নিজস্ব প্রতিবেদক
রাজধানীর মিটফোর্ড (স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ) হাসপাতালের সামনে ভাঙারি পণ্যের ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা তদন্তে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট করেছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। একই সঙ্গে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে।
রোববার (১৩ জুলাই) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন। তিনি জানান, বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে রিটটি উপস্থাপন করা হয়েছে।
রিটের শুনানি সোমবার কার্যতালিকায় আসতে পারে।
হাসপাতালের সামনে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় সোহাগকে (৩৯)। হত্যার আগে ডেকে নিয়ে তাঁকে পিটিয়ে, ইট-পাথরের টুকরা দিয়ে আঘাত করে মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশ থেঁতলে দেওয়া হয়। একপর্যায়ে তাঁকে বিবস্ত্র করা হয়। তাঁর শরীরের ওপর উঠে লাফায় কেউ কেউ। এ ঘটনায় জড়িত যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পাঁচ নেতা–কর্মীকে সংগঠন থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করেছে বিএনপি।
সোহাগ হত্যার ঘটনায় রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় গত বৃহস্পতিবার একটি মামলা হয়েছে। নিহতের বোন মঞ্জুয়ারা বেগম (৪২) মামলাটি করেন। মামলায় ১৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে ১৫-২০ জনকে।
আলোচিত এই হত্যা মামলায় টিটন গাজীসহ মোট পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি চারজন হলেন মাহমুদুল হাসান মহিন (৪১), তারেক রহমান রবিন (২২), আলমগীর (২৮) ও মনির ওরফে ছোট মনির (২৫)।
রিটকারী আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডের ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এত নৃশংসভাবে একজন মানুষকে প্রকাশ্যে হত্যা করার পরও পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নেয়নি। তাই ন্যায়বিচার নিশ্চিতে নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য একটি বিচারিক কমিশন গঠন করা জরুরি।’
রাজধানীর মিটফোর্ড (স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ) হাসপাতালের সামনে ভাঙারি পণ্যের ব্যবসায়ী লাল চাঁদ ওরফে সোহাগকে নৃশংসভাবে হত্যার ঘটনা তদন্তে উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন বিচারিক কমিশন গঠনের নির্দেশনা চেয়ে রিট করেছেন সুপ্রিম কোর্টের এক আইনজীবী। একই সঙ্গে হত্যাকাণ্ডে সরাসরি জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের গ্রেফতার করতে নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে রিটে।
রোববার (১৩ জুলাই) সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি দায়ের করেন। তিনি জানান, বিচারপতি কাজী জিনাত হক ও বিচারপতি আইনুন নাহার সিদ্দিকার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চে রিটটি উপস্থাপন করা হয়েছে।
রিটের শুনানি সোমবার কার্যতালিকায় আসতে পারে।
হাসপাতালের সামনে নৃশংসভাবে হত্যা করা হয় সোহাগকে (৩৯)। হত্যার আগে ডেকে নিয়ে তাঁকে পিটিয়ে, ইট-পাথরের টুকরা দিয়ে আঘাত করে মাথা ও শরীরের বিভিন্ন অংশ থেঁতলে দেওয়া হয়। একপর্যায়ে তাঁকে বিবস্ত্র করা হয়। তাঁর শরীরের ওপর উঠে লাফায় কেউ কেউ। এ ঘটনায় জড়িত যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল ও ছাত্রদলের পাঁচ নেতা–কর্মীকে সংগঠন থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার করেছে বিএনপি।
সোহাগ হত্যার ঘটনায় রাজধানীর কোতোয়ালি থানায় গত বৃহস্পতিবার একটি মামলা হয়েছে। নিহতের বোন মঞ্জুয়ারা বেগম (৪২) মামলাটি করেন। মামলায় ১৯ জনের নাম উল্লেখ করা হয়েছে। অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে ১৫-২০ জনকে।
আলোচিত এই হত্যা মামলায় টিটন গাজীসহ মোট পাঁচজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বাকি চারজন হলেন মাহমুদুল হাসান মহিন (৪১), তারেক রহমান রবিন (২২), আলমগীর (২৮) ও মনির ওরফে ছোট মনির (২৫)।
রিটকারী আইনজীবী ইউনুছ আলী আকন্দ বলেন, ‘এই হত্যাকাণ্ডের ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এত নৃশংসভাবে একজন মানুষকে প্রকাশ্যে হত্যা করার পরও পুলিশ দ্রুত ব্যবস্থা নেয়নি। তাই ন্যায়বিচার নিশ্চিতে নিরপেক্ষ তদন্তের জন্য একটি বিচারিক কমিশন গঠন করা জরুরি।’
যত দ্রুত সম্ভব এই টাকা হাজিদের ব্যাংক একাউন্টে ফেরত পাঠানো হবে
৩ ঘণ্টা আগেঅভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৯ সাল থেকে সরকার পতনের আগ পর্যন্ত সংঘটিত ১১টি গুমের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তৎকালীন সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিরা জড়িত।
৩ ঘণ্টা আগেদেশে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে আমরা কোনো আপস করব না
৪ ঘণ্টা আগেরায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, ‘পিতার পরিচয়ে যে নরপিশাচ আত্মগোপন করেছিল, তার অপরাধ আদালতে প্রমাণিত হয়েছে। শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সমাজে এমন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির প্রয়োজন রয়েছে।’
৪ ঘণ্টা আগেযত দ্রুত সম্ভব এই টাকা হাজিদের ব্যাংক একাউন্টে ফেরত পাঠানো হবে
অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০১৯ সাল থেকে সরকার পতনের আগ পর্যন্ত সংঘটিত ১১টি গুমের ঘটনায় শেখ হাসিনাসহ তৎকালীন সরকারের শীর্ষ পর্যায়ের ব্যক্তিরা জড়িত।
দেশে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখতে আমরা কোনো আপস করব না
রায়ের পর্যবেক্ষণে বিচারক বলেন, ‘পিতার পরিচয়ে যে নরপিশাচ আত্মগোপন করেছিল, তার অপরাধ আদালতে প্রমাণিত হয়েছে। শিশুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সমাজে এমন দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির প্রয়োজন রয়েছে।’