বেলাব, নরসিংদী
নরসিংদীর বেলাবতে জমি সংক্রান্ত বিরোধে ছোট ভাইকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে বড় ভাই। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে বেলাব উপজেলার পাটুলী ইউনিয়নের গলগলিয়া গ্রামে।গতকাল বুধবার বড় ভাই কৃষ্ণ চন্দ্র সরকারে হাতে প্রদ্বীপ চন্দ্র সরকার ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার ও এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
নিহতের স্বজনরা জানান, গলগলিয়া গ্রামে জীতেন্দ্র চন্দ্র সরকারের বড় ছেলে কৃষ্ণ চন্দ্র সরকার ও ছোট ছেলে প্রদ্বীপ চন্দ্র সরকারের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। গত ২৮ জানুয়ারী মঙ্গলবার দুপুরে তাদের বাড়িতে জমি নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে ফের কথা কাটাকাটি হয়। এরই ফাঁকে উত্তেজিত হয়ে বড় ভাই কৃষ্ণ চন্দ্র সরকার
ছোট ভাই প্রদ্বীপ চন্দ্র সরকার(৬২) মাথায় কোদাল দিয়ে কুপ দেয়। কোদালের কুপে ছোট ভাই প্রদ্বীপ চন্দ্র সরকার মাটিতে লুটিয়ে পড়লে পরিবারের লোকজন প্রথমে বেলাব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। পরে অবস্থা গুরুতর হওয়ায় আহত প্রদ্বীপ চন্দ্র
সরকারকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায় স্বজনরা। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাত পৌনে দুইটার দিকে ছোট ভাই প্রদ্বীপ চন্দ্র সরকার মারা যায়।
এ ঘটনায় নিহতের মেয়ে আরতি চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে ঘাতক কৃষ্ণ চন্দ্র সরকার ও তার স্ত্রী অঞ্জনা রানীকে আসামী করে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। ঘটনা পর থেকে জড়িতরা পলাতক রয়েছে।
নিহতের পুত্রবধূ রত্না রাণী সরকার জানান, কোদাল দিয়ে আমার শ্বশুরের মাথায় পাঁচটি কোপ দেওয়া হয়েছে।
বেলাব থানার ওসি মীর মাহবুবুর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন,এ ঘটনায় বেলাব থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে নিহতের মেয়ে। আসামী পলাতক রয়েছে। তাদের গ্রেফতার অভিযান অব্যহত রয়েছে।
নরসিংদীর বেলাবতে জমি সংক্রান্ত বিরোধে ছোট ভাইকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে বড় ভাই। ঘটনাটি ঘটেছে গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে বেলাব উপজেলার পাটুলী ইউনিয়নের গলগলিয়া গ্রামে।গতকাল বুধবার বড় ভাই কৃষ্ণ চন্দ্র সরকারে হাতে প্রদ্বীপ চন্দ্র সরকার ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। এ ঘটনায় নিহতের পরিবার ও এলাকায় নেমে এসেছে শোকের ছায়া।
নিহতের স্বজনরা জানান, গলগলিয়া গ্রামে জীতেন্দ্র চন্দ্র সরকারের বড় ছেলে কৃষ্ণ চন্দ্র সরকার ও ছোট ছেলে প্রদ্বীপ চন্দ্র সরকারের মধ্যে দীর্ঘদিন ধরে পৈত্রিক সম্পত্তি নিয়ে বিরোধ চলে আসছে। গত ২৮ জানুয়ারী মঙ্গলবার দুপুরে তাদের বাড়িতে জমি নিয়ে দুই ভাইয়ের মধ্যে ফের কথা কাটাকাটি হয়। এরই ফাঁকে উত্তেজিত হয়ে বড় ভাই কৃষ্ণ চন্দ্র সরকার
ছোট ভাই প্রদ্বীপ চন্দ্র সরকার(৬২) মাথায় কোদাল দিয়ে কুপ দেয়। কোদালের কুপে ছোট ভাই প্রদ্বীপ চন্দ্র সরকার মাটিতে লুটিয়ে পড়লে পরিবারের লোকজন প্রথমে বেলাব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায়। পরে অবস্থা গুরুতর হওয়ায় আহত প্রদ্বীপ চন্দ্র
সরকারকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে যায় স্বজনরা। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বুধবার রাত পৌনে দুইটার দিকে ছোট ভাই প্রদ্বীপ চন্দ্র সরকার মারা যায়।
এ ঘটনায় নিহতের মেয়ে আরতি চন্দ্র সরকার বাদী হয়ে ঘাতক কৃষ্ণ চন্দ্র সরকার ও তার স্ত্রী অঞ্জনা রানীকে আসামী করে হত্যা মামলা দায়ের করেছেন। ঘটনা পর থেকে জড়িতরা পলাতক রয়েছে।
নিহতের পুত্রবধূ রত্না রাণী সরকার জানান, কোদাল দিয়ে আমার শ্বশুরের মাথায় পাঁচটি কোপ দেওয়া হয়েছে।
বেলাব থানার ওসি মীর মাহবুবুর রহমান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন,এ ঘটনায় বেলাব থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেছে নিহতের মেয়ে। আসামী পলাতক রয়েছে। তাদের গ্রেফতার অভিযান অব্যহত রয়েছে।
আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
১ দিন আগেবাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
২ দিন আগেপ্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
৩ দিন আগেমঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন
৪ দিন আগেআটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন