মানিকগঞ্জ

মানিকগঞ্জে এক তরুণীকে জোরপূর্বক মদ্যপান করিয়ে ধর্ষণ এবং অশ্লীল ছবি ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে ছত্তার মিয়া (৪০) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তিনি ভুক্তভোগী তরুণীর দুলাভাই।
বুধবার (২ জুলাই) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে শহরের শহীদ স্মরণী এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম আমান উল্লাহ।
এর আগে গত ১৯ জুন সদর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী ওই তরুণী। লিখিত অভিযোগে তিনি জানান, ছত্তার মিয়া তার দুলাভাই এবং তাঁর স্ত্রী রুনা আক্তার (৩০) ভুক্তভোগীর বড় বোন। ২০২৪ সালের ২৫ নভেম্বর ছত্তার মিয়া ফোন করে জানান তাঁর স্ত্রী গর্ভবতী এবং এ উপলক্ষে ভুক্তভোগীকে তাঁদের বাসায় আমন্ত্রণ জানান। ওইদিন দুপুরে তরুণী সেখানে গেলে কয়েক দিন পর, ১৬ ডিসেম্বর রাতে ছত্তার, তাঁর স্ত্রী রুনা এবং ছত্তারের আরেক স্ত্রী সোনিয়া মিলে তাকে জোরপূর্বক মদ খাইয়ে অচেতন করে ফেলে।
পরদিন সকালে জ্ঞান ফেরার পর তিনি নিজেকে ছত্তার মিয়ার পাশে অর্ধনগ্ন অবস্থায় দেখতে পান। এতে তার সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে বুঝতে পারেন।
অভিযোগে আরও বলা হয়, ঘটনার কিছুদিন পর ছত্তার মিয়া মোবাইলে ধারণ করা অশ্লীল ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে একাধিকবার তাকে ব্ল্যাকমেইল করে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। সর্বশেষ, ১৮ জুন রাত ৮টার দিকে ‘কাঠ গোলাপ’ নামে একটি ফেসবুক আইডি থেকে তাঁর কিছু ব্যক্তিগত ছবি ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
ঘটনার পর পরই ভুক্তভোগী থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ করেন।
এ বিষয়ে ওসি এসএম আমান উল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, “ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি আইনে করা মামলায় প্রধান আসামি ছত্তার মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলাটি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁকে আদালতে পাঠানো হবে।”

মানিকগঞ্জে এক তরুণীকে জোরপূর্বক মদ্যপান করিয়ে ধর্ষণ এবং অশ্লীল ছবি ছড়িয়ে দেওয়ার অভিযোগে ছত্তার মিয়া (৪০) নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তিনি ভুক্তভোগী তরুণীর দুলাভাই।
বুধবার (২ জুলাই) বিকেল সাড়ে চারটার দিকে শহরের শহীদ স্মরণী এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে নিশ্চিত করেছেন মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এসএম আমান উল্লাহ।
এর আগে গত ১৯ জুন সদর থানায় লিখিত অভিযোগ করেন ভুক্তভোগী ওই তরুণী। লিখিত অভিযোগে তিনি জানান, ছত্তার মিয়া তার দুলাভাই এবং তাঁর স্ত্রী রুনা আক্তার (৩০) ভুক্তভোগীর বড় বোন। ২০২৪ সালের ২৫ নভেম্বর ছত্তার মিয়া ফোন করে জানান তাঁর স্ত্রী গর্ভবতী এবং এ উপলক্ষে ভুক্তভোগীকে তাঁদের বাসায় আমন্ত্রণ জানান। ওইদিন দুপুরে তরুণী সেখানে গেলে কয়েক দিন পর, ১৬ ডিসেম্বর রাতে ছত্তার, তাঁর স্ত্রী রুনা এবং ছত্তারের আরেক স্ত্রী সোনিয়া মিলে তাকে জোরপূর্বক মদ খাইয়ে অচেতন করে ফেলে।
পরদিন সকালে জ্ঞান ফেরার পর তিনি নিজেকে ছত্তার মিয়ার পাশে অর্ধনগ্ন অবস্থায় দেখতে পান। এতে তার সঙ্গে অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা ঘটেছে বুঝতে পারেন।
অভিযোগে আরও বলা হয়, ঘটনার কিছুদিন পর ছত্তার মিয়া মোবাইলে ধারণ করা অশ্লীল ছবি ও ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়ার হুমকি দিয়ে একাধিকবার তাকে ব্ল্যাকমেইল করে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। সর্বশেষ, ১৮ জুন রাত ৮টার দিকে ‘কাঠ গোলাপ’ নামে একটি ফেসবুক আইডি থেকে তাঁর কিছু ব্যক্তিগত ছবি ছড়িয়ে দেওয়া হয়।
ঘটনার পর পরই ভুক্তভোগী থানায় গিয়ে লিখিত অভিযোগ করেন।
এ বিষয়ে ওসি এসএম আমান উল্লাহ প্রথম আলোকে বলেন, “ধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি আইনে করা মামলায় প্রধান আসামি ছত্তার মিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছে। মামলাটি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। আইনি প্রক্রিয়া শেষে তাঁকে আদালতে পাঠানো হবে।”

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
৩ ঘণ্টা আগে
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
৪ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।
১ দিন আগেপঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।