নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশে বর্তমানে পুলিশ সদস্য সংখ্যা দুই লাখ ১০ হাজারের বেশি, যাঁদের প্রায় সবাই কোনো না কোনোভাবে গত তিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন। গত এক বছরে নিয়োগ পাওয়া নতুন সদস্য মাত্র ১০ হাজার ২৬৪ জন, যা জাতীয় নির্বাচনের মতো বৃহৎ দায়িত্ব পালনের জন্য যথেষ্ট নয়।
জুলাই-আগস্টের গণ-আন্দোলনে বিতর্কিত ভূমিকা ও মামলা-গ্রেপ্তারের কারণে অনেক পুলিশ সদস্যের মনোবলও কমে গেছে। তবুও তাঁদেরই আসন্ন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, আগের তিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারীদের যতটা সম্ভব দায়িত্ব থেকে বিরত রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, এটি বাস্তবে প্রায় অসম্ভব। ইন্সপেক্টর থেকে কনস্টেবল পর্যন্ত প্রায় সবাই পূর্ববর্তী নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এদিকে নির্বাচনকালীন সময়ে জেলা পুলিশ সুপার পদে নিয়োগ দিতেও সরকারকে বেকায়দায় পড়তে হচ্ছে। গত বছর গণ-অভ্যুত্থানের পর ৬৪ জেলার এসপি বদল করা হলেও নতুন নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যেও অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। নরসিংদীর সাবেক এসপি আব্দুল হান্নানের বিরুদ্ধে ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে তাঁকে সরিয়ে দিয়ে বিসিএস ২৫তম ব্যাচের মো. মেনহাজুল আলমকে নতুন এসপি করা হয়েছে।
সব মিলিয়ে পুলিশ বাহিনীর সীমিত জনবল, পূর্ব অভিজ্ঞতা, বিতর্কিত ভূমিকা ও অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে নির্বাচনকালে দায়িত্ব বণ্টন নিয়ে সরকার ও প্রশাসন উভয়ই কঠিন বাস্তবতার মুখে পড়েছে।
সূত্র জানায়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পুলিশ সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিচ্ছে। নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশিক্ষণ কার্যক্রমও অব্যাহত রয়েছে। ৬৪ জেলার নির্বাচনকালীন পুলিশ সুপার (এসপি) কারা হবেন—তা নিয়ে চলছে আলোচনা।
আইজিপি বাহারুল আলম জানান, তফসিল ঘোষণার আগে পর্যন্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এসপি বদল করতে পারবে, এরপর বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। সূত্র মতে, গণ-অভ্যুত্থানের পর নিয়োগ পাওয়া কয়েকজন এসপিকে ইতিমধ্যে মাঠ থেকে প্রত্যাহার করে নতুন এসপি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁদেরই নির্বাচনকালীন এসপি হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তফসিল ঘোষণার আগেই আরও অন্তত ১৫ জেলার এসপি বদল করা হবে বলে জানা গেছে।
নির্বাচনী সময় থেকে ফল ঘোষণার আগ পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা পুলিশের প্রধান দায়িত্ব। সহিংসতা, গোলযোগ ও বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধে তারা সক্রিয় থাকে। ভোটারদের নিরাপদে ভোটকেন্দ্রে যাওয়া ও ভোট দেওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়া, ব্যালট পেপার ও বাক্সসহ নির্বাচনী সামগ্রী নিরাপদে পরিবহন ও সংরক্ষণ—সবই পুলিশের দায়িত্বের অংশ। নির্বাচনের দিনে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয় যাতে ভোট কার্যক্রম নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়।

দেশে বর্তমানে পুলিশ সদস্য সংখ্যা দুই লাখ ১০ হাজারের বেশি, যাঁদের প্রায় সবাই কোনো না কোনোভাবে গত তিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন। গত এক বছরে নিয়োগ পাওয়া নতুন সদস্য মাত্র ১০ হাজার ২৬৪ জন, যা জাতীয় নির্বাচনের মতো বৃহৎ দায়িত্ব পালনের জন্য যথেষ্ট নয়।
জুলাই-আগস্টের গণ-আন্দোলনে বিতর্কিত ভূমিকা ও মামলা-গ্রেপ্তারের কারণে অনেক পুলিশ সদস্যের মনোবলও কমে গেছে। তবুও তাঁদেরই আসন্ন নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করতে হবে।
স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, আগের তিন নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারীদের যতটা সম্ভব দায়িত্ব থেকে বিরত রাখার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। তবে পুলিশ কর্মকর্তারা বলছেন, এটি বাস্তবে প্রায় অসম্ভব। ইন্সপেক্টর থেকে কনস্টেবল পর্যন্ত প্রায় সবাই পূর্ববর্তী নির্বাচনে দায়িত্ব পালন করেছেন।
