সোমবার, ০৬ অক্টোবর ২০২৫
  • সর্বশেষ
  • বিশ্ব
  • বিশেষ সংবাদ
  • রাজনীতি
  • বিনোদন
  • জীবনযাপন
  • খেলা
  • বাংলাদেশ
  • অর্থনীতি
  • ইপেপার
  • ইপেপার
nikhad logo
অনুসরণ করুন
facebooktwittertiktokpinterestyoutubelinkedininstagramgoogle
  • নিখাদ খবর
  • বিজ্ঞাপন
  • সার্কুলেশন
  • শর্তাবলি ও নীতিমালা
  • গোপনীয়তা নীতি
  • যোগাযোগ
স্বত্ব: ©️ দৈনিক নিখাদ খবর|ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক: পারভীন আফরোজ খান ওপ্রকাশক: আ. হ. ম তারেক উদ্দীন
জাতীয়
আইন-বিচার

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা পেয়েছে স্বাধীন তদন্ত কমিশন

প্রতিনিধি
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৫ জুন ২০২৫, ১৩: ৩১
logo

পিলখানা হত্যাকাণ্ডে রাজনৈতিক সংশ্লিষ্টতা পেয়েছে স্বাধীন তদন্ত কমিশন

নিজস্ব প্রতিবেদক

প্রকাশ : ২৫ জুন ২০২৫, ১৩: ৩১
Photo
ছবি: সংগৃহীত

বহুল আলোচিত পিলখানা হত্যাকাণ্ডে তৎকালীন একাধিক রাজনৈতিক নেতার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে বিডিআর বিদ্রোহে হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন।

বুধবার (২৫ জুন) রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবরেটরির বিআরআইসিএম এর নতুন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানায় তদন্ত কমিশন।

সংবাদ সম্মেলনে কমিশনের সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আ ল ম ফজলুর রহমান বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডে তৎকালীন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। তবে তদন্তের স্বার্থে কারও নাম বলতে পারছি না।

কমিশন সভাপতি বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডে তৎকালীন তদন্ত কমিটি চরম অবহেলা করেছে। গণমাধ্যমও বিষয়টি ভিন্নখাতে নেয়ার কাজ করেছে। সময়মতো সামরিক ব্যবস্থা নেয়া হলে হত্যাকাণ্ড কমানো যেত।

তদন্তের অগ্রগতির বিষয়ে জানিয়ে তিনি বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ইতোমধ্যে ১৫৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি ৫০ জনের সাক্ষ্য এখনো বাকি। পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা মির্জা আজম ও জাহাঙ্গীর কবীর নানক পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় লিখিত সাক্ষ্য দিয়েছে।

বিডিআরের সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান বলেন, বেঁচে ফিরে আসা ১৫ জন অফিসারের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ৫০ জন বেঁচে যাওয়া অফিসারকে লিখিত জবানবন্দি দেওয়ার জন্য সেনা সদরের মাধ্যমে ব্যক্তিগতভাবে চিঠি দেওয়া হয়েছে। দুটি সম্মেলনে তাদের সঙ্গে সার্বিক বিষয়ে মতবিনিময় হয়েছে।

তিনি বলেন, ৮ জন সংশ্লিষ্ট রাজনীতিবিদের জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৩ জনের সাক্ষাৎকার জেলে নেওয়া হয়েছে। ৩ জন উপস্থিত হয়ে সাক্ষ্য দিয়েছেন। ২ জন পলাতক আওয়ামী লীগ নেতা ইমেইলে জবানবন্দি দিয়েছেন।

জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের সভাপতি বলেন, ৫৫ জন সামরিক অফিসার যারা বিভিন্নভাবে পিলখানা ট্র্যাজেডির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন বা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন তাদের জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন একাধিক সাবেক সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী প্রধান, বিভিন্ন গোয়েন্দা বাহিনীর প্রধান ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা।

২০ জনের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক, আমলা ও পূর্বতন তদন্ত কমিটির সদস্যরা।

তিনি আরও বলেন, তৎকালীন আইজিপি, ডিএমপি কমিশনার ও অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে।

মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান আরও বলেন, ৯ জনের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন ব্যবসায়ী, টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ এবং অন্যান্য পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তি যাদের কাছে ঘটনা সংশ্লিষ্ট তথ্য-উপাত্ত রয়েছে।

কারাগারে দণ্ডপ্রাপ্ত ২৫ জন বিডিআর সদস্যের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে। তারা ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন এবং ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত সে সম্পর্কে নানা ধরনের তথ্য দিয়েছেন যেগুলো এখন বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। আরও সাক্ষাৎকার গ্রহণের প্রক্রিয়া চলমান।

২৯ জন কারামুক্ত বিডিআর সদস্যের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে।

জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের সভাপতি বলেন, ৬টি দেশের দূতাবাস ও ঢাকায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয় থেকে তথ্য সংগ্রহের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

Thumbnail image
ছবি: সংগৃহীত

বহুল আলোচিত পিলখানা হত্যাকাণ্ডে তৎকালীন একাধিক রাজনৈতিক নেতার সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে বিডিআর বিদ্রোহে হত্যাকাণ্ড সম্পর্কিত জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশন।

বুধবার (২৫ জুন) রাজধানীর সায়েন্স ল্যাবরেটরির বিআরআইসিএম এর নতুন ভবনে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এই তথ্য জানায় তদন্ত কমিশন।

সংবাদ সম্মেলনে কমিশনের সভাপতি অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল আ ল ম ফজলুর রহমান বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডে তৎকালীন রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের সংশ্লিষ্টতা পাওয়া গেছে। তবে তদন্তের স্বার্থে কারও নাম বলতে পারছি না।

কমিশন সভাপতি বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডে তৎকালীন তদন্ত কমিটি চরম অবহেলা করেছে। গণমাধ্যমও বিষয়টি ভিন্নখাতে নেয়ার কাজ করেছে। সময়মতো সামরিক ব্যবস্থা নেয়া হলে হত্যাকাণ্ড কমানো যেত।

তদন্তের অগ্রগতির বিষয়ে জানিয়ে তিনি বলেন, পিলখানা হত্যাকাণ্ডে ইতোমধ্যে ১৫৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ সম্পন্ন হয়েছে। বাকি ৫০ জনের সাক্ষ্য এখনো বাকি। পালিয়ে থাকা আওয়ামী লীগ নেতা মির্জা আজম ও জাহাঙ্গীর কবীর নানক পিলখানা হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় লিখিত সাক্ষ্য দিয়েছে।

বিডিআরের সাবেক মহাপরিচালক মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান বলেন, বেঁচে ফিরে আসা ১৫ জন অফিসারের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ৫০ জন বেঁচে যাওয়া অফিসারকে লিখিত জবানবন্দি দেওয়ার জন্য সেনা সদরের মাধ্যমে ব্যক্তিগতভাবে চিঠি দেওয়া হয়েছে। দুটি সম্মেলনে তাদের সঙ্গে সার্বিক বিষয়ে মতবিনিময় হয়েছে।

তিনি বলেন, ৮ জন সংশ্লিষ্ট রাজনীতিবিদের জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। এর মধ্যে ৩ জনের সাক্ষাৎকার জেলে নেওয়া হয়েছে। ৩ জন উপস্থিত হয়ে সাক্ষ্য দিয়েছেন। ২ জন পলাতক আওয়ামী লীগ নেতা ইমেইলে জবানবন্দি দিয়েছেন।

জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের সভাপতি বলেন, ৫৫ জন সামরিক অফিসার যারা বিভিন্নভাবে পিলখানা ট্র্যাজেডির সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন বা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে ছিলেন তাদের জবানবন্দি নেওয়া হয়েছে। তাদের মধ্যে রয়েছেন একাধিক সাবেক সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনী প্রধান, বিভিন্ন গোয়েন্দা বাহিনীর প্রধান ও অন্যান্য উচ্চপদস্থ কর্মকর্তা।

২০ জনের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট সাংবাদিক, আমলা ও পূর্বতন তদন্ত কমিটির সদস্যরা।

তিনি আরও বলেন, তৎকালীন আইজিপি, ডিএমপি কমিশনার ও অন্যান্য পুলিশ কর্মকর্তার সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে।

মেজর জেনারেল (অব.) আ ল ম ফজলুর রহমান আরও বলেন, ৯ জনের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছেন ব্যবসায়ী, টেলিযোগাযোগ বিশেষজ্ঞ এবং অন্যান্য পেশায় নিয়োজিত ব্যক্তি যাদের কাছে ঘটনা সংশ্লিষ্ট তথ্য-উপাত্ত রয়েছে।

কারাগারে দণ্ডপ্রাপ্ত ২৫ জন বিডিআর সদস্যের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে। তারা ঘটনার বর্ণনা দিয়েছেন এবং ঘটনার সঙ্গে কারা জড়িত সে সম্পর্কে নানা ধরনের তথ্য দিয়েছেন যেগুলো এখন বিশ্লেষণ করা হচ্ছে। আরও সাক্ষাৎকার গ্রহণের প্রক্রিয়া চলমান।

২৯ জন কারামুক্ত বিডিআর সদস্যের সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে।

জাতীয় স্বাধীন তদন্ত কমিশনের সভাপতি বলেন, ৬টি দেশের দূতাবাস ও ঢাকায় জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারীর কার্যালয় থেকে তথ্য সংগ্রহের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।

বিষয়:

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

আইন-বিচার নিয়ে আরও পড়ুন

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ

১৬ ঘণ্টা আগে
“১ জানুয়ারি থেকে সচিবালয় সম্পূর্ণরূপে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক মুক্ত হবে”

“১ জানুয়ারি থেকে সচিবালয় সম্পূর্ণরূপে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক মুক্ত হবে”

দেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে

১৬ ঘণ্টা আগে
দল হিসেবে আ.লীগের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর

দল হিসেবে আ.লীগের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর

গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়

১৮ ঘণ্টা আগে
পাশের দেশ থেকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পাশের দেশ থেকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি

১৯ ঘণ্টা আগে
বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

বদলে যাচ্ছে ডিসি-ইউএনও পদের নাম

জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশনের সুপারিশ অনুযায়ী গঠিত হচ্ছে সুপিরিয়র এক্সিকিউটিভ সার্ভিস (এসইএস)। এই নতুন কাঠামোর অধীনে উপসচিব থেকে শুরু করে সচিব পর্যন্ত সব পদ অন্তর্ভুক্ত থাকবে। বিভিন্ন ক্যাডার থেকে প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হবে এসইএস-এ

১৬ ঘণ্টা আগে
“১ জানুয়ারি থেকে সচিবালয় সম্পূর্ণরূপে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক মুক্ত হবে”

“১ জানুয়ারি থেকে সচিবালয় সম্পূর্ণরূপে একবার ব্যবহার্য প্লাস্টিক মুক্ত হবে”

দেশে সিঙ্গেল ইউজ প্লাস্টিক আইনত নিষিদ্ধ না হলেও সরকার এটিকে নিরুৎসাহিত করছে। ইতোমধ্যে বিভিন্ন দূতাবাস ও বিশ্ববিদ্যালয় তাদের ক্যাম্পাসকে প্লাস্টিকমুক্ত ঘোষণা করেছে

১৬ ঘণ্টা আগে
দল হিসেবে আ.লীগের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর

দল হিসেবে আ.লীগের বিরুদ্ধে তদন্ত শুরু হচ্ছে: চিফ প্রসিকিউটর

গত বছর ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর অন্তর্বর্তী সরকার ১৯৭৩ সালের আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল আইনে কয়েক দফা সংশোধন আনে। চলতি বছর ১১ মে 'অধিকতর সংশোধন' এনে দ্বিতীয়বার যে অধ্যাদেশ জারি করা হয়, তাতে রাজনৈতিক দল-সংগঠনের বিচারের বিধান যুক্ত করা হয়

১৮ ঘণ্টা আগে
পাশের দেশ থেকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

পাশের দেশ থেকে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করা হচ্ছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

যে ধর্ষণের ঘটনাকে কেন্দ্র করে পার্বত্য এলাকায় তুলকালাম হয়েছে, মেডিক্যাল টেস্টে তার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি

১৯ ঘণ্টা আগে