নিজস্ব প্রতিবেদক

দুই দশক পর বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের নবম বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঢাকায়। আগামী ২৭ অক্টোবর এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে মৌলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবে দুই দেশ। এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনা দ্বারা খুলবে বলে আশাবাদী অর্থনীতি বিশ্লেষকরা।
পাকিস্তানে যেন রপ্তানি বাড়ে ও শুল্ক কমে, সে বিষয়ে বাংলাদেশেকে জোর দিতে হবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে এমন বৈঠককে রাজনৈতিক স্বদিচ্ছার অংশ হিসেবেই দেখছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা।
২০ বছর পর ঢাকায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের এই নবম বৈঠকে পাকিস্তানের পক্ষে প্রথমে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিল দেশটির অর্থনীতিবিষয়ক মন্ত্রী আহাদ খান চিমার। তবে শেষ মুহূর্তে ইসলামাবাদ জানায়, এতে নেতৃত্ব দেবেন দেশটির পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আলী পারভেজ মালিক। বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
আগামীকাল রোববার তিন দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন পারভেজ মালিক। সোমবার সকালে আগারগাঁওয়ে শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে হবে জেইসি-র বৈঠক। গুরুত্ব পাবে ব্যাবসা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানো, কৃষি খাতে সহায়তা, আর্থিক সেবা খাতসহ সংশ্লিষ্ট খাতে সহায়তার বিষয়গুলো। এ সময় বাংলাদেশ-পাকিস্তান একটি সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে।
এ বিষয়ে সম্প্রতি পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বার্থ আছে, তাই সহযোগিতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ।
অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এ সময় বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি চোখে পড়ার মতো। ড. অর্থনীতিবিদ মাহফুজ কবির জানান, রাজনৈতিক স্বার্থের চেয়ে বেশি অর্থনৈতিক স্বার্থ বিবেচনা করতে হবে বাংলাদেশকে। পাকিস্তানের বাজারে বাংলাদেশের ব্যবসা এগিয়ে নেওয়ার ভালো সুযোগ আছে।
অন্যদিকে এ বৈঠকের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, অর্থনীতির পাশাপাশি রাজনৈতিক ও ৭১ অমীমাংসিত বিষয়- এই ৩টি সদিচ্ছা থাকলেই দু দেশের সম্পর্কে নতুন করে ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
বাংলাদেশ পাকিস্তান অর্থনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি রোডম্যাপ তৈরি করা উচিত এই বৈঠকে বলে মনে করছেন অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা। সিপিডির সম্মানীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নিজেদের কৌশল দিয়ে কিভাবে পাকিস্তানে রপ্তানি বাড়ানো সম্ভব সে বিষয়ে গুরত্ব দিতে হবে বাংলাদেশকে।

দুই দশক পর বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের নবম বৈঠক অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে ঢাকায়। আগামী ২৭ অক্টোবর এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। বৈঠকে মৌলিক অর্থনৈতিক সহযোগিতার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করবে দুই দেশ। এই বৈঠকের মধ্য দিয়ে অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে নতুন সম্ভাবনা দ্বারা খুলবে বলে আশাবাদী অর্থনীতি বিশ্লেষকরা।
পাকিস্তানে যেন রপ্তানি বাড়ে ও শুল্ক কমে, সে বিষয়ে বাংলাদেশেকে জোর দিতে হবে বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। অন্যদিকে এমন বৈঠককে রাজনৈতিক স্বদিচ্ছার অংশ হিসেবেই দেখছেন আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা।
২০ বছর পর ঢাকায় বাংলাদেশ ও পাকিস্তান যৌথ অর্থনৈতিক কমিশনের এই নবম বৈঠকে পাকিস্তানের পক্ষে প্রথমে নেতৃত্ব দেওয়ার কথা ছিল দেশটির অর্থনীতিবিষয়ক মন্ত্রী আহাদ খান চিমার। তবে শেষ মুহূর্তে ইসলামাবাদ জানায়, এতে নেতৃত্ব দেবেন দেশটির পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আলী পারভেজ মালিক। বাংলাদেশের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন অর্থ উপদেষ্টা সালেহউদ্দিন আহমেদ।
আগামীকাল রোববার তিন দিনের সফরে ঢাকায় আসছেন পারভেজ মালিক। সোমবার সকালে আগারগাঁওয়ে শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে হবে জেইসি-র বৈঠক। গুরুত্ব পাবে ব্যাবসা, বাণিজ্য ও বিনিয়োগ বাড়ানো, কৃষি খাতে সহায়তা, আর্থিক সেবা খাতসহ সংশ্লিষ্ট খাতে সহায়তার বিষয়গুলো। এ সময় বাংলাদেশ-পাকিস্তান একটি সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে।
এ বিষয়ে সম্প্রতি পররাষ্ট্র উপদেষ্টা তৌহিদ হোসেন বলেন, পাকিস্তানের সাথে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক স্বার্থ আছে, তাই সহযোগিতা বাড়াতে চায় বাংলাদেশ।
অর্থনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, এ সময় বাংলাদেশ-পাকিস্তানের মধ্যে বাণিজ্য ঘাটতি চোখে পড়ার মতো। ড. অর্থনীতিবিদ মাহফুজ কবির জানান, রাজনৈতিক স্বার্থের চেয়ে বেশি অর্থনৈতিক স্বার্থ বিবেচনা করতে হবে বাংলাদেশকে। পাকিস্তানের বাজারে বাংলাদেশের ব্যবসা এগিয়ে নেওয়ার ভালো সুযোগ আছে।
অন্যদিকে এ বৈঠকের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক ইমতিয়াজ আহমেদ বলেন, অর্থনীতির পাশাপাশি রাজনৈতিক ও ৭১ অমীমাংসিত বিষয়- এই ৩টি সদিচ্ছা থাকলেই দু দেশের সম্পর্কে নতুন করে ইতিবাচক প্রভাব পড়তে পারে।
বাংলাদেশ পাকিস্তান অর্থনৈতিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে একটি রোডম্যাপ তৈরি করা উচিত এই বৈঠকে বলে মনে করছেন অর্থনীতি বিশেষজ্ঞরা। সিপিডির সম্মানীয় ফেলো মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, নিজেদের কৌশল দিয়ে কিভাবে পাকিস্তানে রপ্তানি বাড়ানো সম্ভব সে বিষয়ে গুরত্ব দিতে হবে বাংলাদেশকে।

জাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (NCSA) দেশের নাগরিকদের সতর্ক করেছেন—যে কোনো সন্ত্রাস বা সহিংসতা উস্কানিমূলক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপ বা ইমেইলের মাধ্যমে রিপোর্ট করতে।
১২ ঘণ্টা আগে
সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ৫ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসান শাহাদাত এ আদেশ দেন।
১২ ঘণ্টা আগে
শরিফ ওসমান হাদির জানাজা ও দাফনের পর জনসাধারণকে শাহবাগে সমবেত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে এবং হামলাকারীর দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে। সংগঠনটির পক্ষ থেকে পরিবারের প্রতিনিধিরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদাবক্স চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সপ্তাহব্যাপী পদক্ষেপ জনগণের কাছে জানানোর আলট
১৩ ঘণ্টা আগে
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় দেশ জুড়ে মানুষের হৃদয়ে অমলিন ছাপ রেখে যাওয়া ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অগ্রণী নেতা শরিফ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আবেগঘন বক্তব্যে যেন সমগ্র উপস্থিত জনতার মনকে মাতাল করেছ
১৫ ঘণ্টা আগেজাতীয় সাইবার সুরক্ষা এজেন্সি (NCSA) দেশের নাগরিকদের সতর্ক করেছেন—যে কোনো সন্ত্রাস বা সহিংসতা উস্কানিমূলক সোশ্যাল মিডিয়া পোস্ট সরাসরি হোয়াটসঅ্যাপ বা ইমেইলের মাধ্যমে রিপোর্ট করতে।
সাংবাদিক আনিস আলমগীরকে ৫ দিনের রিমান্ড শেষে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। শনিবার (২০ ডিসেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. হাসান শাহাদাত এ আদেশ দেন।
শরিফ ওসমান হাদির জানাজা ও দাফনের পর জনসাধারণকে শাহবাগে সমবেত হওয়ার আহ্বান জানিয়েছে এবং হামলাকারীর দ্রুত গ্রেফতারের দাবি জানিয়েছে। সংগঠনটির পক্ষ থেকে পরিবারের প্রতিনিধিরা স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা ও প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী খোদাবক্স চৌধুরীকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সপ্তাহব্যাপী পদক্ষেপ জনগণের কাছে জানানোর আলট
শনিবার (২০ ডিসেম্বর) জাতীয় সংসদ ভবনের দক্ষিণ প্লাজায় দেশ জুড়ে মানুষের হৃদয়ে অমলিন ছাপ রেখে যাওয়া ইনকিলাব মঞ্চের আহ্বায়ক ও জুলাই গণঅভ্যুত্থানের অগ্রণী নেতা শরিফ ওসমান হাদির জানাজা অনুষ্ঠিত হয়। এতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আবেগঘন বক্তব্যে যেন সমগ্র উপস্থিত জনতার মনকে মাতাল করেছ