সাতক্ষীরা

খাবারের লোভ দিয়ে ৮ বছরের এক শিশুকন্যাকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মনিরুল ইসলাম নামে (৩২) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তাকে তালা উপজেলার নাংলা এলাকা থেকে আটকের পর পুলিশ সোপার্দ করে স্থানীয় জনতা।
আটককৃত মনিরুল উপজেলার ইসলামকাটি ইউনিয়নের ইথালী গ্রামের আব্দুর সামাদ গাজীর ছেলে। নির্যাতিত শিশু কন্যাটি স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণির ছাত্রী।
নির্যাতিতা শিশুটির দাদী জানান, মঙ্গলবার (২৪ জুন) বিকালে তাদের নাংলা গ্রামের বাড়িতে পার্শ্ববর্তী উথালী গ্রামের আব্দুস সামাদ গাজীর ছেলে মনিরুল গাজী বেড়াতে আসে। সে চলে যাবার পর থেকে শিশু নাতনিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। এর ২ঘন্টা পর শিশুটি বাড়ি ফিরে আসে এবং রাত ১০টার দিকে লোকমুখে ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনা জানতে পারি।
উথালী গ্রামের মাসুদুর রহমান জানান, গ্রামের মনিরুল ইসলাম গাজী একজন চিহ্নিত লম্পট। তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ওই শিশুটি সম্পর্কে মনিরুলের ভাগ্নি হওয়ায় তারা একে অপরের পরিচিত। মঙ্গলবার বিকালে খাবার খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে শিশুটিকে বাড়ি থেকে ফুসলিয়ে নিয়ে আসে। পরে নির্জন স্থানে আসার পর লম্পট মনিরুল একটি পাটক্ষেতের মধ্যে নিয়ে ওই শিশুকে জোর পূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করে। এসময় ওই পাটক্ষেতের পাশে থাকা মহিলারা বিষয়টি বুঝতে পারলে মনিরুল শিশুটিকে রেখে পালিয়ে যায়।
তালা থানার ভারপ্রাপ্তকর্মকর্তা ( ওসি) মো. মাইনউদ্দিন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মনিরুলকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে ধর্ষণ চেষ্টার বিষয় স্বীকার করেছে। এঘটনায় শিশুর পিতা বাদী হয়ে তালা থানায় ধর্ষণ চেষ্টা অভিযোগ এনে একটি মামলা করেছেন।
বুধবার (২৫ জুন) সকালে মনিররুলকে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

খাবারের লোভ দিয়ে ৮ বছরের এক শিশুকন্যাকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে মনিরুল ইসলাম নামে (৩২) নামে এক যুবককে আটক করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার সন্ধ্যায় তাকে তালা উপজেলার নাংলা এলাকা থেকে আটকের পর পুলিশ সোপার্দ করে স্থানীয় জনতা।
আটককৃত মনিরুল উপজেলার ইসলামকাটি ইউনিয়নের ইথালী গ্রামের আব্দুর সামাদ গাজীর ছেলে। নির্যাতিত শিশু কন্যাটি স্থানীয় একটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৩য় শ্রেণির ছাত্রী।
নির্যাতিতা শিশুটির দাদী জানান, মঙ্গলবার (২৪ জুন) বিকালে তাদের নাংলা গ্রামের বাড়িতে পার্শ্ববর্তী উথালী গ্রামের আব্দুস সামাদ গাজীর ছেলে মনিরুল গাজী বেড়াতে আসে। সে চলে যাবার পর থেকে শিশু নাতনিকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। এর ২ঘন্টা পর শিশুটি বাড়ি ফিরে আসে এবং রাত ১০টার দিকে লোকমুখে ধর্ষণ চেষ্টার ঘটনা জানতে পারি।
উথালী গ্রামের মাসুদুর রহমান জানান, গ্রামের মনিরুল ইসলাম গাজী একজন চিহ্নিত লম্পট। তার বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ রয়েছে। তিনি বলেন, ওই শিশুটি সম্পর্কে মনিরুলের ভাগ্নি হওয়ায় তারা একে অপরের পরিচিত। মঙ্গলবার বিকালে খাবার খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে শিশুটিকে বাড়ি থেকে ফুসলিয়ে নিয়ে আসে। পরে নির্জন স্থানে আসার পর লম্পট মনিরুল একটি পাটক্ষেতের মধ্যে নিয়ে ওই শিশুকে জোর পূর্বক ধর্ষণের চেষ্টা করে। এসময় ওই পাটক্ষেতের পাশে থাকা মহিলারা বিষয়টি বুঝতে পারলে মনিরুল শিশুটিকে রেখে পালিয়ে যায়।
তালা থানার ভারপ্রাপ্তকর্মকর্তা ( ওসি) মো. মাইনউদ্দিন জানান, খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে মনিরুলকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে ধর্ষণ চেষ্টার বিষয় স্বীকার করেছে। এঘটনায় শিশুর পিতা বাদী হয়ে তালা থানায় ধর্ষণ চেষ্টা অভিযোগ এনে একটি মামলা করেছেন।
বুধবার (২৫ জুন) সকালে মনিররুলকে ওই মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে আদালতে পাঠানো হয়েছে।

পঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
৪ ঘণ্টা আগে
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
৫ ঘণ্টা আগে
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।
১ দিন আগেপঞ্চগড়ের তেঁতুলিয়ার বাংলাবান্ধা স্থলবন্দরে মানসিক ভারসাম্যহীন এক ২০ বছর বয়সী নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন
খুলনার লবণচরা দরবেশ মোল্লা গলিতে সংঘটিত নৃশংস ট্রিপল মার্ডার রহস্যের পরিধি বাড়ছে। শিশু মোস্তাকিম (৮), ফাতিহা (৬) ও তাদের নানি মহিতুন্নেছা বেগমকে হত্যা করার ঘটনায় এখনও কোনো নিশ্চিত আসামি শনাক্ত হয়নি, তবে সন্দেহের তালিকায় বাদ যাচ্ছে না নিহত শিশুদের পরিবারের সদস্যরাও
নরসিংদীর বিভিন্ন ফিলিং স্টেশনে এ অভিযান পরিচালনা করে তিনটি পাম্পের পাঁচটি ইউনিট বন্ধ করে দিয়েছ বিএসটিআই। সংস্থাটির আঞ্চলিক কার্যালয় নরসিংদীর সহকারী পরিচালক (মেট্রোলজি) মো: কামরুল পলাশের নেতৃত্বে এবং পরিদর্শক (মেট্রোলজি) মো: আরিফ হোসেন আসিফ ও কাজী শাখাওয়াত হোসেন এ অভিযান পরিচালনা করেন।