অনলাইন ডেস্ক
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। গতকাল শুক্রবার ব্যাংককের শ্যাংরি-লা হোটেলে তারা সাক্ষাৎ করেছেন। সাক্ষাৎকালে অধ্যাপক ইউনূস ২০০৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ও তার পুরনো বন্ধু থাকসিনের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন।
থাকসিন ২০০১ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই তার সহকর্মীদের নিয়ে বাংলাদেশ সফর এবং গ্রামীণ ব্যাংক পরিদর্শন করেন।
গ্রামীণ ব্যাংকের মাইক্রোক্রেডিট কর্মসূচির সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি থাইল্যান্ডে একটি অনুরূপ মাইক্রোক্রেডিট কর্মসূচি চালু করেন। সেই বছরই জাতীয়ভাবে কর্মসূচির উদ্বোধনে অধ্যাপক ইউনূসকে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
তারা চিয়াং মাই ও চট্টগ্রামের মধ্যে বিমান রুট পুনরায় চালুর সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করেন, যা একসময় বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে যাত্রার সময় এক ঘণ্টায় নামিয়ে এনেছিল।
থাকসিন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে উদ্বোধনী ফ্লাইটে চট্টগ্রাম থেকে চিয়াং মাই ভ্রমণের কথা স্মরণ করেন।
অধ্যাপক ইউনূস ও থাকসিন পারস্পরিক আগ্রহের অন্যান্য বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন। প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের আসিয়ান সদস্যপদ লাভে থাকসিনের সমর্থন চান।
তিনি সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রীর প্রতি তার শাসনামলে থাই-বাংলাদেশ বাণিজ্য ও সহযোগিতা সম্প্রসারণে ভূমিকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এছাড়াও, তিনি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক সুদৃঢ় করা, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়তা ও এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় থাকসিনের মূল্যবান সহায়তা কামনা করেন।
সাক্ষাৎকালে তারা বৈশ্বিক বাণিজ্য ইস্যু ও থাইল্যান্ডের গ্রামীণ অঞ্চলে মাইক্রোক্রেডিট ও সামাজিক ব্যবসা সম্প্রসারণ নিয়েও আলোচনা করেন। সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।
প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রা। গতকাল শুক্রবার ব্যাংককের শ্যাংরি-লা হোটেলে তারা সাক্ষাৎ করেছেন। সাক্ষাৎকালে অধ্যাপক ইউনূস ২০০৬ সালের নোবেল শান্তি পুরস্কার বিজয়ী ও তার পুরনো বন্ধু থাকসিনের স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন।
থাকসিন ২০০১ সালে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার পরপরই তার সহকর্মীদের নিয়ে বাংলাদেশ সফর এবং গ্রামীণ ব্যাংক পরিদর্শন করেন।
গ্রামীণ ব্যাংকের মাইক্রোক্রেডিট কর্মসূচির সাফল্যে অনুপ্রাণিত হয়ে তিনি থাইল্যান্ডে একটি অনুরূপ মাইক্রোক্রেডিট কর্মসূচি চালু করেন। সেই বছরই জাতীয়ভাবে কর্মসূচির উদ্বোধনে অধ্যাপক ইউনূসকে প্রধান অতিথি হিসেবে আমন্ত্রণ জানানো হয়।
তারা চিয়াং মাই ও চট্টগ্রামের মধ্যে বিমান রুট পুনরায় চালুর সম্ভাবনা নিয়েও আলোচনা করেন, যা একসময় বাংলাদেশ ও থাইল্যান্ডের মধ্যে যাত্রার সময় এক ঘণ্টায় নামিয়ে এনেছিল।
থাকসিন তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়ার সঙ্গে উদ্বোধনী ফ্লাইটে চট্টগ্রাম থেকে চিয়াং মাই ভ্রমণের কথা স্মরণ করেন।
অধ্যাপক ইউনূস ও থাকসিন পারস্পরিক আগ্রহের অন্যান্য বিষয় নিয়েও আলোচনা করেন। প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশের আসিয়ান সদস্যপদ লাভে থাকসিনের সমর্থন চান।
তিনি সাবেক থাই প্রধানমন্ত্রীর প্রতি তার শাসনামলে থাই-বাংলাদেশ বাণিজ্য ও সহযোগিতা সম্প্রসারণে ভূমিকার জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
এছাড়াও, তিনি দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক সুদৃঢ় করা, রোহিঙ্গা সংকট সমাধানে সহায়তা ও এই অঞ্চলে শান্তি প্রতিষ্ঠায় থাকসিনের মূল্যবান সহায়তা কামনা করেন।
সাক্ষাৎকালে তারা বৈশ্বিক বাণিজ্য ইস্যু ও থাইল্যান্ডের গ্রামীণ অঞ্চলে মাইক্রোক্রেডিট ও সামাজিক ব্যবসা সম্প্রসারণ নিয়েও আলোচনা করেন। সাক্ষাৎকালে প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের এসডিজি বিষয়ক মুখ্য সমন্বয়ক লামিয়া মোরশেদ উপস্থিত ছিলেন।
একই সঙ্গে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে।
৫ মিনিট আগেমব বা দলবদ্ধ বিশৃঙ্খলা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চ্যালেঞ্জ থাকলেও নির্বাচন করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
২৫ মিনিট আগেগ্রাহক সেবা বাড়ানো ও হয়রানি বন্ধে খেয়াল রাখতে হবে
১ ঘণ্টা আগেদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা প্রয়োজনীয় পরিষেবা হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা। বাংলাদেশ দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে ১৩ লক্ষেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে, যারা বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী।
১৬ ঘণ্টা আগেএকই সঙ্গে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে।
মব বা দলবদ্ধ বিশৃঙ্খলা, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির চ্যালেঞ্জ থাকলেও নির্বাচন করা সম্ভব বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) এ এম এম নাসির উদ্দিন।
গ্রাহক সেবা বাড়ানো ও হয়রানি বন্ধে খেয়াল রাখতে হবে
দেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীরা প্রয়োজনীয় পরিষেবা হারানোর ঝুঁকিতে রয়েছে বলে সতর্ক করেছে জাতিসংঘের শরণার্থী সংস্থা। বাংলাদেশ দক্ষিণ-পূর্ব উপকূলে ১৩ লক্ষেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দিয়েছে, যারা বিশ্বের বৃহত্তম শরণার্থী।