নিজস্ব প্রতিবেদক
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৪৫ হাজার ৯৮টি। এসব ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ভোটকক্ষ ২ লাখ ৮০ হাজার ৫৬৪টি, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন ৯ লাখ ৩১ হাজার ১শ ৩১ জন।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম তদারকি সংক্রান্ত সভার কার্যবিবরণী থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সভায় জানানো হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৮৯ হাজার ২৮৯ জন ভোটার, ৪২ হাজার ১৪৮টি ভোটকেন্দ্র এবং ২ লাখ ৬১ হাজার ৫৬৪টি ভোটকক্ষ ছিল। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম-২০২৫ শেষে সম্ভাব্য ১২ কোটি ৭৮ লাখ ৭৩ হাজার ৭৫২ জন ভোটার হতে পারে (জন্ম তারিখ ০১-০১-২০০৮ পর্যন্ত সকল ভোটারসহ)। এই নির্বাচনে সম্ভাব্য ২ হাজার ৯৫০টি অতিরিক্ত ভোটকেন্দ্রসহ মোট ৪৫ হাজার ৯৮টি ভোটকেন্দ্র এবং সম্ভাব্য ১৯ হাজারটি অতিরিক্ত ভোটকক্ষসহ মোট ২ লাখ ৮০ হাজার ৫৬৪টি ভোটকক্ষ হতে পারে।
উক্ত ভোটকেন্দ্রে সম্ভাব্য মোট ৮ লাখ ৮৬ হাজার ৭৯০ জন ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তার প্রয়োজন হবে। পূর্বের সকল নির্বাচনে প্রয়োজনের চেয়ে ১০% বেশি ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাকে প্যানেলভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে থেকে প্রয়োজনীয় জনবলসহ ৫% অতিরিক্ত ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রায় ৯ লাখ ৩১ হাজার ১৩১ জন (৫% বৃদ্ধিসহ) ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে বলে জানানো হয়।
আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সম্ভাব্য ভোটকেন্দ্রের সংখ্যা ৪৫ হাজার ৯৮টি। এসব ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ভোটকক্ষ ২ লাখ ৮০ হাজার ৫৬৪টি, ভোটগ্রহণ কর্মকর্তা হিসেবে দায়িত্ব পালন করবেন ৯ লাখ ৩১ হাজার ১শ ৩১ জন।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাদের প্যানেল প্রস্তুত ও প্রশিক্ষণ কার্যক্রম তদারকি সংক্রান্ত সভার কার্যবিবরণী থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
সভায় জানানো হয়, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মোট ১১ কোটি ৯৬ লাখ ৮৯ হাজার ২৮৯ জন ভোটার, ৪২ হাজার ১৪৮টি ভোটকেন্দ্র এবং ২ লাখ ৬১ হাজার ৫৬৪টি ভোটকক্ষ ছিল। আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষ্যে ভোটার তালিকা হালনাগাদ কার্যক্রম-২০২৫ শেষে সম্ভাব্য ১২ কোটি ৭৮ লাখ ৭৩ হাজার ৭৫২ জন ভোটার হতে পারে (জন্ম তারিখ ০১-০১-২০০৮ পর্যন্ত সকল ভোটারসহ)। এই নির্বাচনে সম্ভাব্য ২ হাজার ৯৫০টি অতিরিক্ত ভোটকেন্দ্রসহ মোট ৪৫ হাজার ৯৮টি ভোটকেন্দ্র এবং সম্ভাব্য ১৯ হাজারটি অতিরিক্ত ভোটকক্ষসহ মোট ২ লাখ ৮০ হাজার ৫৬৪টি ভোটকক্ষ হতে পারে।
উক্ত ভোটকেন্দ্রে সম্ভাব্য মোট ৮ লাখ ৮৬ হাজার ৭৯০ জন ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তার প্রয়োজন হবে। পূর্বের সকল নির্বাচনে প্রয়োজনের চেয়ে ১০% বেশি ভোটগ্রহণকারী কর্মকর্তাকে প্যানেলভুক্ত করা হয়েছে। এর মধ্যে থেকে প্রয়োজনীয় জনবলসহ ৫% অতিরিক্ত ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ প্রদান করা হয়েছে। আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রায় ৯ লাখ ৩১ হাজার ১৩১ জন (৫% বৃদ্ধিসহ) ভোটগ্রহণ কর্মকর্তাকে প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে বলে জানানো হয়।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমরা কেবল নদী শাসনের কথা বলি। নদী পালনের কথা বলি না। আমরা সব বর্জ্য নদীতে ফেলে দিয়ে পানিকে বিষাক্ত করে তুলছি, সেই বিষ এসে আমাদের শরীরে ঢুকছে।
১৪ মিনিট আগেসাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) জাবেদ ও কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলামসহ পাঁচ কর্মকর্তাকে গ্রেফতারে পরোয়ানা জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
২ ঘণ্টা আগেআসামিরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে গ্রাহকের ব্যবসা যাচাই না করে ঋণ অনুমোদন করে ৮৫৭ কোটি ৯৩ লাখ ৭৩ হাজার ৭৫০ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ১০৯ এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অভিযোগ আনা হয়েছে
২ ঘণ্টা আগে১৮ বছর আগে বরখাস্ত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়ে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয়েছে। রায়ে চাকরি হারানো কর্মকর্তাদের সকল সুযোগ সুবিধা ফেরত দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, আমরা কেবল নদী শাসনের কথা বলি। নদী পালনের কথা বলি না। আমরা সব বর্জ্য নদীতে ফেলে দিয়ে পানিকে বিষাক্ত করে তুলছি, সেই বিষ এসে আমাদের শরীরে ঢুকছে।
সাবেক পুলিশ মহাপরিদর্শক (আইজিপি) জাবেদ ও কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইম (সিটিটিসি) ইউনিটের সাবেক প্রধান মনিরুল ইসলামসহ পাঁচ কর্মকর্তাকে গ্রেফতারে পরোয়ানা জারি করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল।
আসামিরা ক্ষমতার অপব্যবহার করে গ্রাহকের ব্যবসা যাচাই না করে ঋণ অনুমোদন করে ৮৫৭ কোটি ৯৩ লাখ ৭৩ হাজার ৭৫০ টাকা আত্মসাৎ করেছেন। তাদের বিরুদ্ধে দণ্ডবিধি ১০৯ এবং দুর্নীতি প্রতিরোধ আইন, ১৯৪৭-এর ৫(২) ধারায় শাস্তিযোগ্য অভিযোগ আনা হয়েছে
১৮ বছর আগে বরখাস্ত ৮৫ জন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তাকে পুনর্বহালের নির্দেশ দিয়ে আপিল বিভাগের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ করা হয়েছে। রায়ে চাকরি হারানো কর্মকর্তাদের সকল সুযোগ সুবিধা ফেরত দেয়ার নির্দেশ দেয়া হয়েছে।