কাতারের বিনিয়োগকারীদের জন্য
নিজস্ব প্রতিবেদক
বাংলাদেশে কাতারের বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার কথা জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সেদেশের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।
বুধবার দোহায় কাতারের উপপ্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ সাউদ বিন আবদুল রহমান বিন হাসান আল-থানির সঙ্গে এক বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘কাতারের বিনিয়োগকারীদের জন্য একটা বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা যেতে পারে। সেখানে কাতারের ব্যবসায়ীরা সমরাস্ত্রের যন্ত্রাংশসহ অন্যান্য খাতে বিনিয়োগ করতে পারেন।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বাসসকে এ তথ্য জানান।
প্রেস সচিব বলেন, বিনিয়োগ সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা কাতারের মন্ত্রীকে বলেছেন, বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং ও অর্থনৈতিক হাব হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা চলছে। বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোসহ বিনিয়োগ পরিষেবা উন্নয়ন করা হচ্ছে।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বাংলাদেশে শিল্প স্থাপন করে উৎপাদিত পণ্য দেশের বাইরে রপ্তানি করতে পারবেন। তিনি কাতারের ব্যবসায়ীদেরকে বাংলাদেশে বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে সেদেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
কাতার তিন বছর পর পর বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ জন করে সেনাসদস্য নেবে। প্রধান উপদেষ্টা কাতারের উপ-প্রধানমন্ত্রীকে এই সেনাসদস্যের সংখ্যা বাড়ানোর অনুরোধ জানান।
এদিকে আজ কাতারের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রী শেখ ফয়সাল বিন আল থানি অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে প্রধান উপদেষ্টা দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বাসস
বাংলাদেশে কাতারের বিনিয়োগকারীদের জন্য একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলার কথা জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস সেদেশের ব্যবসায়ীদের বাংলাদেশে বিনিয়োগের আহ্বান জানিয়েছেন।
বুধবার দোহায় কাতারের উপপ্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ সাউদ বিন আবদুল রহমান বিন হাসান আল-থানির সঙ্গে এক বৈঠকে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘কাতারের বিনিয়োগকারীদের জন্য একটা বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে তোলা যেতে পারে। সেখানে কাতারের ব্যবসায়ীরা সমরাস্ত্রের যন্ত্রাংশসহ অন্যান্য খাতে বিনিয়োগ করতে পারেন।’
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বাসসকে এ তথ্য জানান।
প্রেস সচিব বলেন, বিনিয়োগ সম্ভাবনার কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা কাতারের মন্ত্রীকে বলেছেন, বাংলাদেশকে ম্যানুফ্যাকচারিং ও অর্থনৈতিক হাব হিসেবে গড়ে তোলার চেষ্টা চলছে। বন্দরের সক্ষমতা বাড়ানোসহ বিনিয়োগ পরিষেবা উন্নয়ন করা হচ্ছে।
অধ্যাপক ইউনূস বলেন, বাংলাদেশে শিল্প স্থাপন করে উৎপাদিত পণ্য দেশের বাইরে রপ্তানি করতে পারবেন। তিনি কাতারের ব্যবসায়ীদেরকে বাংলাদেশে বিনিয়োগে উৎসাহিত করতে সেদেশের সরকারের প্রতি আহ্বান জানান।
কাতার তিন বছর পর পর বাংলাদেশ থেকে ৭২৫ জন করে সেনাসদস্য নেবে। প্রধান উপদেষ্টা কাতারের উপ-প্রধানমন্ত্রীকে এই সেনাসদস্যের সংখ্যা বাড়ানোর অনুরোধ জানান।
এদিকে আজ কাতারের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রী শেখ ফয়সাল বিন আল থানি অধ্যাপক ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করেন। সেখানে প্রধান উপদেষ্টা দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানোর ওপর গুরুত্বারোপ করেন।
বাসস
জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ
১ ঘণ্টা আগেদেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে
১ ঘণ্টা আগেগত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
৪ ঘণ্টা আগেযে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি
৪ ঘণ্টা আগেজনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ
দেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে
গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়
যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি