নিজস্ব প্রতিবেদক
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ফ্যাসিবাদী বীজ যেখানে আছে সেখানেই উপড়ে ফেলে দিতে হবে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) রাজধানীর উত্তরায় রবীন্দ্র সরোবরে শহীদ মীর মুগ্ধ মঞ্চের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘রাষ্ট্র বদলানোর কাজ, নতুন সংবিধানের প্রশ্ন আসে—এই কথাগুলো আমাদের বলতে হবে। আমরা সরকারে থাকি আর যেখানেই থাকি, আমাদের বলতেই হবে—গোড়ায় গলদ রয়ে গেছে। ওই ফ্যাসিবাদী বীজ যেখানে আছে সেখানে উপড়ে ফেলে দিতে হবে। ফ্যাসিবাদ যদি আমরা উপড়ে ফেরতে না পারি, তাহলে কিন্তু আমাদের শহীদের তালিকা বাড়তে থাকবে। আর একটি মায়ের বুক যেন খালি না হয়। আর একটি বাবাকেও যেন তার সন্তানের লাশ কাঁধে বহন করতে না হয়। আমরা সেই দিনের দিকে তাকিয়ে থাকবো। আমরা সেই বাংলাদেশ চাই।’
তিনি বলেন, ‘জুলাই থাকবে। এটা মনে করিয়ে দেবে কোনো স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা এ দেশে টিকতে পারবে না। মীর মুগ্ধরা সেটা ঠেকিয়ে দেবে। ১৭ বছর ধরে যারা থেকেছে, মানুষ কথা বলেনি, এটার মানে এই না যে, আগামীতে যারা আসবে তারা একইভাবে থাকতে পারবে।’
ফরিদা আখতার বলেন, ‘অতটুকু বাচ্চারা বুঝেছিল যে, রাষ্ট্রের মেরামত দরকার। রাষ্ট্র সংস্কার চলবে—এ কথাটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। অন্তর্বর্তী সরকার এক সময় থাকবে না। সরকার পরিবর্তন হবে। কিন্তু রাষ্ট্র বদলাবার কাজ আমাদের সবাইকে নিয়ে করতে হবে। এই রাষ্ট্র কি আমরা রেখে দিতে চাই? এই রাষ্ট্র রেখে দিয়ে সরকার বদলালে কি আমাদের অবস্থার পরিবর্তন হবে? আমি মনে করি, হবে না।’
মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা ফরিদা আখতার বলেছেন, ফ্যাসিবাদী বীজ যেখানে আছে সেখানেই উপড়ে ফেলে দিতে হবে। আজ সোমবার (৪ আগস্ট) রাজধানীর উত্তরায় রবীন্দ্র সরোবরে শহীদ মীর মুগ্ধ মঞ্চের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
উপদেষ্টা বলেন, ‘রাষ্ট্র বদলানোর কাজ, নতুন সংবিধানের প্রশ্ন আসে—এই কথাগুলো আমাদের বলতে হবে। আমরা সরকারে থাকি আর যেখানেই থাকি, আমাদের বলতেই হবে—গোড়ায় গলদ রয়ে গেছে। ওই ফ্যাসিবাদী বীজ যেখানে আছে সেখানে উপড়ে ফেলে দিতে হবে। ফ্যাসিবাদ যদি আমরা উপড়ে ফেরতে না পারি, তাহলে কিন্তু আমাদের শহীদের তালিকা বাড়তে থাকবে। আর একটি মায়ের বুক যেন খালি না হয়। আর একটি বাবাকেও যেন তার সন্তানের লাশ কাঁধে বহন করতে না হয়। আমরা সেই দিনের দিকে তাকিয়ে থাকবো। আমরা সেই বাংলাদেশ চাই।’
তিনি বলেন, ‘জুলাই থাকবে। এটা মনে করিয়ে দেবে কোনো স্বৈরাচারী ও ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থা এ দেশে টিকতে পারবে না। মীর মুগ্ধরা সেটা ঠেকিয়ে দেবে। ১৭ বছর ধরে যারা থেকেছে, মানুষ কথা বলেনি, এটার মানে এই না যে, আগামীতে যারা আসবে তারা একইভাবে থাকতে পারবে।’
ফরিদা আখতার বলেন, ‘অতটুকু বাচ্চারা বুঝেছিল যে, রাষ্ট্রের মেরামত দরকার। রাষ্ট্র সংস্কার চলবে—এ কথাটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। অন্তর্বর্তী সরকার এক সময় থাকবে না। সরকার পরিবর্তন হবে। কিন্তু রাষ্ট্র বদলাবার কাজ আমাদের সবাইকে নিয়ে করতে হবে। এই রাষ্ট্র কি আমরা রেখে দিতে চাই? এই রাষ্ট্র রেখে দিয়ে সরকার বদলালে কি আমাদের অবস্থার পরিবর্তন হবে? আমি মনে করি, হবে না।’
রায়ের বাজারে গয়েশ্বরের একটি ছয়তলা বাড়ি, যার নির্মাণ ব্যয় ৪০ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং কেরাণীগঞ্জে পৈত্রিক জমিতে গয়েশ্বরের বাড়ির নির্মাণ ব্যয় ১৫ লাখ ৪ হাজার টাকা উল্লেখ করা হয়। অথচ গণপূর্ত বিভাগ কর্তৃক উক্ত বাড়ি দুটির অতিরিক্ত নির্মাণ ব্যয় পাওয়া যায় ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৫০৫ টাকা, যা গয়েশ্বরের গোপনকৃত
১৭ মিনিট আগেজাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ১৭ জন কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণী চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের তথ্যানুসন্ধানে তাঁদের অবৈধ সম্পদের তথ্য পাওয়ার পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেসারা দেশে যে জলাশয়গুলো আছে, সেগুলো রক্ষা করার জন্য আমরা কাজ করে যাব এবং দেশের মানুষের জন্য যে আমিষের প্রয়োজন, তা মেটাতে অবদান রাখব
৩ ঘণ্টা আগেনতুন সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) কর্তৃপক্ষের চৌকস প্রধান নির্বাহী কর্মকতা বা সচিব মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম।
৩ ঘণ্টা আগেরায়ের বাজারে গয়েশ্বরের একটি ছয়তলা বাড়ি, যার নির্মাণ ব্যয় ৪০ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং কেরাণীগঞ্জে পৈত্রিক জমিতে গয়েশ্বরের বাড়ির নির্মাণ ব্যয় ১৫ লাখ ৪ হাজার টাকা উল্লেখ করা হয়। অথচ গণপূর্ত বিভাগ কর্তৃক উক্ত বাড়ি দুটির অতিরিক্ত নির্মাণ ব্যয় পাওয়া যায় ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৫০৫ টাকা, যা গয়েশ্বরের গোপনকৃত
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ১৭ জন কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণী চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের তথ্যানুসন্ধানে তাঁদের অবৈধ সম্পদের তথ্য পাওয়ার পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
সারা দেশে যে জলাশয়গুলো আছে, সেগুলো রক্ষা করার জন্য আমরা কাজ করে যাব এবং দেশের মানুষের জন্য যে আমিষের প্রয়োজন, তা মেটাতে অবদান রাখব
নতুন সচিব হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) কর্তৃপক্ষের চৌকস প্রধান নির্বাহী কর্মকতা বা সচিব মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম।