঁর মা সেখানে আছেন। সকালে শিশুটির বড় বোন ও বাবার মাধ্যমে তার মা থানায় এজাহার পাঠান। সেই অনুযায়ী মামলা রুজু হয়েছে। মামলার চার আসামি আগে থেকেই পুলিশের হেফাজতে ছিলেন। তাঁদের মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
বেনাপোল কাস্টম্সে দীর্ঘদিন ধরে ঘুষ ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। দুদকের এই অভিযানকে তারা স্বাগত জানিয়েছেন। বেনাপোল কাস্টমস হাউজ দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর। প্রতিদিন এখানে কোটি টাকার পণ্য আমদানি-রপ্তানি হয়। তবে নানা সময় দুর্নীতির অভিযোগে আলোচনায় আসে এই বন্দর
১১ ঘণ্টা আগেভ্রাম্যমাণ আদালত মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ অনুযায়ী তিন জেলেকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন
১ দিন আগের্ঘদিন পলাতক থাকার পর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে জসীম উদ্দিনকে আটক করা হয়। সোমবার (৬ অক্টোবর) দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে
১ দিন আগেপ্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ঘটনাটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত একটি নাটক। দোকান মালিক নিজেই এ ঘটনার মূলহোতা। দেশকে অস্থিতিশীল করতে বা অন্য কোনো উদ্দেশ্যে এ নাটক সাজানো হয়েছিল কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে
১ দিন আগেবেনাপোল কাস্টম্সে দীর্ঘদিন ধরে ঘুষ ও অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। দুদকের এই অভিযানকে তারা স্বাগত জানিয়েছেন। বেনাপোল কাস্টমস হাউজ দেশের সবচেয়ে বড় স্থলবন্দর। প্রতিদিন এখানে কোটি টাকার পণ্য আমদানি-রপ্তানি হয়। তবে নানা সময় দুর্নীতির অভিযোগে আলোচনায় আসে এই বন্দর
ভ্রাম্যমাণ আদালত মৎস্য সুরক্ষা ও সংরক্ষণ আইন ১৯৫০ অনুযায়ী তিন জেলেকে এক মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করেন
র্ঘদিন পলাতক থাকার পর গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে জসীম উদ্দিনকে আটক করা হয়। সোমবার (৬ অক্টোবর) দুপুরে তাকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে
প্রাথমিক তদন্তে জানা গেছে, ঘটনাটি ছিল পূর্বপরিকল্পিত একটি নাটক। দোকান মালিক নিজেই এ ঘটনার মূলহোতা। দেশকে অস্থিতিশীল করতে বা অন্য কোনো উদ্দেশ্যে এ নাটক সাজানো হয়েছিল কি না, সেটিও খতিয়ে দেখা হচ্ছে