বিশেষ প্রতিনিধি
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সংস্কার প্রক্রিয়া চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ। সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কোনো চাপে নেই বলে জানান তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে সংসদ ভবনে অবস্থিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আলী রীয়াজ বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান এই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। সুতরাং চাপের কোনো প্রশ্নই আসে না। রাজনৈতিক দলগুলো বলবে, তাদের দায়িত্ব সুপারিশ তুলে ধরা। সেটার প্রক্রিয়াই চলছে। আমরা তাদের দেওয়া সুপারিশ নিয়ে আলোচনা করে সংস্কারের জন্য একটা জায়গায় যেতে চাই। সুতরাং আমরা চাপে নেই।
তিনি বলেন, সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে যখন রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে মতামতের জন্য আমরা দিয়েছি, তারা অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে ক্ষেত্রবিশেষে সময় নিয়ে হলেও তারা তাদের সুচিন্তিত মতামত আমাদের জানাচ্ছে। ফলে আমি এই মুহূর্তে চাপের কোনো কিছু দেখতে পাই না।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো থেকে এরই মধ্যে যেসব মতামত দেওয়া হয়েছে সেগুলো আমরা পর্যালোচনা করছি এবং আশা করছি যে বিভিন্ন বিষয়ে আমরা ঐকমত্যের জায়গায় আসতে পারবো। এর আগে যেসব বক্তব্য আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে শুনেছি, তাতে আশাবাদী হওয়ার কারণ যথেষ্ট রয়েছে। আমরা মনে করি এ বিষয়ে আমাদের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় যেসব মতামত পাওয়া গেছে, তারা জনসম্মুখে যে কথাগুলো বলেছে, সেগুলোতে আশাবাদী হওয়ার যথেষ্ট পরিমাণ কারণ রয়েছে।
সবচেয়ে বড় কারণ দুটো। একটা হলো রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংস্কারের ব্যাপারে কোনো রকম সংশয়-দ্বিধা নেই। রাজনৈতিক দলগুলো চায়, এখনকার যে পরিস্থিতি সেখান থেকে বেরিয়ে আসার পথ হচ্ছে সংস্কার। দ্বিতীয়ত, রাজনৈতিক দলগুলো এই সংস্কার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে চায়। তাদের দিক থেকে কোনোভাবে কখনই অসহযোগিতার তো প্রশ্নই ওঠে না, তারা সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছে, করছে এবং অব্যাহত রেখেছে। ফলে আমি মনে করি এ দুটো কারণে অগ্রসর হবে। কতটা সময় লাগবে, অনেকেই প্রশ্ন করছেন, সেটা নির্ভর করছে যে আলোচনায় আমরা কীভাবে অগ্রসর হই। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার ক্ষেত্রে যেভাবে অগ্রসর হওয়া যাবে, তাতে আমাদের লক্ষ্য স্বল্পতম সময়ে।’
তিনি আরও বলেন, পাশাপাশি যেটা আমি বারবার উল্লেখ করি, সেটা হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সময়সীমা নির্ধারিত হয়েছে ১৫ জুলাই পর্যন্ত, আমরা এর মধ্যেই আমাদের কাজ সম্পন্ন করতে চাই।
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে সংস্কার প্রক্রিয়া চলমান থাকবে বলে জানিয়েছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি আলী রীয়াজ। সংস্কার নিয়ে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন কোনো চাপে নেই বলে জানান তিনি।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে সংসদ ভবনে অবস্থিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।
আলী রীয়াজ বলেন, জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান এই অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস। সুতরাং চাপের কোনো প্রশ্নই আসে না। রাজনৈতিক দলগুলো বলবে, তাদের দায়িত্ব সুপারিশ তুলে ধরা। সেটার প্রক্রিয়াই চলছে। আমরা তাদের দেওয়া সুপারিশ নিয়ে আলোচনা করে সংস্কারের জন্য একটা জায়গায় যেতে চাই। সুতরাং আমরা চাপে নেই।
তিনি বলেন, সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে যখন রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে মতামতের জন্য আমরা দিয়েছি, তারা অত্যন্ত নিষ্ঠার সঙ্গে ক্ষেত্রবিশেষে সময় নিয়ে হলেও তারা তাদের সুচিন্তিত মতামত আমাদের জানাচ্ছে। ফলে আমি এই মুহূর্তে চাপের কোনো কিছু দেখতে পাই না।
অধ্যাপক আলী রীয়াজ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো থেকে এরই মধ্যে যেসব মতামত দেওয়া হয়েছে সেগুলো আমরা পর্যালোচনা করছি এবং আশা করছি যে বিভিন্ন বিষয়ে আমরা ঐকমত্যের জায়গায় আসতে পারবো। এর আগে যেসব বক্তব্য আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর কাছ থেকে শুনেছি, তাতে আশাবাদী হওয়ার কারণ যথেষ্ট রয়েছে। আমরা মনে করি এ বিষয়ে আমাদের সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক আলোচনায় যেসব মতামত পাওয়া গেছে, তারা জনসম্মুখে যে কথাগুলো বলেছে, সেগুলোতে আশাবাদী হওয়ার যথেষ্ট পরিমাণ কারণ রয়েছে।
সবচেয়ে বড় কারণ দুটো। একটা হলো রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে সংস্কারের ব্যাপারে কোনো রকম সংশয়-দ্বিধা নেই। রাজনৈতিক দলগুলো চায়, এখনকার যে পরিস্থিতি সেখান থেকে বেরিয়ে আসার পথ হচ্ছে সংস্কার। দ্বিতীয়ত, রাজনৈতিক দলগুলো এই সংস্কার প্রক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করতে চায়। তাদের দিক থেকে কোনোভাবে কখনই অসহযোগিতার তো প্রশ্নই ওঠে না, তারা সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছে, করছে এবং অব্যাহত রেখেছে। ফলে আমি মনে করি এ দুটো কারণে অগ্রসর হবে। কতটা সময় লাগবে, অনেকেই প্রশ্ন করছেন, সেটা নির্ভর করছে যে আলোচনায় আমরা কীভাবে অগ্রসর হই। রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনার ক্ষেত্রে যেভাবে অগ্রসর হওয়া যাবে, তাতে আমাদের লক্ষ্য স্বল্পতম সময়ে।’
তিনি আরও বলেন, পাশাপাশি যেটা আমি বারবার উল্লেখ করি, সেটা হচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সময়সীমা নির্ধারিত হয়েছে ১৫ জুলাই পর্যন্ত, আমরা এর মধ্যেই আমাদের কাজ সম্পন্ন করতে চাই।
উচ্চকক্ষের নতুন প্রস্তাবের বিষয়ে কমিশন বলেছে, প্রতিটি জেলা ও প্রতিটি সিটি করপোরেশনকে একটি করে আঞ্চলিক নির্বাচনি এলাকা হিসেবে গণ্য করা হবে এবং সেখান থেকে একজন করে সদস্য নির্বাচিত হবেন।
১ ঘণ্টা আগেঢাকার বাইরে হাইকোর্ট স্থানান্তর না করার নির্দেশনা আছে সুপ্রিম কোর্টের
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছর দেশে অপরাধ ব্যাপক হারে বেড়েছে - এমন দাবি পরিসংখ্যান দিয়ে পুরোপুরি সমর্থিত নয় বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
১ ঘণ্টা আগেছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট রাজধানীর চানখারপুলে গুলি করে ছয়জনকে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান হাবিবসহ আট আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।
২ ঘণ্টা আগেউচ্চকক্ষের নতুন প্রস্তাবের বিষয়ে কমিশন বলেছে, প্রতিটি জেলা ও প্রতিটি সিটি করপোরেশনকে একটি করে আঞ্চলিক নির্বাচনি এলাকা হিসেবে গণ্য করা হবে এবং সেখান থেকে একজন করে সদস্য নির্বাচিত হবেন।
ঢাকার বাইরে হাইকোর্ট স্থানান্তর না করার নির্দেশনা আছে সুপ্রিম কোর্টের
চলতি বছর দেশে অপরাধ ব্যাপক হারে বেড়েছে - এমন দাবি পরিসংখ্যান দিয়ে পুরোপুরি সমর্থিত নয় বলে জানিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।
ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান চলাকালে গত বছরের ৫ আগস্ট রাজধানীর চানখারপুলে গুলি করে ছয়জনকে হত্যার ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাবেক ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান হাবিবসহ আট আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করে বিচার শুরুর নির্দেশ দিয়েছেন ট্রাইব্যুনাল।