নিজস্ব প্রতিবেদক

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহতের পরিবারের সদস্য ও আহতদের জন্য সরকারি চাকরিতে কোনো কোটা রাখা হবে না বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম।
সোমবার (২১ জুলাই) সচিবালয়ে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের জুলাই যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গৃহীত কার্যক্রম নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা জানান।
ফারুক-ই-আজম বলেন, এখন পর্যন্ত মোট ৮৪৪ জনকে জুলাই শহীদ হিসেবে তালিকাভুক্ত করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। আহত হওয়ার ধরন অনুসারে জুলাই যোদ্ধা হিসেবে ‘ক’ শ্রেণীতে ৯০৮ জন, ‘খ’ শ্রেণীতে ৪ জন এবং ‘গ’ শ্রেণীতে ১০ হাজার ৬৪২ জন রয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৭৭২টি শহীদ পরিবারে মোট ৭৭ কোটি ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র দেয়া হয়েছে। প্রত্যেক শহীদ পরিবারকে ১০ লাখ টাকা করে সঞ্চয়পত্র দেয়া হয়েছে। এছাড়া শহীদ পরিবারের এককালীন অনুদানের অবশিষ্ট ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র চলতি অর্থবছরে দেয়া হবে। জুলাই যোদ্ধাদের এ পর্যন্ত ২০২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, জুলাই যোদ্ধারা যদি পুণর্বাসন চান তাদের দেওয়া হবে। মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে এদের জন্য পুণর্বাসন ব্যবস্থা করা হবে। মন্ত্রনালয় সেই ভাবে তাদের জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করবে। এই পুণর্বাসন বিভিন্ন ভাবে হতে পারে। হাঁস-মুরগী পালনের মাধ্যমে, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে, যোগ্যতার ভিত্তিতে যে যেভাবে পূণর্বাসিত হতে চান সেটাই গ্রহণ করা হবে।
তবে এই কার্যক্রমে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য কোনো ফ্লাট বা চাকরির কোটা এইসব বিষয় নাই। তাছাড়া, সরকারি চাকরিতে কোনো কোটা বরাদ্দ থাকছে না।
তিনি আরও বলেন, জুলাই যোদ্ধাদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের এক করা হচ্ছে না। মুক্তিযোদ্ধারা মহান। মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান অনস্বীকার্য।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে নিহতের পরিবারের সদস্য ও আহতদের জন্য সরকারি চাকরিতে কোনো কোটা রাখা হবে না বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক উপদেষ্টা ফারুক ই আজম।
সোমবার (২১ জুলাই) সচিবালয়ে জুলাই গণঅভ্যুত্থানের জুলাই যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের জন্য মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের গৃহীত কার্যক্রম নিয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্নের জবাবে উপদেষ্টা এ কথা জানান।
ফারুক-ই-আজম বলেন, এখন পর্যন্ত মোট ৮৪৪ জনকে জুলাই শহীদ হিসেবে তালিকাভুক্ত করে গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে। আহত হওয়ার ধরন অনুসারে জুলাই যোদ্ধা হিসেবে ‘ক’ শ্রেণীতে ৯০৮ জন, ‘খ’ শ্রেণীতে ৪ জন এবং ‘গ’ শ্রেণীতে ১০ হাজার ৬৪২ জন রয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধ উপদেষ্টা বলেন, ২০২৪-২৫ অর্থবছরে ৭৭২টি শহীদ পরিবারে মোট ৭৭ কোটি ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র দেয়া হয়েছে। প্রত্যেক শহীদ পরিবারকে ১০ লাখ টাকা করে সঞ্চয়পত্র দেয়া হয়েছে। এছাড়া শহীদ পরিবারের এককালীন অনুদানের অবশিষ্ট ২০ লাখ টাকার সঞ্চয়পত্র চলতি অর্থবছরে দেয়া হবে। জুলাই যোদ্ধাদের এ পর্যন্ত ২০২ কোটি ৫৬ লাখ টাকা দেয়া হয়েছে।
