নিজস্ব প্রতিবেদক

ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানাজার সময় বলেন, “প্রিয় হাদি, আমরা তোমাকে বিদায় দিতে এসেছি না। আমরা তোমার কাছে এসেছে প্রতিশ্রুতি রাখতে, যেন তুমি যা বলেছিলে তা পূর্ণ করতে পারি। তোমার আদর্শ, মানবিকতা এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের সঙ্গে চিরকাল থাকবে। আমরা একত্র হয়েছি সেই প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ এই মন্ত্রকে ধারণ করবে।”
তিনি আরও বলেন, “হাদির জীবন আমাদের শিখিয়েছে কিভাবে ন্যায় ও মানবিকতার পথে চলতে হয়, কিভাবে জনগণের পাশে থেকে সৎভাবে প্রতিফলিত করতে হয়। তার শিক্ষা আমাদের পথপ্রদর্শক হবে। এই মন্ত্র এবং তার আদর্শ আমাদের দেশের প্রতিটি কর্মকাণ্ডে উদ্ভাসিত হবে। আমরা তার স্বপ্ন এবং প্রেরণাকে অবিচল রেখে দেশের উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাব।”
সংসদ প্রাঙ্গণে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে সেনা বাহিনী, বিজিবি ও পুলিশের কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে জানাজার আয়োজন সম্পন্ন হয়। বেলা আড়াইটায় অনুষ্ঠিত জানাজায় হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সম্পূর্ণভাবে মানুষের ঢেউয়ে ভরপুর হয়ে ওঠে। সেখানে জাতীয় পতাকা হাতে ধরে উপস্থিত জনতা ধ্বনিত করছিলেন—‘আমরা সবাই হাদি হব’, ‘হাদি ভাইয়ের রক্ত বৃথা যাবে না’, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’।
ড. ইউনূসের ভাষণে প্রতিটি লাইন ছিল অমোঘ শোক ও শ্রদ্ধার প্রতীক। তিনি বলেন, “হাদি কখনো হারিয়ে যাবে না। তার মন্ত্র এবং শিক্ষা যুগ যুগ ধরে আমাদের মধ্যে প্রেরণার উৎস হবে। আজ আমরা তাকে আল্লাহর হাতে সমর্পণ করেছি, এবং তার আদর্শকে ধারণ করে জাতির অগ্রগতির পথে অটলভাবে চলতে থাকব।”
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ থেকে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত সকাল থেকেই মানুষের ঢল প্রবাহিত হয়। তাঁদের মধ্যে অনেকে জাতীয় পতাকা বেষ্টিত, অনেকে স্লোগান দিয়ে হাদির প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছিলেন। এই আবেগঘন সমাবেশে ফুটে উঠেছিল হাদির জীবনের রাজনৈতিক ও মানবিক প্রতিফলনের বহুমাত্রিক প্রতিচ্ছবি।

ড. মুহাম্মদ ইউনূস জানাজার সময় বলেন, “প্রিয় হাদি, আমরা তোমাকে বিদায় দিতে এসেছি না। আমরা তোমার কাছে এসেছে প্রতিশ্রুতি রাখতে, যেন তুমি যা বলেছিলে তা পূর্ণ করতে পারি। তোমার আদর্শ, মানবিকতা এবং রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি আমাদের সঙ্গে চিরকাল থাকবে। আমরা একত্র হয়েছি সেই প্রতিশ্রুতি পূরণের জন্য। বাংলাদেশের প্রতিটি মানুষ এই মন্ত্রকে ধারণ করবে।”
তিনি আরও বলেন, “হাদির জীবন আমাদের শিখিয়েছে কিভাবে ন্যায় ও মানবিকতার পথে চলতে হয়, কিভাবে জনগণের পাশে থেকে সৎভাবে প্রতিফলিত করতে হয়। তার শিক্ষা আমাদের পথপ্রদর্শক হবে। এই মন্ত্র এবং তার আদর্শ আমাদের দেশের প্রতিটি কর্মকাণ্ডে উদ্ভাসিত হবে। আমরা তার স্বপ্ন এবং প্রেরণাকে অবিচল রেখে দেশের উন্নয়নের পথে এগিয়ে যাব।”
সংসদ প্রাঙ্গণে হাদির মরদেহ বহনকারী অ্যাম্বুলেন্স পৌঁছার সঙ্গে সঙ্গে সেনা বাহিনী, বিজিবি ও পুলিশের কড়া নিরাপত্তার মধ্য দিয়ে জানাজার আয়োজন সম্পন্ন হয়। বেলা আড়াইটায় অনুষ্ঠিত জানাজায় হাজার হাজার মানুষ উপস্থিত ছিলেন। মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ সম্পূর্ণভাবে মানুষের ঢেউয়ে ভরপুর হয়ে ওঠে। সেখানে জাতীয় পতাকা হাতে ধরে উপস্থিত জনতা ধ্বনিত করছিলেন—‘আমরা সবাই হাদি হব’, ‘হাদি ভাইয়ের রক্ত বৃথা যাবে না’, ‘দিল্লি না ঢাকা, ঢাকা ঢাকা’।
ড. ইউনূসের ভাষণে প্রতিটি লাইন ছিল অমোঘ শোক ও শ্রদ্ধার প্রতীক। তিনি বলেন, “হাদি কখনো হারিয়ে যাবে না। তার মন্ত্র এবং শিক্ষা যুগ যুগ ধরে আমাদের মধ্যে প্রেরণার উৎস হবে। আজ আমরা তাকে আল্লাহর হাতে সমর্পণ করেছি, এবং তার আদর্শকে ধারণ করে জাতির অগ্রগতির পথে অটলভাবে চলতে থাকব।”
মানিক মিয়া অ্যাভিনিউ থেকে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজা পর্যন্ত সকাল থেকেই মানুষের ঢল প্রবাহিত হয়। তাঁদের মধ্যে অনেকে জাতীয় পতাকা বেষ্টিত, অনেকে স্লোগান দিয়ে হাদির প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছিলেন। এই আবেগঘন সমাবেশে ফুটে উঠেছিল হাদির জীবনের রাজনৈতিক ও মানবিক প্রতিফলনের বহুমাত্রিক প্রতিচ্ছবি।

ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মরদেহ সুদান থেকে দেশে ফেরত এসেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের আওতায় সুদানের আবেই এলাকায় ১৩ ডিসেম্বর সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন তারা। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মরদেহবাহী ফ্লাইট অবতরণ করেছে। বিমানবন্দর থেকে ত
৩ ঘণ্টা আগে
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর ২টায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে অনুষ্ঠিত হবে। হাদির জানাজার নামাজ পড়াবেন তার বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
৫ ঘণ্টা আগে
শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ দেশে ফিরেছে, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে ময়নাতদন্তের পর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের মর্গে রাখা হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটের দিকে মরদেহ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পৌঁছালে মর্গের বাইরে আনসার, পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন দেখা গেছে। নিহত নেতা হাদিকে শ
৬ ঘণ্টা আগে
সিকিউরিটির কারণে সরকারি বাসায়ই অবস্থান করছেন সম্প্রতি পদত্যাগ করা দুই ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া ও মাহফুজ আলম। দুই মাস পর্যন্ত সরকারি বাসায় থাকার ক্ষেত্রে কোনো আইনি বাধা নেই বলেও জানানো হয়েছে।
২ দিন আগেশনিবার (২০ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় দেশ জুড়ে মানুষের হৃদয়ে অমলিন ছাপ রেখে যাওয়া ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অগ্রণী নেতা শরিফ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আবেগঘন বক্তব্যে যেন সমগ্র উপস্থিত জনতার মনকে মাতাল করেছ
ছয় বাংলাদেশি শান্তিরক্ষীর মরদেহ সুদান থেকে দেশে ফেরত এসেছে। জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনের আওতায় সুদানের আবেই এলাকায় ১৩ ডিসেম্বর সন্ত্রাসীদের ড্রোন হামলায় নিহত হয়েছেন তারা। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) বেলা ১১টা ৫ মিনিটে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মরদেহবাহী ফ্লাইট অবতরণ করেছে। বিমানবন্দর থেকে ত
ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শহীদ শরিফ ওসমান হাদির জানাজা শনিবার (২০ ডিসেম্বর) দুপুর ২টায় মানিক মিয়া অ্যাভিনিউতে অনুষ্ঠিত হবে। হাদির জানাজার নামাজ পড়াবেন তার বড় ভাই আবু বকর সিদ্দিক।
শরিফ ওসমান হাদির মরদেহ দেশে ফিরেছে, সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজে ময়নাতদন্তের পর জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউটের মর্গে রাখা হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) সকাল ৯ টা ৩০ মিনিটের দিকে মরদেহ সোহরাওয়ার্দী হাসপাতালে পৌঁছালে মর্গের বাইরে আনসার, পুলিশ, বিজিবি ও সেনাবাহিনীর সদস্যদের মোতায়েন দেখা গেছে। নিহত নেতা হাদিকে শ