নিজস্ব প্রতিবেদক

নতুন পে-স্কেলে সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বুধবার (২৯ অক্টোবর) পে কমিশনের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ প্রস্তাবনা দিয়েছে বাংলাদেশ ফরেস্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএফএ)।
বিএফএ'র পক্ষ থেকে সর্বনিম্ন বেতন ৩৫ হাজার এবং সর্বোচ্চ বেতন এক লাখ ৪০ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া সরকারি চাকরিজীবীদের বাড়ি ভাড়া ভাড়া মূল বেতনের ৬০ শতাংশ করার দাবি জানিয়েছে বিএফএ। এটি সব গ্রেডের চাকরিজীবীদের জন্য সব ক্ষেত্রে করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
লিখিত প্রস্তাবে বলা হয়েছে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বন অধিদপ্তরে নিয়োজিত ডিপ্লোমা-ইন-ফরেস্ট্রি শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পন্ন সব ফরেস্টারদের বেতন গ্রেড অন্যান্য ডিপ্লোমাধারীদের ন্যায় ১০ম গ্রেড ও দ্বিতীয় শ্রেণীর পদমর্যাদা এবং হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা (রীট নং ৭০০১/২০১৭ ও সিভিল পিটিশন নং ২৭৩৬/২০২১) অনুযায়ী ফরেস্টারদের প্রাপ্য বেতন ও পদমর্যাদা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।
বিএফএ তাদের প্রস্তাবনায়, শিক্ষা ভাতার ক্ষেত্রে একজন সন্তানের জন্য ২ হাজার টাকা এবং দুইজন সন্তানের জন্য ৪ হাজার টাকা করা, চিকিৎসা ভাতা প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা করা, টিফিন ভাতা প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা, বৈশাখী ভাতা মূল বেতনের সমান প্রদানের জন্য বলা হয়েছে। বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট ১০ শতাংশ করা এবং পেনশন ১০০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
বন অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ে নিয়োজিত সকল কর্মচারীদের ঝুঁকি ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ করার দাবি করা হয়েছে। সরকারি দায়িত্ব পালনকালীন সময় আহত বা নিহত হলে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা ও ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করারও দাবি তুলেছে সংগঠনটি।
দীর্ঘ বিরতি না দিয়ে প্রতি পাঁচ বছর পর পর পে কমিশন গঠন করে মূল্যস্ফীতি ও ব্যায়ের ওপর নির্ভর করে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন ভাতা আপডেট করার দাবি জানিয়য়েছে বিএফএ।

নতুন পে-স্কেলে সরকারি চাকরিজীবীদের ঈদ বোনাস দ্বিগুণ করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে। বুধবার (২৯ অক্টোবর) পে কমিশনের সঙ্গে মতবিনিময় সভায় এ প্রস্তাবনা দিয়েছে বাংলাদেশ ফরেস্টার্স অ্যাসোসিয়েশন (বিএফএ)।
বিএফএ'র পক্ষ থেকে সর্বনিম্ন বেতন ৩৫ হাজার এবং সর্বোচ্চ বেতন এক লাখ ৪০ হাজার টাকা করার প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়া সরকারি চাকরিজীবীদের বাড়ি ভাড়া ভাড়া মূল বেতনের ৬০ শতাংশ করার দাবি জানিয়েছে বিএফএ। এটি সব গ্রেডের চাকরিজীবীদের জন্য সব ক্ষেত্রে করার প্রস্তাব দেওয়া হয়েছে।
লিখিত প্রস্তাবে বলা হয়েছে, অর্থ মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী বন অধিদপ্তরে নিয়োজিত ডিপ্লোমা-ইন-ফরেস্ট্রি শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পন্ন সব ফরেস্টারদের বেতন গ্রেড অন্যান্য ডিপ্লোমাধারীদের ন্যায় ১০ম গ্রেড ও দ্বিতীয় শ্রেণীর পদমর্যাদা এবং হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা (রীট নং ৭০০১/২০১৭ ও সিভিল পিটিশন নং ২৭৩৬/২০২১) অনুযায়ী ফরেস্টারদের প্রাপ্য বেতন ও পদমর্যাদা দ্রুত বাস্তবায়ন করতে হবে।
বিএফএ তাদের প্রস্তাবনায়, শিক্ষা ভাতার ক্ষেত্রে একজন সন্তানের জন্য ২ হাজার টাকা এবং দুইজন সন্তানের জন্য ৪ হাজার টাকা করা, চিকিৎসা ভাতা প্রতি মাসে ৫ হাজার টাকা করা, টিফিন ভাতা প্রতি মাসে ৩ হাজার টাকা, বৈশাখী ভাতা মূল বেতনের সমান প্রদানের জন্য বলা হয়েছে। বার্ষিক ইনক্রিমেন্ট ১০ শতাংশ করা এবং পেনশন ১০০ শতাংশ করার প্রস্তাব করা হয়েছে।
বন অধিদপ্তরের মাঠ পর্যায়ে নিয়োজিত সকল কর্মচারীদের ঝুঁকি ভাতা মূল বেতনের ৫০ শতাংশ করার দাবি করা হয়েছে। সরকারি দায়িত্ব পালনকালীন সময় আহত বা নিহত হলে তাৎক্ষণিক চিকিৎসা ও ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা করারও দাবি তুলেছে সংগঠনটি।
দীর্ঘ বিরতি না দিয়ে প্রতি পাঁচ বছর পর পর পে কমিশন গঠন করে মূল্যস্ফীতি ও ব্যায়ের ওপর নির্ভর করে সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন ভাতা আপডেট করার দাবি জানিয়য়েছে বিএফএ।

২৫ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রগামী ফ্লাইটে উঠতে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী সোহেল তাজ
৩ ঘণ্টা আগে
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধে দায়মুক্তি বন্ধের ১১তম আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশে মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশনের কূটনৈতিক নেটওয়ার্ক এক বিবৃতি দিয়েছে
৩ ঘণ্টা আগে
আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা খুবই হযবরল অবস্থায় রয়েছে। এটাকে দ্রুত শৃঙ্খলার মধ্যে আনা না গেলে পুরো ব্যবস্থাটা অর্থনীতির জন্য গলার ফাঁসে পরিণত হবে। আমাদের এই কাজটা করতে হবে পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে
৫ ঘণ্টা আগে
ফেব্রুয়ারি ২০২৬-এ উৎসবমুখর পরিবেশে আমরা সবাই ভোট দিতে যাব। ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশের মালিকানা বুঝে নেবে দেশের জনগণ
৮ ঘণ্টা আগে২৫ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রগামী ফ্লাইটে উঠতে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে যান আওয়ামী লীগের সাবেক মন্ত্রী সোহেল তাজ
সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে অপরাধে দায়মুক্তি বন্ধের ১১তম আন্তর্জাতিক দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশে মিডিয়া ফ্রিডম কোয়ালিশনের কূটনৈতিক নেটওয়ার্ক এক বিবৃতি দিয়েছে
আমাদের যোগাযোগব্যবস্থা খুবই হযবরল অবস্থায় রয়েছে। এটাকে দ্রুত শৃঙ্খলার মধ্যে আনা না গেলে পুরো ব্যবস্থাটা অর্থনীতির জন্য গলার ফাঁসে পরিণত হবে। আমাদের এই কাজটা করতে হবে পরিবেশের কোনো ক্ষতি না করে
ফেব্রুয়ারি ২০২৬-এ উৎসবমুখর পরিবেশে আমরা সবাই ভোট দিতে যাব। ফেব্রুয়ারির নির্বাচনের মধ্য দিয়ে দেশের মালিকানা বুঝে নেবে দেশের জনগণ