আমির খসরু লাবলু
আটক ব্যক্তিরা হলেন—নিহতের চাচাতো বোন মোর্শেদা ইয়াসমিন (শিল্পী), তার স্বামী মজিবর শিকদার (গ্রাম: আলিশা, থানা: নড়িয়া, জেলা: শরীয়তপুর), ধনমন্ডল এলাকার ইলিয়াস হোসেন, আসাদুজ্জামান ও বাবুল মিয়া।
এর আগে (বৃহস্পতিবার) রাতে নিহতের বাবা শাহাবুদ্দিন দেবীগঞ্জ থানায় অজ্ঞাতদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ পাঁচজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যায়।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকাল ১০টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে মাত্র ৫০ গজ দূরে একটি বাগানের পাশে মোকলেছারের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী।
নিহত মোকলেছার দণ্ডপাল ইউনিয়নের ধনমন্ডল ঢাকাইয়া পাড়া এলাকার বাসিন্দা এবং স্থানীয় খোচাবাড়ি বাজারে প্রসাধনীর দোকান চালাতেন। তিনি শাহাবুদ্দিনের একমাত্র সন্তান।
খবর পেয়ে দেবীগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করে। পরে র্যাব, সিআইডি, পিবিআইসহ পুলিশের একাধিক ইউনিট ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আলামত সংগ্রহ করে। বিকাল ৪টায় মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার ময়নাতদন্ত না হওয়ায় শুক্রবার তা সম্পন্ন করে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
পুলিশ বলছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক ব্যক্তিদের কয়েকজনের বক্তব্যে হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্টতার আভাস মিলেছে।
নিহতের বাবা শাহাবুদ্দিন বলেন, "বুধবার রাত ৯টার দিকে আমার ছেলে বাড়ি আসে এবং পাশের একটি বিয়েতে খাবার খায়। কিছুক্ষণ পর সে আবার বাড়ি থেকে বের হয়। এরপর আর ফেরেনি। ফজরের সময় পুত্রবধূ জানায়, সে এখনো ফেরেনি এবং তার ফোনও বন্ধ।" তিনি ধারণা করছেন, হত্যার সঙ্গে তার ছেলের পরিচিত কেউ জড়িত থাকতে পারে।
দেবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সোয়েল রানা বলেন, "ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে আমরা কাজ করছি। সন্দেহভাজন পাঁচজনকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শুক্রবার আদালতে পাঠানো হয়েছে। আমরা আসামিদের রিমান্ডের আবেদন করেছি। তদন্তের অগ্রগতি অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
আটক ব্যক্তিরা হলেন—নিহতের চাচাতো বোন মোর্শেদা ইয়াসমিন (শিল্পী), তার স্বামী মজিবর শিকদার (গ্রাম: আলিশা, থানা: নড়িয়া, জেলা: শরীয়তপুর), ধনমন্ডল এলাকার ইলিয়াস হোসেন, আসাদুজ্জামান ও বাবুল মিয়া।
এর আগে (বৃহস্পতিবার) রাতে নিহতের বাবা শাহাবুদ্দিন দেবীগঞ্জ থানায় অজ্ঞাতদের আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। এরই পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ পাঁচজনকে আটক করে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য থানায় নিয়ে যায়।
বৃহস্পতিবার (১২ জুন) সকাল ১০টার দিকে নিজ বাড়ি থেকে মাত্র ৫০ গজ দূরে একটি বাগানের পাশে মোকলেছারের মরদেহ পড়ে থাকতে দেখে এলাকাবাসী।
নিহত মোকলেছার দণ্ডপাল ইউনিয়নের ধনমন্ডল ঢাকাইয়া পাড়া এলাকার বাসিন্দা এবং স্থানীয় খোচাবাড়ি বাজারে প্রসাধনীর দোকান চালাতেন। তিনি শাহাবুদ্দিনের একমাত্র সন্তান।
খবর পেয়ে দেবীগঞ্জ থানা পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে তদন্ত শুরু করে। পরে র্যাব, সিআইডি, পিবিআইসহ পুলিশের একাধিক ইউনিট ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে আলামত সংগ্রহ করে। বিকাল ৪টায় মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পঞ্চগড় আধুনিক সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
পুলিশ জানায়, বৃহস্পতিবার ময়নাতদন্ত না হওয়ায় শুক্রবার তা সম্পন্ন করে মরদেহ পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে।
পুলিশ বলছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে আটক ব্যক্তিদের কয়েকজনের বক্তব্যে হত্যাকাণ্ডে সংশ্লিষ্টতার আভাস মিলেছে।
নিহতের বাবা শাহাবুদ্দিন বলেন, "বুধবার রাত ৯টার দিকে আমার ছেলে বাড়ি আসে এবং পাশের একটি বিয়েতে খাবার খায়। কিছুক্ষণ পর সে আবার বাড়ি থেকে বের হয়। এরপর আর ফেরেনি। ফজরের সময় পুত্রবধূ জানায়, সে এখনো ফেরেনি এবং তার ফোনও বন্ধ।" তিনি ধারণা করছেন, হত্যার সঙ্গে তার ছেলের পরিচিত কেউ জড়িত থাকতে পারে।
দেবীগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. সোয়েল রানা বলেন, "ঘটনার রহস্য উদ্ঘাটনে আমরা কাজ করছি। সন্দেহভাজন পাঁচজনকে জিজ্ঞাসাবাদ শেষে শুক্রবার আদালতে পাঠানো হয়েছে। আমরা আসামিদের রিমান্ডের আবেদন করেছি। তদন্তের অগ্রগতি অনুযায়ী পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
১ দিন আগেবাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
২ দিন আগেপ্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
৩ দিন আগেমঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন
৪ দিন আগেআটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন