সৈয়দপুর, নীলফামারি

রফতানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় স্থানীয় ব্যবসায়ী ও কারিগররা বিপাকে পড়েছেন। যদিও স্থানীয় বাজারের চাহিদা মেটাতে সীমিত পরিসরে উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে।

ব্যবসায়ীরা জানান, ২০২২–২৩ মৌসুমে এসব পোশাক প্রচুর পরিমাণে রফতানি হতো ভারত, নেপাল ও ভুটানে। ২০২৪ সাল থেকে ভারতে রফতানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রস্তুতকারকদের বড় ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে। বর্তমানে সৈয়দপুরের ২০০টির বেশি ক্ষুদ্র গার্মেন্টস কারখানায় দিন-রাত জ্যাকেট ও টুপি তৈরি হচ্ছে। শহরের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় গড়ে ওঠা এসব কারখানায় ২০ থেকে ২০০টি আধুনিক সেলাই মেশিন রয়েছে। ঝুট কাপড় সংগ্রহ করা হচ্ছে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জ থেকে।
নিয়ামতপুর নিমবাগানের রনো নিজের বাড়িতে ৫০ মেশিনের মাঝারি কারখানা চালাচ্ছেন। তার কারখানায় শ্রমিকেরা প্রতিদিন ৩ থেকে ১০টি জ্যাকেট তৈরি করেন। তিনি জানান, ২০২৪ সালের আগে তার তৈরি জ্যাকেট শিলিগুড়িতে পাঠানো হতো। এবার ৭–৮ কোটি টাকার জ্যাকেট তৈরি হলেও রফতানি বন্ধ থাকায় বড় ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
নয়াটোলার এইচ আর গার্মেন্টসের মালিক হামিদুর রহমান জানান, এ বছর তিনি ৫০ লাখ টাকারও অর্ডার পাননি, যেখানে এর আগে প্রতি মৌসুমে কোটি টাকার বেশি অর্ডার পেতেন। কলকাতায় পাঠানোর জন্য নভেম্বরের শেষে পোশাক প্রস্তুত করা হতো, কিন্তু এবার বিদেশে যেতে না পারায় কেবল স্থানীয় চাহিদা অনুযায়ী সীমিত উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছেন।
মুন্সিপাড়া, সাহেবপাড়া, মিস্ত্রিপাড়া, কয়ানিজপাড়া, চাঁদনগর, সৈয়দপুর প্লাজা মার্কেটসহ আশপাশের গ্রামেও বহু ছোট কারখানা রয়েছে, যেগুলোতে জ্যাকেট, টুপি, মোবাইল প্যান্টসহ বিভিন্ন শীতের পোশাক তৈরি হচ্ছে। রফতানি বন্ধ থাকায় এসব পণ্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হচ্ছে। পাইকারি বাজারে প্রতিটি জ্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ১,২০০ টাকায়।
রপ্তানিমুখী ক্ষুদ্র গার্মেন্টস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাহিন আকতার জানান, স্থানীয় অর্ডার কিছুটা বেড়েছে। তবে ব্যাংকগুলো সুদমুক্ত ঋণ দিলে ব্যবসা আরও সম্প্রসারিত করা সম্ভব হতো। তার দাবি, অধিকাংশ কারখানা রেলের জমিতে হওয়ায় ব্যাংক ঋণ পেতে সমস্যা হয়, ফলে ব্যবসার প্রসার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
সৈয়দপুর বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি সৈয়দ মনজুর হোসেন বলেন, রফতানির আশায় ও স্থানীয় চাহিদা মেটাতে শীতের পোশাক উৎপাদন করে গুদামজাত করা হচ্ছে, কিন্তু নানা জটিলতায় বিদেশে পাঠানো যাচ্ছে না। দ্রুত সমাধান হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।

রফতানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় স্থানীয় ব্যবসায়ী ও কারিগররা বিপাকে পড়েছেন। যদিও স্থানীয় বাজারের চাহিদা মেটাতে সীমিত পরিসরে উৎপাদন অব্যাহত রয়েছে।

ব্যবসায়ীরা জানান, ২০২২–২৩ মৌসুমে এসব পোশাক প্রচুর পরিমাণে রফতানি হতো ভারত, নেপাল ও ভুটানে। ২০২৪ সাল থেকে ভারতে রফতানি বন্ধ হয়ে যাওয়ায় প্রস্তুতকারকদের বড় ক্ষতির মুখে পড়তে হয়েছে। বর্তমানে সৈয়দপুরের ২০০টির বেশি ক্ষুদ্র গার্মেন্টস কারখানায় দিন-রাত জ্যাকেট ও টুপি তৈরি হচ্ছে। শহরের বিভিন্ন পাড়া-মহল্লায় গড়ে ওঠা এসব কারখানায় ২০ থেকে ২০০টি আধুনিক সেলাই মেশিন রয়েছে। ঝুট কাপড় সংগ্রহ করা হচ্ছে ঢাকা, চট্টগ্রাম ও নারায়ণগঞ্জ থেকে।
নিয়ামতপুর নিমবাগানের রনো নিজের বাড়িতে ৫০ মেশিনের মাঝারি কারখানা চালাচ্ছেন। তার কারখানায় শ্রমিকেরা প্রতিদিন ৩ থেকে ১০টি জ্যাকেট তৈরি করেন। তিনি জানান, ২০২৪ সালের আগে তার তৈরি জ্যাকেট শিলিগুড়িতে পাঠানো হতো। এবার ৭–৮ কোটি টাকার জ্যাকেট তৈরি হলেও রফতানি বন্ধ থাকায় বড় ক্ষতির আশঙ্কা রয়েছে।
নয়াটোলার এইচ আর গার্মেন্টসের মালিক হামিদুর রহমান জানান, এ বছর তিনি ৫০ লাখ টাকারও অর্ডার পাননি, যেখানে এর আগে প্রতি মৌসুমে কোটি টাকার বেশি অর্ডার পেতেন। কলকাতায় পাঠানোর জন্য নভেম্বরের শেষে পোশাক প্রস্তুত করা হতো, কিন্তু এবার বিদেশে যেতে না পারায় কেবল স্থানীয় চাহিদা অনুযায়ী সীমিত উৎপাদন চালিয়ে যাচ্ছেন।
মুন্সিপাড়া, সাহেবপাড়া, মিস্ত্রিপাড়া, কয়ানিজপাড়া, চাঁদনগর, সৈয়দপুর প্লাজা মার্কেটসহ আশপাশের গ্রামেও বহু ছোট কারখানা রয়েছে, যেগুলোতে জ্যাকেট, টুপি, মোবাইল প্যান্টসহ বিভিন্ন শীতের পোশাক তৈরি হচ্ছে। রফতানি বন্ধ থাকায় এসব পণ্য দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে সরবরাহ করা হচ্ছে। পাইকারি বাজারে প্রতিটি জ্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ৪০০ থেকে ১,২০০ টাকায়।
রপ্তানিমুখী ক্ষুদ্র গার্মেন্টস মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক সাহিন আকতার জানান, স্থানীয় অর্ডার কিছুটা বেড়েছে। তবে ব্যাংকগুলো সুদমুক্ত ঋণ দিলে ব্যবসা আরও সম্প্রসারিত করা সম্ভব হতো। তার দাবি, অধিকাংশ কারখানা রেলের জমিতে হওয়ায় ব্যাংক ঋণ পেতে সমস্যা হয়, ফলে ব্যবসার প্রসার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।
সৈয়দপুর বস্ত্র ব্যবসায়ী সমিতির নবনির্বাচিত সভাপতি সৈয়দ মনজুর হোসেন বলেন, রফতানির আশায় ও স্থানীয় চাহিদা মেটাতে শীতের পোশাক উৎপাদন করে গুদামজাত করা হচ্ছে, কিন্তু নানা জটিলতায় বিদেশে পাঠানো যাচ্ছে না। দ্রুত সমাধান হবে বলেও তিনি আশা প্রকাশ করেন।

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আবার বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) নতুন দাম ঘোষণা করেছে, যা আজ (১২ নভেম্বর) থেকে কার্যকর, কিন্তু রুপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে
৭ দিন আগে
বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সিদ্ধান্তের অধীনে আসা ব্যাংকগুলো হলো: ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি, এক্সিম ব্যাংক পিএলসি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
১৪ দিন আগে
ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, এবং পেমেন্ট সার্ভিস পরিচালিত হবে ২০১৪ সালের বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটলমেন্ট সিস্টেম রেগুলেশন অনুসারে
১৬ দিন আগে
এই উদ্যোগের মাধ্যমে আকিজ রিসোর্স বাংলাদেশের আর্থিক খাতে ডিজিটাল ব্যাংকিংয়ের এক নতুন যুগের সূচনা করতে চায়, যেখানে ব্যাংকিং মানে শুধু প্রযুক্তি নয়, বরং মানুষের হাতে আর্থিক অধিকার তুলে দেওয়া
১৬ দিন আগেউত্তরের জেলা নীলফামারীর বাণিজ্যিক শহর সৈয়দপুরে তৈরি জ্যাকেট, টুপি, ট্রাউজারসহ শীতের পোশাক দীর্ঘদিন ধরে রফতানি হলেও এবার আর তা সম্ভব হচ্ছে না
দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আবার বৃদ্ধি পেয়েছে। বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) নতুন দাম ঘোষণা করেছে, যা আজ (১২ নভেম্বর) থেকে কার্যকর, কিন্তু রুপার দাম অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে
বাংলাদেশ ব্যাংকের এই সিদ্ধান্তের অধীনে আসা ব্যাংকগুলো হলো: ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি, ইউনিয়ন ব্যাংক পিএলসি, এক্সিম ব্যাংক পিএলসি, সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক পিএলসি
ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্স দেওয়া হবে ১৯৯১ সালের ব্যাংক কোম্পানি আইন অনুযায়ী, এবং পেমেন্ট সার্ভিস পরিচালিত হবে ২০১৪ সালের বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটলমেন্ট সিস্টেম রেগুলেশন অনুসারে