তিনি বলেন, জুলাই যোদ্ধারা যদি পুণর্বাসন চান তাদের দেওয়া হবে। মন্ত্রনালয়ের পক্ষ থেকে এদের জন্য পুণর্বাসন ব্যবস্থা করা হবে। মন্ত্রনালয় সেই ভাবে তাদের জন্য কার্যক্রম গ্রহণ করবে। এই পুণর্বাসন বিভিন্ন ভাবে হতে পারে। হাঁস-মুরগী পালনের মাধ্যমে, প্রশিক্ষণের মাধ্যমে, যোগ্যতার ভিত্তিতে যে যেভাবে পূণর্বাসিত হতে চান সেটাই গ্রহণ করা হবে।
তবে এই কার্যক্রমে জুলাই যোদ্ধাদের জন্য কোনো ফ্লাট বা চাকরির কোটা এইসব বিষয় নাই। তাছাড়া, সরকারি চাকরিতে কোনো কোটা বরাদ্দ থাকছে না।
তিনি আরও বলেন, জুলাই যোদ্ধাদের সঙ্গে মুক্তিযোদ্ধাদের এক করা হচ্ছে না। মুক্তিযোদ্ধারা মহান। মুক্তিযোদ্ধাদের অবদান অনস্বীকার্য।

মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত শিক্ষক মাহেরীন চৌধুরী, মাসুকা বেগম ও মাহফুজা খানম মানবতা ও সাহসিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত হিসেবে এ জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
১০ ঘণ্টা আগে
সেনাবাহিনী একটি পেশাদার সংগঠন। মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় প্রতিশোধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়ানো যাবে না
১৩ ঘণ্টা আগে
রায়ের বাজারে গয়েশ্বরের একটি ছয়তলা বাড়ি, যার নির্মাণ ব্যয় ৪০ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং কেরাণীগঞ্জে পৈত্রিক জমিতে গয়েশ্বরের বাড়ির নির্মাণ ব্যয় ১৫ লাখ ৪ হাজার টাকা উল্লেখ করা হয়। অথচ গণপূর্ত বিভাগ কর্তৃক উক্ত বাড়ি দুটির অতিরিক্ত নির্মাণ ব্যয় পাওয়া যায় ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৫০৫ টাকা, যা গয়েশ্বরের গোপনকৃত
১৪ ঘণ্টা আগে
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ১৭ জন কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণী চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের তথ্যানুসন্ধানে তাঁদের অবৈধ সম্পদের তথ্য পাওয়ার পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।
১৪ ঘণ্টা আগেমাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমান দুর্ঘটনায় নিহত শিক্ষক মাহেরীন চৌধুরী, মাসুকা বেগম ও মাহফুজা খানম মানবতা ও সাহসিকতার অনন্য দৃষ্টান্ত হিসেবে এ জাতির কাছে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূস।
সেনাবাহিনী একটি পেশাদার সংগঠন। মাঠে দায়িত্ব পালনের সময় প্রতিশোধমূলক কর্মকাণ্ডে জড়ানো যাবে না
রায়ের বাজারে গয়েশ্বরের একটি ছয়তলা বাড়ি, যার নির্মাণ ব্যয় ৪০ লাখ ৮০ হাজার টাকা এবং কেরাণীগঞ্জে পৈত্রিক জমিতে গয়েশ্বরের বাড়ির নির্মাণ ব্যয় ১৫ লাখ ৪ হাজার টাকা উল্লেখ করা হয়। অথচ গণপূর্ত বিভাগ কর্তৃক উক্ত বাড়ি দুটির অতিরিক্ত নির্মাণ ব্যয় পাওয়া যায় ২৫ লাখ ৩৬ হাজার ৫০৫ টাকা, যা গয়েশ্বরের গোপনকৃত
জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) ১৭ জন কর্মকর্তার সম্পদ বিবরণী চেয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। দুদকের তথ্যানুসন্ধানে তাঁদের অবৈধ সম্পদের তথ্য পাওয়ার পর এই পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে।