নিজস্ব প্রতিবেদক
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৬০ হাজার সেনা সদস্যকে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করতে আগামী সেপ্টেম্বর থেকে দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে।
নির্বাচনকে সামনে রেখে সোমবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সেনাবাহিনী, পুলিশ এবং স্থানীয় প্রশাসনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে জোর দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। একইসঙ্গে নির্বাচনের সময় দ্রুত তথ্য আদান-প্রদানের লক্ষ্যে একটি মিডিয়া সেন্টার স্থাপনের নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি।’
‘পুলিশ বাহিনী অনেক জায়গায় ভালো কাজ করছে, কিন্তু মিডিয়া সেন্টার না থাকায় অনেক ইতিবাচক দিক জনগণের সামনে আসছে না,’ বলেন শফিকুল আলম।
এছাড়াও তিনি জানান, প্রধান উপদেষ্টা সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হয়েছেন। যেখানে সন্ত্রাস ও সহিংসতার বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি, মিলিটারি সেক্রেটারি, হোম সেক্রেটারি এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন বলে জানান তিনি।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ৬০ হাজার সেনা সদস্যকে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। তিনি আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিশ্চিত করতে আগামী সেপ্টেম্বর থেকে দেড় লাখ পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণের আওতায় আনা হবে।
নির্বাচনকে সামনে রেখে সোমবার প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আইনশৃঙ্খলা বিষয়ক গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক শেষে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব তথ্য জানান।
প্রেস সচিব আরও বলেন, ‘নির্বাচনকে কেন্দ্র করে সেনাবাহিনী, পুলিশ এবং স্থানীয় প্রশাসনের মধ্যে সমন্বয় বাড়াতে জোর দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা। একইসঙ্গে নির্বাচনের সময় দ্রুত তথ্য আদান-প্রদানের লক্ষ্যে একটি মিডিয়া সেন্টার স্থাপনের নির্দেশনাও দিয়েছেন তিনি।’
‘পুলিশ বাহিনী অনেক জায়গায় ভালো কাজ করছে, কিন্তু মিডিয়া সেন্টার না থাকায় অনেক ইতিবাচক দিক জনগণের সামনে আসছে না,’ বলেন শফিকুল আলম।
এছাড়াও তিনি জানান, প্রধান উপদেষ্টা সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে এক বৈঠকে মিলিত হয়েছেন। যেখানে সন্ত্রাস ও সহিংসতার বিরুদ্ধে ‘জিরো টলারেন্স’ নীতি গ্রহণের প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
বৈঠকে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা, আইজিপি, মিলিটারি সেক্রেটারি, হোম সেক্রেটারি এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদা বকশ চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন বলে জানান তিনি।
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত (অব.) সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে বিদ্যমান ভূমি সমস্যা সকলকে সাথে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।
৩ ঘণ্টা আগেগণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী বলেন, সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অনাস্থা, তা দূর করতে আইনি বাধ্যবাধকতা থাকতে হবে। দলগুলো নিজেদের কথা বলছে। কিন্তু যে সন্ধিক্ষণ জনগণ ধারণ করছে, তাতে তারা জাতীয় ঐকমত্য চায়
৫ ঘণ্টা আগেআঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বাধনের পরে বিএলআরআই আঞ্চলিক কেন্দ্রে কর্মশালা আয়োজন করা হয়। উক্ত কর্মশালায় যোগ দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
৬ ঘণ্টা আগেসম্প্রতি নেপালের রাজনৈতিক পরিস্থিতির সময় প্রাণহানির ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই এবং আহত সকলের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি
৯ ঘণ্টা আগেপার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা রাষ্ট্রদূত (অব.) সুপ্রদীপ চাকমা বলেছেন, পার্বত্য চট্টগ্রামে বিদ্যমান ভূমি সমস্যা সকলকে সাথে নিয়ে আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে।
গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকী বলেন, সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে অনাস্থা, তা দূর করতে আইনি বাধ্যবাধকতা থাকতে হবে। দলগুলো নিজেদের কথা বলছে। কিন্তু যে সন্ধিক্ষণ জনগণ ধারণ করছে, তাতে তারা জাতীয় ঐকমত্য চায়
আঞ্চলিক কেন্দ্র উদ্বাধনের পরে বিএলআরআই আঞ্চলিক কেন্দ্রে কর্মশালা আয়োজন করা হয়। উক্ত কর্মশালায় যোগ দেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা ফরিদা আখতার
সম্প্রতি নেপালের রাজনৈতিক পরিস্থিতির সময় প্রাণহানির ঘটনায় গভীর দুঃখ প্রকাশ করে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, ‘আমরা শোকাহত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানাই এবং আহত সকলের দ্রুত আরোগ্য কামনা করি