এদিকে নির্বাচনকালীন সময়ে জেলা পুলিশ সুপার পদে নিয়োগ দিতেও সরকারকে বেকায়দায় পড়তে হচ্ছে। গত বছর গণ-অভ্যুত্থানের পর ৬৪ জেলার এসপি বদল করা হলেও নতুন নিয়োগ পাওয়া কর্মকর্তাদের মধ্যেও অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। নরসিংদীর সাবেক এসপি আব্দুল হান্নানের বিরুদ্ধে ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে তাঁকে সরিয়ে দিয়ে বিসিএস ২৫তম ব্যাচের মো. মেনহাজুল আলমকে নতুন এসপি করা হয়েছে।
সব মিলিয়ে পুলিশ বাহিনীর সীমিত জনবল, পূর্ব অভিজ্ঞতা, বিতর্কিত ভূমিকা ও অভ্যন্তরীণ সমস্যার কারণে নির্বাচনকালে দায়িত্ব বণ্টন নিয়ে সরকার ও প্রশাসন উভয়ই কঠিন বাস্তবতার মুখে পড়েছে।
সূত্র জানায়, ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে সম্পন্ন করতে পুলিশ সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিচ্ছে। নির্বাচনী দায়িত্ব পালনের জন্য প্রশিক্ষণ কার্যক্রমও অব্যাহত রয়েছে। ৬৪ জেলার নির্বাচনকালীন পুলিশ সুপার (এসপি) কারা হবেন—তা নিয়ে চলছে আলোচনা।
আইজিপি বাহারুল আলম জানান, তফসিল ঘোষণার আগে পর্যন্ত স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এসপি বদল করতে পারবে, এরপর বিষয়টি নির্বাচন কমিশনের নিয়ন্ত্রণে থাকবে। সূত্র মতে, গণ-অভ্যুত্থানের পর নিয়োগ পাওয়া কয়েকজন এসপিকে ইতিমধ্যে মাঠ থেকে প্রত্যাহার করে নতুন এসপি নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাঁদেরই নির্বাচনকালীন এসপি হিসেবে দায়িত্ব পাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। তফসিল ঘোষণার আগেই আরও অন্তত ১৫ জেলার এসপি বদল করা হবে বলে জানা গেছে।
নির্বাচনী সময় থেকে ফল ঘোষণার আগ পর্যন্ত আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা পুলিশের প্রধান দায়িত্ব। সহিংসতা, গোলযোগ ও বিশৃঙ্খলা প্রতিরোধে তারা সক্রিয় থাকে। ভোটারদের নিরাপদে ভোটকেন্দ্রে যাওয়া ও ভোট দেওয়ার নিশ্চয়তা দেওয়া, ব্যালট পেপার ও বাক্সসহ নির্বাচনী সামগ্রী নিরাপদে পরিবহন ও সংরক্ষণ—সবই পুলিশের দায়িত্বের অংশ। নির্বাচনের দিনে প্রতিটি ভোটকেন্দ্রে পর্যাপ্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয় যাতে ভোট কার্যক্রম নির্বিঘ্নে সম্পন্ন হয়।

অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, সরকারি কর্মচারীদের নতুন পে কমিশনের সিদ্ধান্ত আগামী নির্বাচিত সরকার নেবে। তিনি আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে।
৫ ঘণ্টা আগে
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বলেন, নির্বাচনের বিলম্বের কোনো কারণ নেই এবং সরকার নির্বাচনের আয়োজন নিয়ে সম্পূর্ণ বদ্ধপরিকর
৭ ঘণ্টা আগে
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর দেশের সব উপজেলা সরকারি হাসপাতালে সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম পর্যাপ্তভাবে সরবরাহ নিশ্চিত করতে সিভিল সার্জনদের নির্দেশ দিয়েছে
১ দিন আগে
রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন দুই দিনের সরকারি সফরে নিজ জেলা পাবনায় পৌঁছেছেন। শনিবার (৮ নভেম্বর) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে হেলিকপ্টারযোগে ঢাকা থেকে পাবনা স্টেডিয়ামে অবতরণ করেন
১ দিন আগেঅর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ জানিয়েছেন, সরকারি কর্মচারীদের নতুন পে কমিশনের সিদ্ধান্ত আগামী নির্বাচিত সরকার নেবে। তিনি আরও বলেন, সাম্প্রতিক সময়ে মূল্যস্ফীতি কিছুটা কমেছে।
আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক উপদেষ্টা আসিফ নজরুল জানিয়েছেন, আগামী ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। তিনি বলেন, নির্বাচনের বিলম্বের কোনো কারণ নেই এবং সরকার নির্বাচনের আয়োজন নিয়ে সম্পূর্ণ বদ্ধপরিকর
সরকার জানিয়েছে, আওয়ামী লীগ আমলে অনুষ্ঠিত পরপর তিনটি জাতীয় নির্বাচনে দায়িত্ব পালনকারী পুলিশ সদস্যদের ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দায়িত্ব দেওয়া হবে না। কিন্তু বাস্তবে এমন পুলিশ সদস্য পাওয়া যাচ্ছে না, যিনি ওই তিন নির্বাচনের কোনো একটিতে দায়িত্ব পালন করেননি
ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তর দেশের সব উপজেলা সরকারি হাসপাতালে সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম পর্যাপ্তভাবে সরবরাহ নিশ্চিত করতে সিভিল সার্জনদের নির্দেশ দিয়েছে