কমিটির কার্যক্রমে হতাশ
নিজস্ব প্রতিবেদক
ছয় দফা দাবি পূরণের সুস্পষ্ট রূপরেখা না পাওয়ায় সারা দেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোতে শিক্ষার্থীদের লাগাতার আন্দোলনে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। এদিকে আন্দোলনের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে দেশব্যাপী সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে যে ‘শাটডাউন’ কর্মসূচি শুরু হয়েছে, সেটি অব্যাহত থাকার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে শাহজাদ আহমেদ নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, দাবি আদায়ে দীর্ঘ আট মাস ধরেই আমরা আন্দোলন করে আসছি। কিন্তু সরকার দাবিগুলো বাস্তবায়নের জন্য পরিপূর্ণভাবে সমাধানের কোনো পথে হাঁটতে পারছে না। আমরা কোনো সহিংসতায় যাবো না। জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী কোনো কর্মসূচিতে আমরা যাবো না। ছয় দফা বাস্তবায়ন কমিটিকে আমরা সহায়তা করতে প্রস্তুত। তবে, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সব কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
এর মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের সাড়া মিলেছে কিনা জানতে চাইলে আরেক শিক্ষার্থী বলেন, এরই মধ্যে রূপরেখা বাস্তবায়নের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যার প্রথম সভা গত ২৭ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আমরা মনে করছি, আমাদের ছয় দফাগুলো নিয়ে যথাযথভাবে কাজ করা হচ্ছে না। এ সময় কারিগরি সংস্কার কমিশন দ্রুত গঠন করার আহ্বানও জানান তিনি।
এর আগে, সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাতে কারিগরি ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের দপ্তর সম্পাদক সাব্বির আহমেদের সই করা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার থেকে সারাদেশে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শাটডাউন ঘোষণা করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে তাদের দাবির বিষয়ে দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ছয় দফা না হয় মৃত্যু।’
উল্লেখ্য, গত ২২ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ৮ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটিকে আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। তবে, কমিটি গঠনের কার্যক্রমে হতাশ শিক্ষার্থীরা তাদের আন্দোলন স্থগিত না করে দেশব্যাপী শাটডাউন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন। তাদের স্পষ্ট বক্তব্য, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোতে অচলাবস্থা চলবে।
কমিটিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিবকে সভাপতি করা হয়েছে। এছাড়া কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের (আইইবি) সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. সাব্বির মোস্তফা খান, ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিইবি) এর সদস্য-সচিব প্রকৌশলী কাজী সাখাওয়াত হোসেন, অধ্যাপক সৈয়দ আব্দুল আজিজ, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন), সাবেক অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ফয়সাল মুফতী, কারিগরি ছাত্র আন্দোলন প্রধান কার্যনির্বাহী উপদেষ্টা মো. রহমত উল আলম, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের যুগ্মসচিব (কারিগরি অধিশাখা-১)।
ছয় দফা দাবি পূরণের সুস্পষ্ট রূপরেখা না পাওয়ায় সারা দেশের পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোতে শিক্ষার্থীদের লাগাতার আন্দোলনে অচলাবস্থা তৈরি হয়েছে। এদিকে আন্দোলনের অংশ হিসেবে মঙ্গলবার (২৯ এপ্রিল) থেকে দেশব্যাপী সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে যে ‘শাটডাউন’ কর্মসূচি শুরু হয়েছে, সেটি অব্যাহত থাকার ঘোষণা দিয়েছেন তারা।
ঢাকা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে শাহজাদ আহমেদ নামের এক শিক্ষার্থী বলেন, দাবি আদায়ে দীর্ঘ আট মাস ধরেই আমরা আন্দোলন করে আসছি। কিন্তু সরকার দাবিগুলো বাস্তবায়নের জন্য পরিপূর্ণভাবে সমাধানের কোনো পথে হাঁটতে পারছে না। আমরা কোনো সহিংসতায় যাবো না। জনদুর্ভোগ সৃষ্টিকারী কোনো কর্মসূচিতে আমরা যাবো না। ছয় দফা বাস্তবায়ন কমিটিকে আমরা সহায়তা করতে প্রস্তুত। তবে, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত সব পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের সব কার্যক্রম বন্ধ থাকবে।
এর মধ্যে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো ধরনের সাড়া মিলেছে কিনা জানতে চাইলে আরেক শিক্ষার্থী বলেন, এরই মধ্যে রূপরেখা বাস্তবায়নের জন্য একটি কমিটি গঠন করা হয়েছে। যার প্রথম সভা গত ২৭ এপ্রিল অনুষ্ঠিত হয়েছে। আমরা মনে করছি, আমাদের ছয় দফাগুলো নিয়ে যথাযথভাবে কাজ করা হচ্ছে না। এ সময় কারিগরি সংস্কার কমিশন দ্রুত গঠন করার আহ্বানও জানান তিনি।
এর আগে, সোমবার (২৮ এপ্রিল) রাতে কারিগরি ছাত্র আন্দোলন বাংলাদেশের দপ্তর সম্পাদক সাব্বির আহমেদের সই করা এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার থেকে সারাদেশে পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট শাটডাউন ঘোষণা করা হয়। বিজ্ঞপ্তিতে তাদের দাবির বিষয়ে দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করে উল্লেখ করা হয়েছে, ‘ছয় দফা না হয় মৃত্যু।’
উল্লেখ্য, গত ২২ এপ্রিল কারিগরি শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের মুখে ৮ সদস্যের একটি কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটিকে আগামী তিন সপ্তাহের মধ্যে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। তবে, কমিটি গঠনের কার্যক্রমে হতাশ শিক্ষার্থীরা তাদের আন্দোলন স্থগিত না করে দেশব্যাপী শাটডাউন কর্মসূচির ঘোষণা দিয়েছেন। তাদের স্পষ্ট বক্তব্য, দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটগুলোতে অচলাবস্থা চলবে।
কমিটিতে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের অতিরিক্ত সচিবকে সভাপতি করা হয়েছে। এছাড়া কমিটিতে সদস্য হিসেবে আছেন ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনের (আইইবি) সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক ড. মো. সাব্বির মোস্তফা খান, ইনস্টিটিউশন অব ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স (আইডিইবি) এর সদস্য-সচিব প্রকৌশলী কাজী সাখাওয়াত হোসেন, অধ্যাপক সৈয়দ আব্দুল আজিজ, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের পরিচালক (পরিকল্পনা ও উন্নয়ন), সাবেক অধ্যক্ষ মোহাম্মদ ফয়সাল মুফতী, কারিগরি ছাত্র আন্দোলন প্রধান কার্যনির্বাহী উপদেষ্টা মো. রহমত উল আলম, কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের যুগ্মসচিব (কারিগরি অধিশাখা-১)।
ব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
১০ ঘণ্টা আগেসোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
১২ ঘণ্টা আগেবৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
৪ দিন আগে২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন
৫ দিন আগেব্যানারে লেখা হয়েছে আমরণ অনশন। এতে শারীরিক অবস্থা খারাপ থেকে আরো খারাপ হলেও অনশন থেকে সরে যাওয়ার সুযোগ নেই। দাবি আদায় করে তবেই এখান থেকে উঠবো। আমাদের অনশনের ব্যাপারে জরুরি মিটিং করে বা অনলাইনে মিটিং করে পদক্ষেপ নেয়া যেত। এখন পর্যন্ত ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কোনো সদিচ্ছা দেখতে পারছি না
সোমবার সকাল ৮টা থেকে আমরা সকল মেডিকেল কলেজ শিক্ষার্থী ক্লাস বর্জন করছি। যতদিন পর্যন্ত মহিউদ্দিন রনি ও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর কাফি এবং অন্যান্য উস্কানিদাতাদের গ্রেফতার করা না হবে ততদিন পর্যন্ত আমরা ক্লাস বর্জন করবো
বৃহস্পতিবার (১৪ আগস্ট) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের সভাকক্ষে এক অনুষ্ঠানে সব দায়িত্ব ও তথ্য প্রস্তাবিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির অন্তর্বর্ী প্রশাসক অধ্যাপক এ কে এম ইলিয়াসের কাছে হস্তান্তর করেন ঢাবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. নিয়াজ আহমদ খান।
২০১১ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বর্তমান পর্যন্ত ডিআইইউতে অধ্যাপকের দায়িত্ব পালন করছেন। এর আগে ২০০৮ থেকে ২০১০ পর্যন্ত সহযোগী অধ্যাপক এবং ১৯৯৯ থেকে ২০০৮ পর্যন্ত প্রভাষক হিসেবে দায়িত্বে ছিলেন