অনলাইন ডেস্ক

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে। ছয় মাস মেয়াদি এই কমিশন আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যক্রম শুরু করবে। বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
কমিশনের সহসভাপতি করা হয়েছে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে। অন্য সদস্যরা হলেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশন প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলো বিবেচনা ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনক্রমে ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন’ নামে কমিশন গঠন করা হয়েছে। কমিশনে সভাপতি হিসেবে আছেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও সহ-সভাপতি আছেন সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
এতে বলা হয়, এই কমিশন আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশ বিবেচনা ও গ্রহণের লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্যমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিসমূহের সঙ্গে আলোচনা করবে এবং এ মর্মে পদক্ষেপ সুপারিশ করবে। কমিশনের মেয়াদ হবে কার্যক্রম শুরুর তারিখ থেকে ৬ মাস। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় এই কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা দান করবে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে। ছয় মাস মেয়াদি এই কমিশন আগামী ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে কার্যক্রম শুরু করবে। বুধবার মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে এ-সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।
কমিশনের সহসভাপতি করা হয়েছে সংবিধান সংস্কার কমিশনের প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে। অন্য সদস্যরা হলেন জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের প্রধান আব্দুল মুয়ীদ চৌধুরী, পুলিশ সংস্কার কমিশনের প্রধান সফর রাজ হোসেন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন প্রধান ড. বদিউল আলম মজুমদার, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সদস্য বিচারপতি এমদাদুল হক এবং দুর্নীতি দমন সংস্কার কমিশন প্রধান ইফতেখারুজ্জামান।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার সংস্কার কমিশনের সুপারিশগুলো বিবেচনা ও অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার অনুমোদনক্রমে ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন’ নামে কমিশন গঠন করা হয়েছে। কমিশনে সভাপতি হিসেবে আছেন অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও সহ-সভাপতি আছেন সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজ।
এতে বলা হয়, এই কমিশন আগামী নির্বাচনকে সামনে রেখে নির্বাচন ব্যবস্থা, পুলিশ, বিচার বিভাগ, জনপ্রশাসন, সংবিধান ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে সংস্কারের জন্য গঠিত কমিশনগুলোর সুপারিশ বিবেচনা ও গ্রহণের লক্ষ্যে জাতীয় ঐক্যমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তিসমূহের সঙ্গে আলোচনা করবে এবং এ মর্মে পদক্ষেপ সুপারিশ করবে। কমিশনের মেয়াদ হবে কার্যক্রম শুরুর তারিখ থেকে ৬ মাস। প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয় এই কমিশনকে সাচিবিক সহায়তা দান করবে।

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১৩ নভেম্বরের ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচি মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বদা সতর্ক ও শক্ত অবস্থানে থাকবে। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন, ওই দিন রাজধানীতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে
১ মিনিট আগে
আদানির কাছের বকেয়া বিল পরিশোধের জন্য দেওয়া আল্টিমেটামের শেষ দিন ছিল সোমবার (১০ নভেম্বর)
১০ মিনিট আগে
সংবিধান সংস্কার ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোর অভিন্ন অবস্থান না থাকায় সরকার বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) নিজ উদ্যোগে সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে
৪ ঘণ্টা আগে
চেক প্রদান করে প্রতারণা বা অনিচ্ছাকৃতভাবে ‘চেক ডিজঅনার’ মামলায় জড়ানো বর্তমানে অনেকের জন্যই বাস্তব সমস্যা। তবে মামলার আসামি হওয়া মানেই অপরাধী হওয়া নয়—সঠিক আইনি পদক্ষেপ ও সতর্কতা অবলম্বন করলে আপনি নিজেকে রক্ষা করতে পারেন
৫ ঘণ্টা আগেস্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী জানিয়েছেন, কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের ১৩ নভেম্বরের ‘ঢাকা লকডাউন’ কর্মসূচি মোকাবিলায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সর্বদা সতর্ক ও শক্ত অবস্থানে থাকবে। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন, ওই দিন রাজধানীতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে
আদানির কাছের বকেয়া বিল পরিশোধের জন্য দেওয়া আল্টিমেটামের শেষ দিন ছিল সোমবার (১০ নভেম্বর)
সংবিধান সংস্কার ও জুলাই সনদ বাস্তবায়নে রাজনৈতিক দলগুলোর অভিন্ন অবস্থান না থাকায় সরকার বৃহস্পতিবার (১৩ নভেম্বর) নিজ উদ্যোগে সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে
চেক প্রদান করে প্রতারণা বা অনিচ্ছাকৃতভাবে ‘চেক ডিজঅনার’ মামলায় জড়ানো বর্তমানে অনেকের জন্যই বাস্তব সমস্যা। তবে মামলার আসামি হওয়া মানেই অপরাধী হওয়া নয়—সঠিক আইনি পদক্ষেপ ও সতর্কতা অবলম্বন করলে আপনি নিজেকে রক্ষা করতে পারেন