বিশেষ প্রতিনিধি
আগামী কয়েকদিনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ১২ দলীয় জোটের নেতা মোস্তফা জামাল হায়দার। শনিবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা জানান।
তৃতীয় দফার এ বৈঠকে ১৪ টি রাজনৈতিক দল ও জোট অংশ নেয়।
মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ক্যাটাগরিক্যালি (সুস্পষ্টভাবে) বলেছেন তিনি আগামী চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের সময়সীমা, তারিখ ঘোষণা করবেন। আলোচনার সবচেয়ে ফলপ্রসূ বিষয় হচ্ছে এটা। দেশে যে অরাজকতা, তার একমাত্র সমাধানের পথ নির্বাচন—এটা সরকার বুঝতে পেরেছে।’
এদিন বৈঠক শেষে একে একে বের হয়ে আসেন দলগুলোর নেতারা। এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ জানান- জুলাই সনদ ঘোষণার সাথে নির্বাচনের সময়সীমা ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘দেশে চলমান অস্থিরতার জন্য সাবেক স্বৈরাচারের মদদ রয়েছে। এছাড়াও জুলাই সনদের ঘোষণার সঙ্গে নির্বাচন কবে হবে প্রধান উপদেষ্টা জানাবেন।’ এসময় প্রধান উপদেষ্টাকে এনডিএম আটটি প্রস্তাবনা দিয়েছে বলে জানানো হয়।
=রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা আরও বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভেতর থেকে ফ্যাসিবাদের লোকদের তাড়াতে হবে, নয়তো সুষ্ঠু নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা আসতে পারে।
দেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়ে আপত্তিও জানিয়েছে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল।
এছাড়াও, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা কমাতে সব রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বসে সিদ্ধান্ত নেয়ার কথাও বলা হয়েছে বৈঠকে।
বৈঠকে যেসব রাজনীতিবিদ অংশ নিয়েছেন তারা হলেন-জাতীয় গণফ্রন্টের আমিনুল হক টিপু বিশ্বাস, ১২ দলীয় জোটের মোস্তফা জামাল হায়দার, নেজামে ইসলাম পার্টির মাওলানা আব্দুল মাজেদ আতহারী, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, বাংলাদেশ জাসদের ড. মুশতাক হোসেন, ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক মুভমেন্টের ববি হাজ্জাজ, জাকের পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজি, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বাবলু, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বাসদ- মার্কসবাদীর সমন্বয়ক মাসুদ রানা, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মন্জুরুল ইসলাম আফেন্দী।
এর আগে গত সপ্তাহে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী,এনসিপিসহ ১৭টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন।
আগামী কয়েকদিনের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তারিখ ঘোষণার বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোকে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস আশ্বাস দিয়েছেন বলে জানিয়েছেন ১২ দলীয় জোটের নেতা মোস্তফা জামাল হায়দার। শনিবার বিকেলে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠক শেষে তিনি এ কথা জানান।
তৃতীয় দফার এ বৈঠকে ১৪ টি রাজনৈতিক দল ও জোট অংশ নেয়।
মোস্তফা জামাল হায়দার বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টা ক্যাটাগরিক্যালি (সুস্পষ্টভাবে) বলেছেন তিনি আগামী চার-পাঁচ দিনের মধ্যে নির্বাচনের সময়সীমা, তারিখ ঘোষণা করবেন। আলোচনার সবচেয়ে ফলপ্রসূ বিষয় হচ্ছে এটা। দেশে যে অরাজকতা, তার একমাত্র সমাধানের পথ নির্বাচন—এটা সরকার বুঝতে পেরেছে।’
এদিন বৈঠক শেষে একে একে বের হয়ে আসেন দলগুলোর নেতারা। এনডিএমের চেয়ারম্যান ববি হাজ্জাজ জানান- জুলাই সনদ ঘোষণার সাথে নির্বাচনের সময়সীমা ঘোষণা করবেন প্রধান উপদেষ্টা।
তিনি বলেন, ‘দেশে চলমান অস্থিরতার জন্য সাবেক স্বৈরাচারের মদদ রয়েছে। এছাড়াও জুলাই সনদের ঘোষণার সঙ্গে নির্বাচন কবে হবে প্রধান উপদেষ্টা জানাবেন।’ এসময় প্রধান উপদেষ্টাকে এনডিএম আটটি প্রস্তাবনা দিয়েছে বলে জানানো হয়।
=রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা আরও বলেন, সরকারি প্রতিষ্ঠানের ভেতর থেকে ফ্যাসিবাদের লোকদের তাড়াতে হবে, নয়তো সুষ্ঠু নির্বাচনে প্রতিবন্ধকতা আসতে পারে।
দেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের কার্যালয় প্রতিষ্ঠার বিষয়ে আপত্তিও জানিয়েছে বেশ কয়েকটি রাজনৈতিক দল।
এছাড়াও, দেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা কমাতে সব রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে বসে সিদ্ধান্ত নেয়ার কথাও বলা হয়েছে বৈঠকে।
বৈঠকে যেসব রাজনীতিবিদ অংশ নিয়েছেন তারা হলেন-জাতীয় গণফ্রন্টের আমিনুল হক টিপু বিশ্বাস, ১২ দলীয় জোটের মোস্তফা জামাল হায়দার, নেজামে ইসলাম পার্টির মাওলানা আব্দুল মাজেদ আতহারী, বাংলাদেশ খেলাফত মজলিসের মাওলানা ইউসুফ আশরাফ, এনপিপির চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ, জাতীয় দলের চেয়ারম্যান সৈয়দ এহসানুল হুদা, বাংলাদেশ জাসদের ড. মুশতাক হোসেন, ন্যাশনালিস্ট ডেমোক্রেটিক মুভমেন্টের ববি হাজ্জাজ, জাকের পার্টির মহাসচিব শামীম হায়দার, ইসলামী ঐক্যজোটের মহাসচিব মুফতি সাখাওয়াত হোসাইন রাজি, ভাসানী জনশক্তি পার্টির চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম বাবলু, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বাসদ- মার্কসবাদীর সমন্বয়ক মাসুদ রানা, জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের মন্জুরুল ইসলাম আফেন্দী।
এর আগে গত সপ্তাহে প্রধান উপদেষ্টা বিএনপি, জামায়াতে ইসলামী,এনসিপিসহ ১৭টি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে বৈঠক করেন।
নানা প্রতিকূলতার মধ্যেও গান থেকে দূরে থাকেননি ফরিদা পারভীন। সঙ্গীতের প্রতি তাঁর এই অনুরাগ প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। একুশে পদকপ্রাপ্ত এই গুণী শিল্পী বাংলাদেশের সংগীত জগতে যে অবদান রেখেছেন তা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
১৩ মিনিট আগেউভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টা শুল্কের হার চূড়ান্ত হলেও এখনো কোনো চুক্তি হয়নি। এই সফরে মূলত চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত করার জন্য আলোচনা হবে। আলোচনার বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে রুলস অব অরিজিন, কৃষিপণ্যের ক্ষেত্রে জিএম ফুড, এবং কোন কোন মার্কিন পণ্যে শুল্ক ছাড় দেওয়া হবে তার তালিকা
২৮ মিনিট আগেপার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত (অব.) সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে বিদ্যমান ভূমি সমস্যা সকলকে সাথে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।
১৪ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী বলেন, সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অনাস্থা, তা দূর করতে আইনি বাধ্যবাধকতা থাকতে হবে। দলগুলো নিজেদের কথা বলছে। কিন্তু যে সন্ধিক্ষণ জনগণ ধারণ করছে, তাতে তারা জাতীয় ঐকমত্য চায়
১৬ ঘণ্টা আগেনানা প্রতিকূলতার মধ্যেও গান থেকে দূরে থাকেননি ফরিদা পারভীন। সঙ্গীতের প্রতি তাঁর এই অনুরাগ প্রজন্মের পর প্রজন্মকে অনুপ্রেরণা জুগিয়েছে। একুশে পদকপ্রাপ্ত এই গুণী শিল্পী বাংলাদেশের সংগীত জগতে যে অবদান রেখেছেন তা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
উভয় পক্ষের মধ্যে পাল্টা শুল্কের হার চূড়ান্ত হলেও এখনো কোনো চুক্তি হয়নি। এই সফরে মূলত চুক্তির খসড়া চূড়ান্ত করার জন্য আলোচনা হবে। আলোচনার বিষয়গুলোর মধ্যে রয়েছে রুলস অব অরিজিন, কৃষিপণ্যের ক্ষেত্রে জিএম ফুড, এবং কোন কোন মার্কিন পণ্যে শুল্ক ছাড় দেওয়া হবে তার তালিকা
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত (অব.) সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে বিদ্যমান ভূমি সমস্যা সকলকে সাথে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী বলেন, সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অনাস্থা, তা দূর করতে আইনি বাধ্যবাধকতা থাকতে হবে। দলগুলো নিজেদের কথা বলছে। কিন্তু যে সন্ধিক্ষণ জনগণ ধারণ করছে, তাতে তারা জাতীয় ঐকমত্য চায়