বরিশাল
শারীরিক প্রতিবন্ধী নারীকে পাঁচ মাস পূর্বে কৌশলে নিজের ঘরে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে প্রতিবেশী দুই সন্তানের জনক। পরবর্তীতে বিষয়টি কাউকে না জানানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি দেখানো হয়।
ধর্ষণে ওই নারী পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর বিষয়টি যখন চারিদিকে ছড়িয়ে পরে তখন ধর্ষকের পক্ষালম্বন করে ধর্ষণের ঘটনাটি অর্থের বিনিময়ে ধামাচাপা দিতে মরিয়া হয়ে ওঠে স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল। তারা নির্যাতিতার পরিবারকে মামলা দায়ের না করার জন্য বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিয়ে আসছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ঘটনাটি বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার বাগধা ইউনিয়নের মধ্য চাত্রিশিরা গ্রামের।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) বিকেলে সরেজমিনে নির্যাতিতা ওই প্রতিবন্ধী নারী জানান, গত প্রায় পাঁচ মাস পূর্বে নিজের ঘরে ডেকে নিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করে প্রতিবেশী দুই সন্তানের জনক পলাশ সরদার। এ সময় এ ঘটনা কাউকে না বলার জন্য বিভিন্ন ধরনের হুমকি প্রদর্শন করা হয়।
ফলে কাউকে কিছুই জানায়নি নির্যাতিতা ওই প্রতিবন্ধী নারী। এভাবে প্রায় পাঁচ মাস অতিবাহিত হওয়ার পর প্রতিবন্ধী ওই নারীর গর্ভধারণের লক্ষণ সমূহ দেখা দিলে পরিবারের সদস্যরা তার শারীরিক পরীক্ষা করিয়ে অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি জানতে পারেন। পরবর্তীতে গর্ভধারণের বিষয়টি সম্পর্কে প্রতিবন্ধী নারীর কাছে জানতে চাইলে সে সমস্ত ঘটনা খুলে বলেন।
বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর স্থানীয় প্রভাবশালী ছালাম মোল্লাসহ কতিপয় ব্যক্তি অর্থের বিনিময়ে পুরো ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন। এমনকি ওই প্রভাবশালীদের অব্যাহত হুমকির মুখে নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যরা এখন পর্যন্ত মামলা দায়ের করতে পারেননি।
নির্যাতিতার মা বলেন, ধর্ষণের আগে ও পরে তার মেয়েকে ভয় দেখানো হয়। যেকারনে তার মেয়ে তাদের কাউকে কিছু জানায় নি। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে অর্থের বিনিময়ে ঘটনাটিকে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করেন গ্রামের কয়েকজন প্রভাবশালীরা। তবে ধামাচাপা নয়, তিনি এ ঘটনার সঠিক বিচার দাবি করেন।
অর্থের বিনিময়ে পুরো বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে ছালাম মোল্লা বলেন, বিষয়টি নিয়ে মেয়ের পরিবারকে আপোষ-মীমাংসার কথা বলা হয়েছে। ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ঘটনায় স্থানীয় পর্যায়ে আপোষ-মীমাংসার সুযোগ রয়েছে কিনা জানতে চাইলে ছালাম মোল্লা বলেন, সে বিষয়ে আমার জানা নাই।
অপরদিকে ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত যুবক পলাশ সরদার বলেন, আমি ওই নারীকে ঠিকমতো চিনি না। সেখানে ধর্ষণের প্রশ্নই আসেনা। তাছাড়া আমার স্ত্রী ও সন্তান রয়েছে। আমি ভ্যান চালিয়ে তাদের ভরন পোষণের ব্যবস্থা করে আসছি। তিনি আরও বলেন, গ্রামের কিছু অসাধু ব্যক্তি ষড়যন্ত্র করে আমাকে ফাঁসাতে চাচ্ছে।
এ ব্যাপারে আগৈলঝাড়া থানা ওসি মো. অলিউর রহমান বলেন, প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় এখনও কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেননি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
শারীরিক প্রতিবন্ধী নারীকে পাঁচ মাস পূর্বে কৌশলে নিজের ঘরে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে প্রতিবেশী দুই সন্তানের জনক। পরবর্তীতে বিষয়টি কাউকে না জানানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের ভয়ভীতি দেখানো হয়।
ধর্ষণে ওই নারী পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর বিষয়টি যখন চারিদিকে ছড়িয়ে পরে তখন ধর্ষকের পক্ষালম্বন করে ধর্ষণের ঘটনাটি অর্থের বিনিময়ে ধামাচাপা দিতে মরিয়া হয়ে ওঠে স্থানীয় একটি প্রভাবশালী মহল। তারা নির্যাতিতার পরিবারকে মামলা দায়ের না করার জন্য বিভিন্ন ধরনের হুমকি দিয়ে আসছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে।
ঘটনাটি বরিশালের আগৈলঝাড়া উপজেলার বাগধা ইউনিয়নের মধ্য চাত্রিশিরা গ্রামের।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) বিকেলে সরেজমিনে নির্যাতিতা ওই প্রতিবন্ধী নারী জানান, গত প্রায় পাঁচ মাস পূর্বে নিজের ঘরে ডেকে নিয়ে ভয়ভীতি দেখিয়ে জোরপূর্বক তাকে ধর্ষণ করে প্রতিবেশী দুই সন্তানের জনক পলাশ সরদার। এ সময় এ ঘটনা কাউকে না বলার জন্য বিভিন্ন ধরনের হুমকি প্রদর্শন করা হয়।
ফলে কাউকে কিছুই জানায়নি নির্যাতিতা ওই প্রতিবন্ধী নারী। এভাবে প্রায় পাঁচ মাস অতিবাহিত হওয়ার পর প্রতিবন্ধী ওই নারীর গর্ভধারণের লক্ষণ সমূহ দেখা দিলে পরিবারের সদস্যরা তার শারীরিক পরীক্ষা করিয়ে অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি জানতে পারেন। পরবর্তীতে গর্ভধারণের বিষয়টি সম্পর্কে প্রতিবন্ধী নারীর কাছে জানতে চাইলে সে সমস্ত ঘটনা খুলে বলেন।
বিষয়টি জানাজানি হওয়ার পর স্থানীয় প্রভাবশালী ছালাম মোল্লাসহ কতিপয় ব্যক্তি অর্থের বিনিময়ে পুরো ঘটনাটি ধামাচাপা দেয়ার জন্য মরিয়া হয়ে ওঠেন। এমনকি ওই প্রভাবশালীদের অব্যাহত হুমকির মুখে নির্যাতিতার পরিবারের সদস্যরা এখন পর্যন্ত মামলা দায়ের করতে পারেননি।
নির্যাতিতার মা বলেন, ধর্ষণের আগে ও পরে তার মেয়েকে ভয় দেখানো হয়। যেকারনে তার মেয়ে তাদের কাউকে কিছু জানায় নি। পরে বিষয়টি জানাজানি হলে অর্থের বিনিময়ে ঘটনাটিকে ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা করেন গ্রামের কয়েকজন প্রভাবশালীরা। তবে ধামাচাপা নয়, তিনি এ ঘটনার সঠিক বিচার দাবি করেন।
অর্থের বিনিময়ে পুরো বিষয়টি ধামাচাপা দেওয়ার অভিযোগ অস্বীকার করে ছালাম মোল্লা বলেন, বিষয়টি নিয়ে মেয়ের পরিবারকে আপোষ-মীমাংসার কথা বলা হয়েছে। ধর্ষণে অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার ঘটনায় স্থানীয় পর্যায়ে আপোষ-মীমাংসার সুযোগ রয়েছে কিনা জানতে চাইলে ছালাম মোল্লা বলেন, সে বিষয়ে আমার জানা নাই।
অপরদিকে ধর্ষণের অভিযোগ অস্বীকার করে অভিযুক্ত যুবক পলাশ সরদার বলেন, আমি ওই নারীকে ঠিকমতো চিনি না। সেখানে ধর্ষণের প্রশ্নই আসেনা। তাছাড়া আমার স্ত্রী ও সন্তান রয়েছে। আমি ভ্যান চালিয়ে তাদের ভরন পোষণের ব্যবস্থা করে আসছি। তিনি আরও বলেন, গ্রামের কিছু অসাধু ব্যক্তি ষড়যন্ত্র করে আমাকে ফাঁসাতে চাচ্ছে।
এ ব্যাপারে আগৈলঝাড়া থানা ওসি মো. অলিউর রহমান বলেন, প্রতিবন্ধী নারীকে ধর্ষণের ঘটনায় এখনও কেউ থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেননি। অভিযোগ পেলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
আটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
১৯ ঘণ্টা আগেবাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
১ দিন আগেপ্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
৩ দিন আগেমঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন
৪ দিন আগেআটক রুবেল দীর্ঘদিন ধরে সীমান্ত এলাকায় মাদক কারবারের সঙ্গে জড়িত ছিল
বাগেরহাটে দুর্বৃত্তদের হামলায় এ এস এম হায়াত উদ্দিন (৪২) নামে এক সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় পৌর শহরের হাড়িখালি এলাকায় এ নৃশংস ঘটনা ঘটে। নিহত হায়াত উদ্দিন দৈনিক ভোরের চেতনা পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক ছিলেন।
প্রাথমিকভাবে শিশুটিকে ধর্ষণের আলামত পাওয়া গেছে। তাকে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় জড়িত আসামিকে গ্রেফতার করা হয়েছে
মঙ্গলবার রাত সোয়া ১২টার দিকে গোপনে খবর পেয়ে শেরপুরের কাশিয়াডাঙ্গা এলাকায় অভিযান চালিয়ে সোয়েব হত্যা মামলার প্রধান আসামি জামিলকে গ্রেফতার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে হত্যার কথা স্বীকার করেছেন